কিশোরগঞ্জে শ্রেনীকক্ষ, শিক্ষক সংকট সহ নানা সমস্যায় জর্জরিত নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী বিদ্যালয়
https://www.obolokon24.com/2018/11/kisargang_13.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে শিক্ষক সংকট, শ্রেনীকক্ষ সংকটসহ নানা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে পড়েছে। ফলে কোমলমতী শিক্ষাথীদের পাঠদান ব্যাহত হচ্ছে।
মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টির একমাত্র খেলার মাঠটি গত দুই বছর আগে বন্যার পানিতে ধসে যাওয়ায় দীর্ঘদিনেও খেলার মাঠটি ভরাট না করায় শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারছেনা। এছাড়াও বিদ্যালয়ে টয়লেট না থাকার কারনে শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে।
বিদ্যালয় সুত্রে জানা গেছে, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর হাজিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলামের বাবা মৃত্যু আলহাজ্ব খয়ের উদ্দিন সরকার এলাকার শিক্ষার মান বৃদ্ধিকল্পে ১৯৫২ সালে ৪৫ শতক জমির উপর নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্টা করেন। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্টার পর তৎকালিন সময়ে সরকারী অর্থায়নে দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি পাকা ঘর নির্মান করা হয়। পরে ২০০৬ সালে এলজিইডির অর্থায়নে ১২ লাখ ৪৮ হাজার টাকা ব্যায় করে দুই কক্ষ বিশিষ্ট আরো একটি একতলা বিল্ডিং নির্মান করা হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৯৭ জন। শিক্ষকের পদ রয়েছে ৭ টি । কিন্তু কর্মরত আছেন চারজন শিক্ষক। একটি পুরোনো পাকা ঘর ও একটি একতলা বিল্ডিং মিলে মোট চারটি কক্ষ থাকলে শিক্ষকের একটি রুম ও অপর তিনটি রুমে অনেক কষ্টে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করে আসছে।
বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আব্দুল মোতালেব মিয়া( বর্তমানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, গত ২০১৩ সালে নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য একটি দুইতলা ভবন (বিল্ডিং )বরাদ্দ আসে। কিন্তু কি কারনে আজ পর্যন্ত বিল্ডিংটি হচ্ছেনা তা আমরা জানিনা। তিনি আরো বলেন, বিদ্যালয়টিকে শ্রেনী কক্ষ এবং শিক্ষক সংকটের কারনে প্রতিদিন সকাল ৯ টার পরিবর্তে সকাল ৭ টা থেকে স্কুলে ক্লাস নেওয়া হয়।
নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন্নাহার বেগম বলেন, আমার স্কুল গত ২০১৭ সালে বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্টে কিশোরগঞ্জ উপজেলা চ্যাম্পিয়ন ও নীলফামারী জেলায় রার্নাস আপ হয়েছিল। ২০১৮ সালেও আমার স্কুল উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সেই আমার স্কুলে শ্রেনীকক্ষ এবং শিক্ষক সংকটের কারনে আমরা ভাগ করে প্রতিদিন সকাল ৭ টায় স্কুলে এসে ক্লাস নেই। পাশাপাশি স্কুলের খেলার মাঠটি বন্যার পানিতে ধসে যাওয়ায় বাচ্চারা ঠিতমতো খেলতে পারছেনা এবং টয়লেট না থাকায় শিক্ষার্থীরা বাধ্য হয়ে খোলা মাঠে টয়লেট করে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শরীফা আক্তার বলেন, আমি কয়েকদিন ওই স্কুলে গিয়েছিলাম , স্কুলটি নানা সমস্যায় জর্জরিত তাই খুব দ্রুত বিদ্যালয়টি সমস্যা সমাধানে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।
মঙ্গলবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিদ্যালয়টির একমাত্র খেলার মাঠটি গত দুই বছর আগে বন্যার পানিতে ধসে যাওয়ায় দীর্ঘদিনেও খেলার মাঠটি ভরাট না করায় শিক্ষার্থীরা খেলাধুলা করতে পারছেনা। এছাড়াও বিদ্যালয়ে টয়লেট না থাকার কারনে শিক্ষার্থীরা নানা ধরনের অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে।
বিদ্যালয় সুত্রে জানা গেছে, নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর হাজিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা তাজুল ইসলামের বাবা মৃত্যু আলহাজ্ব খয়ের উদ্দিন সরকার এলাকার শিক্ষার মান বৃদ্ধিকল্পে ১৯৫২ সালে ৪৫ শতক জমির উপর নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্টা করেন। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্টার পর তৎকালিন সময়ে সরকারী অর্থায়নে দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি পাকা ঘর নির্মান করা হয়। পরে ২০০৬ সালে এলজিইডির অর্থায়নে ১২ লাখ ৪৮ হাজার টাকা ব্যায় করে দুই কক্ষ বিশিষ্ট আরো একটি একতলা বিল্ডিং নির্মান করা হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়টিতে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৯৭ জন। শিক্ষকের পদ রয়েছে ৭ টি । কিন্তু কর্মরত আছেন চারজন শিক্ষক। একটি পুরোনো পাকা ঘর ও একটি একতলা বিল্ডিং মিলে মোট চারটি কক্ষ থাকলে শিক্ষকের একটি রুম ও অপর তিনটি রুমে অনেক কষ্টে শিক্ষার্থীরা ক্লাস করে আসছে।
বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির সদস্য আব্দুল মোতালেব মিয়া( বর্তমানে ম্যানেজিং কমিটির সভাপতির দায়িত্বপ্রাপ্ত) বলেন, গত ২০১৩ সালে নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জন্য একটি দুইতলা ভবন (বিল্ডিং )বরাদ্দ আসে। কিন্তু কি কারনে আজ পর্যন্ত বিল্ডিংটি হচ্ছেনা তা আমরা জানিনা। তিনি আরো বলেন, বিদ্যালয়টিকে শ্রেনী কক্ষ এবং শিক্ষক সংকটের কারনে প্রতিদিন সকাল ৯ টার পরিবর্তে সকাল ৭ টা থেকে স্কুলে ক্লাস নেওয়া হয়।
নিতাই বাড়ি মধুপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক কামরুন্নাহার বেগম বলেন, আমার স্কুল গত ২০১৭ সালে বঙ্গমাতা ফুটবল টুর্নামেন্টে কিশোরগঞ্জ উপজেলা চ্যাম্পিয়ন ও নীলফামারী জেলায় রার্নাস আপ হয়েছিল। ২০১৮ সালেও আমার স্কুল উপজেলা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সেই আমার স্কুলে শ্রেনীকক্ষ এবং শিক্ষক সংকটের কারনে আমরা ভাগ করে প্রতিদিন সকাল ৭ টায় স্কুলে এসে ক্লাস নেই। পাশাপাশি স্কুলের খেলার মাঠটি বন্যার পানিতে ধসে যাওয়ায় বাচ্চারা ঠিতমতো খেলতে পারছেনা এবং টয়লেট না থাকায় শিক্ষার্থীরা বাধ্য হয়ে খোলা মাঠে টয়লেট করে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার শরীফা আক্তার বলেন, আমি কয়েকদিন ওই স্কুলে গিয়েছিলাম , স্কুলটি নানা সমস্যায় জর্জরিত তাই খুব দ্রুত বিদ্যালয়টি সমস্যা সমাধানে ব্যাবস্থা নেয়া হবে।