নীলফামারীতে অপহৃত কৃষ্ণা রানী সন্ধান মেলেনি একমাসেও
https://www.obolokon24.com/2019/09/krisna.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৪সেপ্টেম্বর॥ অপহরন হয়েছে এবারে এসএসসি পাস করা কর কৃষ্ণা রানী। নীলফামারীর চড়াইখোলা ইউনিয়নের লতিফ চাপড়া গ্রামের ব্যাঙমারী গ্রাম হতে থেকে অপহৃত হয় মেয়েটি। ঘটনার প্রায় এক মাস অতিবাহিত হলেও মেয়েটির এখনও কোন সন্ধ্যান মেলেনি।
কৃষ্ণা ওই গ্রামের সুনীল চন্দ্র রায়ের মেয়ে। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা একই গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে সাগর মোল্লাসহ পাঁচজনকে আসামী করে নীলফামারী থানায় একটি মামলা করে। মামলার পর থেকে পুলিশ তৎপরতা শুরু হলে আসামীরা গা ঢাকা দেয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কৃষ্ণার বাবা সুনিল চন্দ্র সাংবাদিকদের কাছে এসে অভিযোগ করে বলেন, প্রতিবেশি হওয়ার সুবাদে বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাব দিতো প্রধান আসামী সাগর মোল্লা। বিষয়টি ছেলের অবিভাবককে বলাও হয়। কিন্তু তারপরও উত্ত্যক্ত থামেনি। তিনি জানান চলতি বছরের ২৭আগষ্ট রাতে আমার মেয়ে টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে গেলে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা সাগর মোল্লাসহ আরো কয়েকজন আমার মেয়ের মুখ চেপে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপরহরনকারী পরিবার আমার মেয়েকে আজ কালের মধ্যে ফেরত দেয়া নামে তালবাহানা করতে থাকে। পরে বাধ্য হয়ে ৭ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করতে বাধ্য হই। মামলার পর থেকে আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকী দিচ্ছে আসামী পক্ষের লোকেরা। আমি চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছি।
নীলফামারী থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম বলেন, মামলা হওয়ার পর থেকে আমরা তৎপরতা শুরু করেছি। তাদের অবস্থান চিহিৃত করা হলেও তারা একস্থানে বেশীক্ষন থাকছেনা। তবে অভিযান রাখা হয়েছে। যে কোন সময় মেয়েটি উদ্ধার ও অপহরনকারীদের আটক করা সম্ভব হবে। #
কৃষ্ণা ওই গ্রামের সুনীল চন্দ্র রায়ের মেয়ে। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা একই গ্রামের নুর ইসলামের ছেলে সাগর মোল্লাসহ পাঁচজনকে আসামী করে নীলফামারী থানায় একটি মামলা করে। মামলার পর থেকে পুলিশ তৎপরতা শুরু হলে আসামীরা গা ঢাকা দেয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে কৃষ্ণার বাবা সুনিল চন্দ্র সাংবাদিকদের কাছে এসে অভিযোগ করে বলেন, প্রতিবেশি হওয়ার সুবাদে বিভিন্ন সময় কুপ্রস্তাব দিতো প্রধান আসামী সাগর মোল্লা। বিষয়টি ছেলের অবিভাবককে বলাও হয়। কিন্তু তারপরও উত্ত্যক্ত থামেনি। তিনি জানান চলতি বছরের ২৭আগষ্ট রাতে আমার মেয়ে টিউবওয়েল থেকে পানি আনতে গেলে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা সাগর মোল্লাসহ আরো কয়েকজন আমার মেয়ের মুখ চেপে অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপরহরনকারী পরিবার আমার মেয়েকে আজ কালের মধ্যে ফেরত দেয়া নামে তালবাহানা করতে থাকে। পরে বাধ্য হয়ে ৭ সেপ্টেম্বর থানায় মামলা করতে বাধ্য হই। মামলার পর থেকে আমাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকী দিচ্ছে আসামী পক্ষের লোকেরা। আমি চরম উৎকণ্ঠায় রয়েছি।
নীলফামারী থানার ওসি মোমিনুল ইসলাম বলেন, মামলা হওয়ার পর থেকে আমরা তৎপরতা শুরু করেছি। তাদের অবস্থান চিহিৃত করা হলেও তারা একস্থানে বেশীক্ষন থাকছেনা। তবে অভিযান রাখা হয়েছে। যে কোন সময় মেয়েটি উদ্ধার ও অপহরনকারীদের আটক করা সম্ভব হবে। #