রাজারহাটে ত্রাণের টিন দেয়ার নামে টাকা আদায়ের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2017/11/kurigram_79.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের রাজারহাটে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ গৃহহারাদের ঢেউটিন ও নগদ টাকা
দেয়ার নাম করে চেয়ারম্যানের নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা আদায় করার অভিযোগ পাওয়া
গেছে। বিষয়টি ফাঁস হওয়ায় এলাকায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার ছিনাই ইউনিয়নের কালুয়ার চর এলাকায় সম্প্রতি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৪৬টি গৃহহারা পরিবারদের মাঝে গৃহনির্মাণে ২লাখ ৭৬হাজার টাকা ও ৯৪ বান্ডিল ঢেউটিন ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয় থেকে বরাদ্দ আসে। কিন্তু এলাকার দছিমুদ্দিনের পুত্র ছামিউল হক, বাবর আলীর পুত্র জাকির হোসেন ও সামছুল সরদারের পুত্র আলম মিয়া নামের ৩যুবক ত্রাণ দেয়ার নাম করে অত্র ইউপির চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান হক বুলুর কর্মী হিসেবে পরিচিত পরিবার প্রতি ৩হাজার টাকা আদায় করে। পরে তারা বিশ^স্ত সূত্রে জানতে পারে ওই যুবকরা ত্রাণ বিতরণে জড়িত নয়। বিষযটি জানার পর মঙ্গলবার প্রতারনার শিকার গৃহহারা পরিবারগুলো রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এ ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান হক বুলু বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, এর সঙ্গে আমার কোন সম্পৃক্ততা নাই। কেউ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তদন্ত পূর্বক আইনের আওতায় আসুক এটা আমি চাই। এ বিষয়ে ১৭নভেম্বর শুক্রবার রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি আমার কর্ণগোচরে আসার পর আমি প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। ত্রাণ দেয়ার নাম করে গৃহহারাদের নিকট নেয়া অর্থ ফেরত না দেয়া পর্যন্ত ত্রাণের ঢেউটিন কিংবা অর্থ ওই এলাকায় বিতরণ বন্ধ থাকবে।
অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার ছিনাই ইউনিয়নের কালুয়ার চর এলাকায় সম্প্রতি বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ ৪৬টি গৃহহারা পরিবারদের মাঝে গৃহনির্মাণে ২লাখ ৭৬হাজার টাকা ও ৯৪ বান্ডিল ঢেউটিন ত্রাণ ও দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয় থেকে বরাদ্দ আসে। কিন্তু এলাকার দছিমুদ্দিনের পুত্র ছামিউল হক, বাবর আলীর পুত্র জাকির হোসেন ও সামছুল সরদারের পুত্র আলম মিয়া নামের ৩যুবক ত্রাণ দেয়ার নাম করে অত্র ইউপির চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান হক বুলুর কর্মী হিসেবে পরিচিত পরিবার প্রতি ৩হাজার টাকা আদায় করে। পরে তারা বিশ^স্ত সূত্রে জানতে পারে ওই যুবকরা ত্রাণ বিতরণে জড়িত নয়। বিষযটি জানার পর মঙ্গলবার প্রতারনার শিকার গৃহহারা পরিবারগুলো রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলামের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এ ব্যাপারে ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান হক বুলু বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, এর সঙ্গে আমার কোন সম্পৃক্ততা নাই। কেউ এর সঙ্গে জড়িত থাকলে তদন্ত পূর্বক আইনের আওতায় আসুক এটা আমি চাই। এ বিষয়ে ১৭নভেম্বর শুক্রবার রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, বিষয়টি আমার কর্ণগোচরে আসার পর আমি প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। ত্রাণ দেয়ার নাম করে গৃহহারাদের নিকট নেয়া অর্থ ফেরত না দেয়া পর্যন্ত ত্রাণের ঢেউটিন কিংবা অর্থ ওই এলাকায় বিতরণ বন্ধ থাকবে।