ঠাকুরগাঁওয়ে রেজিষ্ট্রিশেনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার
https://www.obolokon24.com/2017/10/thakurgaon_95.html
আব্দুল আওয়াল, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ ও রাণীশংকৈল উপজেলায় ব্যাঙের ছাতার মতো ডায়াগনস্টিক সেন্টার রাস্তার পাশ্বে গড়ে উঠেছে ও চিকিৎসকদের নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেই নিজেরাই চিকিৎসক ও নিজেরাই প্রশিক্ষকের রুপ নিয়ে চিকিৎসা দেদারছে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন সূত্রে জানা যায় ও সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাংবাদিকের সংবাদ শুনে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকগুলো গা ঢাকা দেন। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার খোচাবাড়ীর হাটে মাস্টার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দিলীপ বর্মন জানান, তাদের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্সবিহীন অবস্থায় সে তার ডায়াগনস্টিক সেন্টার খুব ভালই চালাচ্ছে। অনুমোদন এবং প্রশিক্ষণ ছাড়াই এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কিভাবে তারা এতো রিপোর্ট রোগীদেরকে প্রদান করে। নির্মল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গেলে উক্ত সেন্টারের মালিক পল্লী চিকিৎসক সন্তোষ কুমার তিনি তার কাগজপত্র এবং অনুমোদনকৃত লাইসেন্সটি যার নং- ৭১৬১ প্রতিনিধিকে দেখান। তাহার কাগজপত্রটি সঠিক রয়েছে কিনা তাৎক্ষণিক আমরা ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন অফিসে যোগাযোগ করি তার কাগজ যাচাই-বাছাই করার জন্য, যাচাই করে তার কাগজ পত্রের সত্যতা পাওয়া যায়। এদিকে পীরগঞ্জ ও রাণীয়শংকৈল উপজেলায় সরেজমিনে দেখা যায়, পীরগঞ্জে জননীর সেন্টার, বীথি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সম্পা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিউর ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফাতেমা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পাইওনিয়ার ডেন্টাল ক্লিনিক, মডার্ণ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং রাণীশংকৈলের সেন্ট্রাল ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার। স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো কিভাবে বিনা রেজিষ্ট্রেশন ও প্রশিক্ষণ ছাড়াই লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দেখার কেউ নেই। এরা কিভাবে রোগীদের রিপোর্ট প্রদান করেন ভাববার বিষয়, জনসাধারণ আতংকে দিনযাপন করছে। কি করে এসকল চটকদারী ব্যানারের মধ্যে বিভিন্ন রোগের রোগ নির্ণয় করে রিপোর্ট তৈরি করছে। হতদরিদ্র রোগীরা না বুঝে না শুনে গ্রাম থেকে এসে ডায়াগনস্টিক সেন্টারদের কাছে প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে। এসকল প্রতারণামূলক ডায়াগনস্টিক সেন্টার আদৌ বন্ধ হবে কিনা এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্য বিভাগ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলার সকল এলাকাবাসীর দাবী।
ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ ও রাণীশংকৈল উপজেলায় ব্যাঙের ছাতার মতো ডায়াগনস্টিক সেন্টার রাস্তার পাশ্বে গড়ে উঠেছে ও চিকিৎসকদের নাম ভাঙ্গিয়ে নিজেই নিজেরাই চিকিৎসক ও নিজেরাই প্রশিক্ষকের রুপ নিয়ে চিকিৎসা দেদারছে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন সূত্রে জানা যায় ও সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সাংবাদিকের সংবাদ শুনে ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিকগুলো গা ঢাকা দেন। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার খোচাবাড়ীর হাটে মাস্টার ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দিলীপ বর্মন জানান, তাদের লাইসেন্স নেই। লাইসেন্সবিহীন অবস্থায় সে তার ডায়াগনস্টিক সেন্টার খুব ভালই চালাচ্ছে। অনুমোদন এবং প্রশিক্ষণ ছাড়াই এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কিভাবে তারা এতো রিপোর্ট রোগীদেরকে প্রদান করে। নির্মল ডায়াগনস্টিক সেন্টারে গেলে উক্ত সেন্টারের মালিক পল্লী চিকিৎসক সন্তোষ কুমার তিনি তার কাগজপত্র এবং অনুমোদনকৃত লাইসেন্সটি যার নং- ৭১৬১ প্রতিনিধিকে দেখান। তাহার কাগজপত্রটি সঠিক রয়েছে কিনা তাৎক্ষণিক আমরা ঠাকুরগাঁও সিভিল সার্জন অফিসে যোগাযোগ করি তার কাগজ যাচাই-বাছাই করার জন্য, যাচাই করে তার কাগজ পত্রের সত্যতা পাওয়া যায়। এদিকে পীরগঞ্জ ও রাণীয়শংকৈল উপজেলায় সরেজমিনে দেখা যায়, পীরগঞ্জে জননীর সেন্টার, বীথি ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সম্পা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কিউর ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ফাতেমা ডায়াগনস্টিক সেন্টার, পাইওনিয়ার ডেন্টাল ক্লিনিক, মডার্ণ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং রাণীশংকৈলের সেন্ট্রাল ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক সেন্টার। স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের নাকের ডগায় এসব ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো কিভাবে বিনা রেজিষ্ট্রেশন ও প্রশিক্ষণ ছাড়াই লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে দেখার কেউ নেই। এরা কিভাবে রোগীদের রিপোর্ট প্রদান করেন ভাববার বিষয়, জনসাধারণ আতংকে দিনযাপন করছে। কি করে এসকল চটকদারী ব্যানারের মধ্যে বিভিন্ন রোগের রোগ নির্ণয় করে রিপোর্ট তৈরি করছে। হতদরিদ্র রোগীরা না বুঝে না শুনে গ্রাম থেকে এসে ডায়াগনস্টিক সেন্টারদের কাছে প্রতারণার স্বীকার হচ্ছে। এসকল প্রতারণামূলক ডায়াগনস্টিক সেন্টার আদৌ বন্ধ হবে কিনা এ বিষয়ে ঠাকুরগাঁও স্বাস্থ্য বিভাগ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসনের প্রতি ঠাকুরগাঁও জেলার সকল এলাকাবাসীর দাবী।