সৈয়দপুরে অস্ত্র ঠেকিয়ে সোনালী সঞ্চয় সমিতির ১৭ লাখ টাকা লুট
https://www.obolokon24.com/2019/04/saidpur_52.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সোনালী সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড অফিসে কর্মকর্তাদের অস্ত্র ঠেকিয়ে ১৭ লাখ টাকা লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শহরের জহুরুল হক সড়কে (বিচালীহাটি) সমিতি অফিসের তৃতীয় তলায় গত ররিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে। তবে পুলিশ বলছে আদৌ টাকা লুটের ঘটনা কিনা তা তদন্ত শেষে জানা যাবে। এ ঘটনায় ওই রাতই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অফিসের চারজনকে আটক করে সৈয়দপুর পুলিশ। এরা হচ্ছেন, সমিতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন তুহিন, ম্যানেজার জাকারিয়া সরকার, ফিল্ড অফিসার মো. আলমগীর হোসেন ও মো. ইলিয়াস হোসেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। সোনানী সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার জাকারিয়া সরকার জানান, ওইদিন শেষ বিকালে অর্থাৎ সন্ধ্যা হচ্ছে এমন সময় প্রথমে অপরিচিত দুইজন এবং পরে আরও তিনজন অফিসে প্রবেশ করেন। এরপর কথা বলার এক পর্যায়ে তারা অস্ত্র (রিভলবার) বের করে প্রাণে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে আমাদের জিম্মি করে এবং হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে আলমিরা ও টেবিলের ড্রয়ারে রাখা এবং সারাদিনের সংগৃহিত মিলে প্রায় ১৭ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, ঘটনাস্থলের সিসি ফুটেজ জব্দ করে পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং অন্যান্য বিষয় খতিয়ে দেখেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি সমিতির চারজনকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে ওই সমিতির কত টাকা লুট হয়েছে বা আদৌ লুটের ঘটনা কিনা তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সোনালী সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতি লিমিটেড অফিসে কর্মকর্তাদের অস্ত্র ঠেকিয়ে ১৭ লাখ টাকা লুট করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শহরের জহুরুল হক সড়কে (বিচালীহাটি) সমিতি অফিসের তৃতীয় তলায় গত ররিবার সন্ধ্যায় ঘটনাটি ঘটেছে। তবে পুলিশ বলছে আদৌ টাকা লুটের ঘটনা কিনা তা তদন্ত শেষে জানা যাবে। এ ঘটনায় ওই রাতই জিজ্ঞাসাবাদের জন্য অফিসের চারজনকে আটক করে সৈয়দপুর পুলিশ। এরা হচ্ছেন, সমিতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেন তুহিন, ম্যানেজার জাকারিয়া সরকার, ফিল্ড অফিসার মো. আলমগীর হোসেন ও মো. ইলিয়াস হোসেন। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গভীর রাতে থানা থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। সোনানী সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার জাকারিয়া সরকার জানান, ওইদিন শেষ বিকালে অর্থাৎ সন্ধ্যা হচ্ছে এমন সময় প্রথমে অপরিচিত দুইজন এবং পরে আরও তিনজন অফিসে প্রবেশ করেন। এরপর কথা বলার এক পর্যায়ে তারা অস্ত্র (রিভলবার) বের করে প্রাণে মেরে ফেলার ভয় দেখিয়ে আমাদের জিম্মি করে এবং হাত পা বেঁধে ফেলে। পরে আলমিরা ও টেবিলের ড্রয়ারে রাখা এবং সারাদিনের সংগৃহিত মিলে প্রায় ১৭ লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. শাহজাহান পাশা জানান, ঘটনাস্থলের সিসি ফুটেজ জব্দ করে পর্যালোচনা করা হচ্ছে এবং অন্যান্য বিষয় খতিয়ে দেখেই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
সৈয়দপুর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল বলেন, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করার পাশাপাশি সমিতির চারজনকে থানায় এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। প্রকৃতপক্ষে ওই সমিতির কত টাকা লুট হয়েছে বা আদৌ লুটের ঘটনা কিনা তা তদন্ত শেষে জানা যাবে।