সৈয়দপুরে দেশীয় করলা চাষে কৃষকদের ব্যাপক সফলতা
https://www.obolokon24.com/2015/03/-post28_28.html
মোঃ জহুরুল ইসলাম খোকন, সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি ঃ
সৈয়দপুর কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে সৈয়দপুর উপজেলায় এই প্রথম দেশীয় করলার বাম্পার ফলন ফলতে শুরু করেছে। আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার ফলন দেখে সৈয়দপুর উপজেলা ছাড়াও আশপাশ এলাকার শত শত কৃষকদের মাঝে করলা আবাদে ঝুকে পড়ার আগ্রহ দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সৈয়দপুর কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার চাষাবাদ করেছেন উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের জিয়া চৌধুরী নামের এক যুবক। তিনি তার ৩ বিঘা জমিতে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে জালি তৈরি করে আবাদ করেছেন দেশীয় করলা। মাত্র ২ মাসের মধ্যেই তার জমিতে যেভাবে করলা ফলেছে তাতে বাঁশের জালি ভেঙ্গে পড়ার শামিল। জিয়া চৌধুরী বলেন, কৃষি অধিদপ্তরের দেয়া আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার চাষাবাদ করলে খরচ একেবারেই কম এবং দ্বিগুণ লাভ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২ মাসে পোঁকাড় আক্রমন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। কীটনাশক প্রয়োগের বালাই নেই বললেই চলে। তিনি বলেন, সৈয়দপুর সহ সারাদেশেই যদি আুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলা চাষাবাদ করা হয় তাহলে একদিকে যেমন দেশের চাহিদা মিটবে অন্যদিকে বিদেশে রপ্তানী করে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ডও শক্ত হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ ব্যাপারে কথা হয় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়রা মন্ডলের সাথে। তিনি বলেন, কৃষকদের সুবিধার্থে এই প্রথম আধুনিক পদ্ধতিতে করলা চাষের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামীতে সারা নীলফামারী জেলার প্রতিটি কৃষককে করলা চাষ সহ আধুনিক পদ্ধতিতে অন্যান্য চাষাবাদেও পরামর্শ দেয়া হবে বলে জানান তিনি।
সৈয়দপুর কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে সৈয়দপুর উপজেলায় এই প্রথম দেশীয় করলার বাম্পার ফলন ফলতে শুরু করেছে। আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার ফলন দেখে সৈয়দপুর উপজেলা ছাড়াও আশপাশ এলাকার শত শত কৃষকদের মাঝে করলা আবাদে ঝুকে পড়ার আগ্রহ দেখা গেছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, সৈয়দপুর কৃষি অধিদপ্তরের উদ্যোগে আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার চাষাবাদ করেছেন উপজেলার বোতলাগাড়ী ইউনিয়নের জিয়া চৌধুরী নামের এক যুবক। তিনি তার ৩ বিঘা জমিতে বাঁশের কঞ্চি দিয়ে জালি তৈরি করে আবাদ করেছেন দেশীয় করলা। মাত্র ২ মাসের মধ্যেই তার জমিতে যেভাবে করলা ফলেছে তাতে বাঁশের জালি ভেঙ্গে পড়ার শামিল। জিয়া চৌধুরী বলেন, কৃষি অধিদপ্তরের দেয়া আধুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলার চাষাবাদ করলে খরচ একেবারেই কম এবং দ্বিগুণ লাভ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২ মাসে পোঁকাড় আক্রমন লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। কীটনাশক প্রয়োগের বালাই নেই বললেই চলে। তিনি বলেন, সৈয়দপুর সহ সারাদেশেই যদি আুনিক পদ্ধতিতে দেশীয় করলা চাষাবাদ করা হয় তাহলে একদিকে যেমন দেশের চাহিদা মিটবে অন্যদিকে বিদেশে রপ্তানী করে দেশের অর্থনৈতিক মেরুদন্ডও শক্ত হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এ ব্যাপারে কথা হয় সৈয়দপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়রা মন্ডলের সাথে। তিনি বলেন, কৃষকদের সুবিধার্থে এই প্রথম আধুনিক পদ্ধতিতে করলা চাষের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। আগামীতে সারা নীলফামারী জেলার প্রতিটি কৃষককে করলা চাষ সহ আধুনিক পদ্ধতিতে অন্যান্য চাষাবাদেও পরামর্শ দেয়া হবে বলে জানান তিনি।