রেলমন্ত্রী এ্যাড. নুরুল ইসলাম সুজনের মধ্যপাড়া পাথর খনি পরিদর্শন
https://www.obolokon24.com/2019/09/rail-minister_15.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) সংবাদ দাতা
দেশের একমাত্র মধ্যপাড়ার পাথর খনি থেকে উত্তোলিত পাথরের গুনগতমান বিদেশ থেকে আমদানী করা পাথরের চেয়ে অনেক ভাল। আমাদের গৃহিত প্রকল্পগুলিতে চাহিদা অনুযায়ী পাথর সরবরাহে সক্ষম এ খনি। আমরা সাধ্যমত চেষ্টা করবো দেশীয় শিল্পকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজে লাগাতে।
দেশের উন্নয়নে নতুন মাত্রা যোগ করেবে মধ্যপাড়ার পাথর। এখানকার উত্তোলিত পাথর দ্বারা টাইলস সহ অন্যান্য সিরামিক পন্য উদ্ভাবন করাও সম্ভব। সরকারের গৃহীত বিভিন্ন বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী সেতু, সিরাজগঞ্জ হার্ডপয়েন্ট, পাওয়ার প্লান্টসমূহ, বিভিন্ন বিদ্যুৎ প্রকল্প বাঁশখালী, রামপাল, মহেশখালী-মাতারবাড়ী, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, পাতাল রেল, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য টানেল, কক্সবাজার বিমান বন্দর নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং রেল লাইন নির্মান ও রেলওয়ের বিভিন্ননির্মাণ প্রকল্পে ভবিষ্যতে বিপুল পরিমাণ পাথরের প্রয়োজন হবে। এসকল প্রকল্পে গুণগতমান উৎকৃষ্টকরনে মধ্যপাড়া খনির পাথর ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যপাড়ায় পুনরায় পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পরিদর্শন কালে রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এসব কথা বলেন। তিনি মধ্যপাড়া পাথরের ভুয়ষী প্রসংশা করে বলেন, উন্নয়নের বিশাল একটি অংশে ভুমিকা রাখবে মধ্যপাড়ার পাথর। সকাল ৬টার সিফট থেকে পাথর উত্তোলন পুনরায় শুরু হয়েছে খনিতে। প্রানচাঞ্চল্য নিয়ে খনির শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেছেন। যান্ত্রিক ত্র“টির কারনে দীর্ঘ ৫ মাস ধরে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জেটিসি পাথর উত্তলন কাজ বন্ধ রাখে। মন্ত্রী মধ্যপাড়ার পাথর দেশের রেললাইন, পদ্মাসেতুসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের অন্যান্য স্থাপনাগুলোতে পাথর ব্যবহারের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য খনিতে আসেন বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তিনি সেখানে খনির ভুঅভ্যান্তরে সকাল ১০টায় প্রবেশ করে ১২টায় বেরিয়ে আসেন।
মন্ত্রি মধ্যপাড়া পাথরের ভুয়ষী প্রসংশা করেছেন এবং রেলপথ মন্ত্রনালয় মধ্যপাড়ার পাথর ক্রয় করবে বলে আশ্বস্ত করেন খনি কতৃপক্ষকে। খনি পরিদর্শন কালে তার সাথে ছিলেন, রেলপথ মন্ত্রনালয়ের সচিব মোফাজ্জল হোসেন, ডিজি মো: শামসুজ্জামান, জিএম (পশ্চিম) হারুন উর রশিদ ও খনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান, প্রমুখ।
দেশের উন্নয়নে নতুন মাত্রা যোগ করেবে মধ্যপাড়ার পাথর। এখানকার উত্তোলিত পাথর দ্বারা টাইলস সহ অন্যান্য সিরামিক পন্য উদ্ভাবন করাও সম্ভব। সরকারের গৃহীত বিভিন্ন বৃহৎ উন্নয়ন প্রকল্প পদ্মা বহুমুখী সেতু, সিরাজগঞ্জ হার্ডপয়েন্ট, পাওয়ার প্লান্টসমূহ, বিভিন্ন বিদ্যুৎ প্রকল্প বাঁশখালী, রামপাল, মহেশখালী-মাতারবাড়ী, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, পাতাল রেল, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নির্মিতব্য টানেল, কক্সবাজার বিমান বন্দর নির্মাণ প্রকল্প, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ প্রকল্প এবং রেল লাইন নির্মান ও রেলওয়ের বিভিন্ননির্মাণ প্রকল্পে ভবিষ্যতে বিপুল পরিমাণ পাথরের প্রয়োজন হবে। এসকল প্রকল্পে গুণগতমান উৎকৃষ্টকরনে মধ্যপাড়া খনির পাথর ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) মধ্যপাড়ায় পুনরায় পাথর উত্তোলন কার্যক্রম পরিদর্শন কালে রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন এসব কথা বলেন। তিনি মধ্যপাড়া পাথরের ভুয়ষী প্রসংশা করে বলেন, উন্নয়নের বিশাল একটি অংশে ভুমিকা রাখবে মধ্যপাড়ার পাথর। সকাল ৬টার সিফট থেকে পাথর উত্তোলন পুনরায় শুরু হয়েছে খনিতে। প্রানচাঞ্চল্য নিয়ে খনির শ্রমিকরা কাজে যোগদান করেছেন। যান্ত্রিক ত্র“টির কারনে দীর্ঘ ৫ মাস ধরে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জেটিসি পাথর উত্তলন কাজ বন্ধ রাখে। মন্ত্রী মধ্যপাড়ার পাথর দেশের রেললাইন, পদ্মাসেতুসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ের অন্যান্য স্থাপনাগুলোতে পাথর ব্যবহারের সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের জন্য খনিতে আসেন বলে একটি সুত্র জানিয়েছে। তিনি সেখানে খনির ভুঅভ্যান্তরে সকাল ১০টায় প্রবেশ করে ১২টায় বেরিয়ে আসেন।
মন্ত্রি মধ্যপাড়া পাথরের ভুয়ষী প্রসংশা করেছেন এবং রেলপথ মন্ত্রনালয় মধ্যপাড়ার পাথর ক্রয় করবে বলে আশ্বস্ত করেন খনি কতৃপক্ষকে। খনি পরিদর্শন কালে তার সাথে ছিলেন, রেলপথ মন্ত্রনালয়ের সচিব মোফাজ্জল হোসেন, ডিজি মো: শামসুজ্জামান, জিএম (পশ্চিম) হারুন উর রশিদ ও খনি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান, প্রমুখ।