বিটিভি’র গুণী সাংবাদিক ঠাকুরগাঁওয়ের রাজা’র ব্যয়বহুল কিডনী রোগ হতে বাঁচতে চেয়ে প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা
https://www.obolokon24.com/2019/01/thakurgaon_71.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
কিডনি রোগে আক্রান্ত ঠাকুরগাঁওয়ের গ্রামীণ সাংবাদিকতার পথিকৃত আখতার হোসেন রাজা।।গুণী এই সাংবাদিক গত ছয় মাস ধরে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রথমে রংপুর, পরে ঢাকা ও ভারতের ভেলোরের খ্রিস্টান মেডিক্যাল কলেজে (সিএমপি) চিকিৎসা করান। সিএমপির চিকিৎসক প্রফেসর জেকেল জনের অধীনে ২০-২২ দিন চিকিৎসা হয় সেখানে। পরে দেশে ফিরে আবারও ঢাকায় কিডনি ফাউন্ডশন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। চিকিৎসার দুদিন পরেই নিউমোনিয়া, উচ্চ রক্তচাপ ও অ্যাজমা রোগ দেখা দেয়। সেখান থেকে আবার রাজধানীর গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে ভর্তি হন।তিনি আইসিইউতেও ছিলেন পাঁচ দিন। পাশাপাশি অ্যাজমা, নিউমোনিয়া ও উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারবর্তমানে তিনি ঢাকার মিরপুর কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে প্রফেসর ডা. হারুন অর রশিদের তত্ত্বাবধানে আছেন। সেখানেও কিডনি ডায়ালাইসিস করা হয়। একবার ডায়ালাইসিস করতে কমপক্ষে ১৫-২০ হাজার টাকা লাগে বলে জানান সাংবাদিক রাজা। ব্যয়বহুল এ রোগের চিকিৎসা করাতে তার পরিবার এখন প্রায় নিঃস্ব। পরিবারের পক্ষে আর খরচ চালানো সম্ভব নয় বলে জানা গেছে। সাংবাদিক রাজা চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন। সাংবাদিক আখতার হোসেন রাজা ১৯৪৮ সালে ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ভেলাতৈর ভদ্রপাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ছাত্রজীবনে তিনি আইয়ুববিরোধী আন্দোলন করেছিলেন। সে সময় ১৯৬২ সালে ছাত্র ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেন রাজা। ছাত্র রাজনীতির পাশাপাশি ১৯৬৭ সালে বগুড়া থেকে প্রকাশিত উত্তরবঙ্গ বুলেট-এর প্রতিনিধি হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেন তিনি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগ দেন এবং এখনো কর্মরত আছেন।তিনি ১৯৭৮ সালে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
কিডনি রোগে আক্রান্ত ঠাকুরগাঁওয়ের গ্রামীণ সাংবাদিকতার পথিকৃত আখতার হোসেন রাজা।।গুণী এই সাংবাদিক গত ছয় মাস ধরে শরীরের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে প্রথমে রংপুর, পরে ঢাকা ও ভারতের ভেলোরের খ্রিস্টান মেডিক্যাল কলেজে (সিএমপি) চিকিৎসা করান। সিএমপির চিকিৎসক প্রফেসর জেকেল জনের অধীনে ২০-২২ দিন চিকিৎসা হয় সেখানে। পরে দেশে ফিরে আবারও ঢাকায় কিডনি ফাউন্ডশন হাসপাতালে চিকিৎসা নেন। চিকিৎসার দুদিন পরেই নিউমোনিয়া, উচ্চ রক্তচাপ ও অ্যাজমা রোগ দেখা দেয়। সেখান থেকে আবার রাজধানীর গ্রিন লাইফ মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে ভর্তি হন।তিনি আইসিইউতেও ছিলেন পাঁচ দিন। পাশাপাশি অ্যাজমা, নিউমোনিয়া ও উচ্চ রক্তচাপ রয়েছে তারবর্তমানে তিনি ঢাকার মিরপুর কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতালে প্রফেসর ডা. হারুন অর রশিদের তত্ত্বাবধানে আছেন। সেখানেও কিডনি ডায়ালাইসিস করা হয়। একবার ডায়ালাইসিস করতে কমপক্ষে ১৫-২০ হাজার টাকা লাগে বলে জানান সাংবাদিক রাজা। ব্যয়বহুল এ রোগের চিকিৎসা করাতে তার পরিবার এখন প্রায় নিঃস্ব। পরিবারের পক্ষে আর খরচ চালানো সম্ভব নয় বলে জানা গেছে। সাংবাদিক রাজা চিকিৎসার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহযোগিতা চেয়েছেন। সাংবাদিক আখতার হোসেন রাজা ১৯৪৮ সালে ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার ভেলাতৈর ভদ্রপাড়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ছাত্রজীবনে তিনি আইয়ুববিরোধী আন্দোলন করেছিলেন। সে সময় ১৯৬২ সালে ছাত্র ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে ছাত্র রাজনীতিতে যোগ দেন রাজা। ছাত্র রাজনীতির পাশাপাশি ১৯৬৭ সালে বগুড়া থেকে প্রকাশিত উত্তরবঙ্গ বুলেট-এর প্রতিনিধি হিসেবে যোগদানের মধ্য দিয়ে সাংবাদিকতায় প্রবেশ করেন তিনি। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন। ১৯৮৫ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে যোগ দেন এবং এখনো কর্মরত আছেন।তিনি ১৯৭৮ সালে ঠাকুরগাঁও প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাকালীন সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।