ডোমারে সভাপতি কর্তৃক শিক্ষিকা অপদস্ত হবার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2016/08/domar_19.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার, (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারীর ডোমারে স্কুলের সভাপতি কর্তৃক সহকারী শিক্ষিকাকে অপদস্ত করার অভিযোগ করেছেন একজন সহকারী শিক্ষিকা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,উপজেলার পাঙ্গামটুকপুর ইউনিয়নের দক্ষিন মটুকপুর উচ্চ-বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমান স্কুলের বেতন ভাতা জনিত নানা কারণে স্বাক্ষর নিতে বিদ্যালয়ের সভাপতি গোলাপের নিকট গেলে তিনি বিভিন্ন বাহানায় উৎকোচ দাবী করে। সহকারী শিক্ষিকা তার এই অনৈতিক দাবী প্রত্যাখান করলে তিনি সহ স্কুলের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের দিয়ে নান সময় হেনস্তা করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৬ই আগষ্ট মঙ্গলবার দুপুরে সভাপতি গোলাপ সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমাকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ডেকে নিয়ে যায় এবং স্কুলের উন্নয়নের নামে টাকা দাবী করে। ওই শিক্ষিকা তা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করায় সভাপতি তাকে অশ্লিলভাষায় গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে তাকে বরখাস্ত করার জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ করে এবং প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে বের করে দেয়। সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমান প্রতিবেদকে জানান, স্কুলে দানের বিষয় কাউকে বাধ্য করে টাকা আদায় করতে হবে? এ কেমন কথা। আমি সভাপতির এহেন আচরণে হতভম্ব হয়েছি। এবিষয়ে প্রধান শিক্ষক শামছুল আলমকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, প্রতিষ্ঠানে সামান্য দানের বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটি হয়েছে। তবে বসে সমাধানের চেষ্টা চলছে। তবে সভাপতি গোলাপের সাথে তার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এখন আমি ফলাফল ঘোষনায় ব্যস্ত আছি, পরে কথা বলবো।
নীলফামারীর ডোমারে স্কুলের সভাপতি কর্তৃক সহকারী শিক্ষিকাকে অপদস্ত করার অভিযোগ করেছেন একজন সহকারী শিক্ষিকা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়,উপজেলার পাঙ্গামটুকপুর ইউনিয়নের দক্ষিন মটুকপুর উচ্চ-বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমান স্কুলের বেতন ভাতা জনিত নানা কারণে স্বাক্ষর নিতে বিদ্যালয়ের সভাপতি গোলাপের নিকট গেলে তিনি বিভিন্ন বাহানায় উৎকোচ দাবী করে। সহকারী শিক্ষিকা তার এই অনৈতিক দাবী প্রত্যাখান করলে তিনি সহ স্কুলের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যদের দিয়ে নান সময় হেনস্তা করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৬ই আগষ্ট মঙ্গলবার দুপুরে সভাপতি গোলাপ সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমাকে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের কক্ষে ডেকে নিয়ে যায় এবং স্কুলের উন্নয়নের নামে টাকা দাবী করে। ওই শিক্ষিকা তা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করায় সভাপতি তাকে অশ্লিলভাষায় গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে তাকে বরখাস্ত করার জন্য প্রধান শিক্ষককে নির্দেশ করে এবং প্রধান শিক্ষকের কক্ষ থেকে বের করে দেয়। সহকারী শিক্ষিকা সামসাদ আরমান প্রতিবেদকে জানান, স্কুলে দানের বিষয় কাউকে বাধ্য করে টাকা আদায় করতে হবে? এ কেমন কথা। আমি সভাপতির এহেন আচরণে হতভম্ব হয়েছি। এবিষয়ে প্রধান শিক্ষক শামছুল আলমকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, প্রতিষ্ঠানে সামান্য দানের বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটি হয়েছে। তবে বসে সমাধানের চেষ্টা চলছে। তবে সভাপতি গোলাপের সাথে তার মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এখন আমি ফলাফল ঘোষনায় ব্যস্ত আছি, পরে কথা বলবো।