নিপা ভাইরাজ সংক্রমন প্রতিরোধে সচেতনার প্রয়োজন নীলফামারীতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2018/01/domar_62.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৪ জানুয়ারী॥
নিপাভাইরাজ প্রতিরোধে এখনও বাংলাদেশে কোন প্রকার প্রতিষেধক মেডিসিন তৈরী হয়নি। তবে এ থেকে পরিত্রান পেতে হলে সচেতনা সৃস্টি করতে হবে। নিপাভাইরাজের বাহক পাথির খাওয়া খেজুরের রস, পাখির আধা খাওয়া ফল। শীতের এই সময কোন ভাবে ওইসব কাঁচা খেজুরের রস ও ফল খাওয়া যাবে না। সচেতনতাই একমাত্র এর প্রতিষেধক। এ ছাড়া বাজারে কেনা যে কোন ফল খাওয়ার আগে হাত মুখ এবং ফলটি ভাল করে ধুয়ে ক্ষেতে হবে।
নিপা ভাইরাজ সংক্রমন প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক দিনব্যাপী নীলফামারী ও ডোমারে পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বক্তারা এমন কথাই প্রকাশ করেছে। রবিবার সকাল ১১টায় নীলফামারীর সদর উপজেলা ও ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হলরুমে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহযোগীতায় পৃথকভাবে আয়োজিত এই কর্মশালায় সরকারী কর্মকর্তা, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ,জনপ্রতিনিধিও সাংবাদিক অংশ নেয়।
জেলা সদরের কর্মশালায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুল ইমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নীলফামারী সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ডাঃ মনিরুজ্জামান মনি, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল হালিম, আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আসাদ আলম, ডাঃ সামিউর রহমান, সদর উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর আল-আমিন রহমান প্রমুখ।
অপর দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নাছিমা হকের সভাপতিত্বে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জুনিয়ার কনসালটেন্ট ডাঃ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর ইকবাল, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমির হোসেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো: কারিবুল হাসান, জুনিয়ার কনসালটেন্ট ডাঃ ওবায়দা নাজনীন মুক্তা, স্যানেটারী ইন্সপেক্টর দুলাল হোসেন, ডোমার প্রেস ক্লাব সভাপতি মোজাফ্ফর আলী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
নিপাভাইরাজ প্রতিরোধে এখনও বাংলাদেশে কোন প্রকার প্রতিষেধক মেডিসিন তৈরী হয়নি। তবে এ থেকে পরিত্রান পেতে হলে সচেতনা সৃস্টি করতে হবে। নিপাভাইরাজের বাহক পাথির খাওয়া খেজুরের রস, পাখির আধা খাওয়া ফল। শীতের এই সময কোন ভাবে ওইসব কাঁচা খেজুরের রস ও ফল খাওয়া যাবে না। সচেতনতাই একমাত্র এর প্রতিষেধক। এ ছাড়া বাজারে কেনা যে কোন ফল খাওয়ার আগে হাত মুখ এবং ফলটি ভাল করে ধুয়ে ক্ষেতে হবে।
নিপা ভাইরাজ সংক্রমন প্রতিরোধে করণীয় শীর্ষক দিনব্যাপী নীলফামারী ও ডোমারে পৃথকভাবে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বক্তারা এমন কথাই প্রকাশ করেছে। রবিবার সকাল ১১টায় নীলফামারীর সদর উপজেলা ও ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হলরুমে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ব্যুরো ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সহযোগীতায় পৃথকভাবে আয়োজিত এই কর্মশালায় সরকারী কর্মকর্তা, চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ,জনপ্রতিনিধিও সাংবাদিক অংশ নেয়।
জেলা সদরের কর্মশালায় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আবু জাফর মোহাম্মদ কামরুল ইমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নীলফামারী সিভিল সার্জন ডা. রনজিৎ কুমার বর্মন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ডাঃ মনিরুজ্জামান মনি, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আব্দুল হালিম, আধুনিক সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা ডা. আসাদ আলম, ডাঃ সামিউর রহমান, সদর উপজেলা স্যানিটারী ইন্সপেক্টর আল-আমিন রহমান প্রমুখ।
অপর দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ নাছিমা হকের সভাপতিত্বে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জুনিয়ার কনসালটেন্ট ডাঃ শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর ইকবাল, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আমির হোসেন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. মো: কারিবুল হাসান, জুনিয়ার কনসালটেন্ট ডাঃ ওবায়দা নাজনীন মুক্তা, স্যানেটারী ইন্সপেক্টর দুলাল হোসেন, ডোমার প্রেস ক্লাব সভাপতি মোজাফ্ফর আলী প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।