নীলফামারী ৫ দিন ধরে নিখোঁজ স্কুলছাত্র শরিফুল
https://www.obolokon24.com/2017/10/nilphamari_9.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৯ অক্টোবর॥
নীলফামারী সদর উপজেলার মাঝারডাঙ্গা গ্রামের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র শরিফুল ইসলাম (৯) ৫ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। এদিকে ছেলেকে খুঁজে না পাওয়ায় তার মা এখন শয্যাশায়ী। নিখোঁজ শরিফুল ইসলাম সদর উপজেলার খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের মাঝারডাঙ্গা সাহেবপাড়া গ্রামের কৃষক আবুল কাশেমের ছেলে ও পূর্ব খোকশাবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র।
পারিবারিক সূত্র মতে জানা গেছে, চলতি মাসের গত ৫ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) সকালে প্রাইভেট পড়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়িতে ফিরে না আসায় আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও শরিফুলের কোনো হদিস না পাওয়া যায় নি। সেইদিন রাতে নীলফামারী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার বাবা।
নিখোঁজ শরিফুলের পিতা আবুল কাশেম জানান, ঘিয়া রংয়ের প্যান্ট ও লাল শার্ট পড়া ছিলো। তিনি তার ছেলের কোনো সন্ধান পেলে ০১৭৮৮-১৬৬৭৩৪ ও ০১৭২৬-৮৬৩৪৫৫ নাম্বারে জানানোর জন্যে অনুরোধ করেছেন।
নীলফামারী সদর থানার ওসি বাবুল আখতার জানান, নিখোঁজের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে আমরা দেশের বিভিন্ন থানায় বেতার বার্তার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছি।
নীলফামারী সদর উপজেলার মাঝারডাঙ্গা গ্রামের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র শরিফুল ইসলাম (৯) ৫ দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছে। এদিকে ছেলেকে খুঁজে না পাওয়ায় তার মা এখন শয্যাশায়ী। নিখোঁজ শরিফুল ইসলাম সদর উপজেলার খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের মাঝারডাঙ্গা সাহেবপাড়া গ্রামের কৃষক আবুল কাশেমের ছেলে ও পূর্ব খোকশাবাড়ী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র।
পারিবারিক সূত্র মতে জানা গেছে, চলতি মাসের গত ৫ অক্টোবর (বৃহস্পতিবার) সকালে প্রাইভেট পড়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। সন্ধ্যা পর্যন্ত বাড়িতে ফিরে না আসায় আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও শরিফুলের কোনো হদিস না পাওয়া যায় নি। সেইদিন রাতে নীলফামারী সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন তার বাবা।
নিখোঁজ শরিফুলের পিতা আবুল কাশেম জানান, ঘিয়া রংয়ের প্যান্ট ও লাল শার্ট পড়া ছিলো। তিনি তার ছেলের কোনো সন্ধান পেলে ০১৭৮৮-১৬৬৭৩৪ ও ০১৭২৬-৮৬৩৪৫৫ নাম্বারে জানানোর জন্যে অনুরোধ করেছেন।
নীলফামারী সদর থানার ওসি বাবুল আখতার জানান, নিখোঁজের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে নিয়ে আমরা দেশের বিভিন্ন থানায় বেতার বার্তার মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়েছি।