ডোমার উপজেলায় টানা বৃষ্টিতে ডুবেছে ক্ষেত, জনজীবন স্থবির
https://www.obolokon24.com/2017/08/rain_12.html
আবু ফাত্তাহ্ কামাল (পাখি),স্টাফ রিপোর্টার-
ঃ টানা তিনদিনের বৃষ্টিতে নীলফামারীর ডোমারে বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে ।এতে স্থবির হয়ে হয়ে পড়েছে জনজীবন ।ডুবে গেছে উপজেলার নিচু এলাকাসহ পৌরসভার অনেক সড়ক, সবজী ও আমন ক্ষেত ।
সদর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের জুম্মাপাড়ার ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন জানান,গত বুধবার বিকাল থেকে টানা বৃষ্টিতে আমার বাড়ীতে পানি উঠে গেছে ।বাথরুম ডুবে গেছে ।রান্নাঘর ডুবে গেছে ।বাজার থেকে খাবার কিনে খাচ্ছি ।
ডোমার পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার আখতারুজ্জামান সুমন জানান,ডোমার ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের এলাকা নিচু ।পানি যায় আমার এলাকার উপর দিয়ে । পৌরসভার সাবেক কমিশনার ড্রেনের উপর মাটি ভরাট করে তার জামাইকে বাড়ী করে দেওয়ায় পানি নিস্কাশন হচ্ছে না ।এ জন্য জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে ।চিলাহাটী বটতলী এলাকার অটো চালক আজিজ বলেন আমরা বেশ কয়েকটি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছি,বাড়ির গরু ছাগল সহ গবাদি পশু পাশ্ববর্তী রাস্তায় রেখে দিয়েছি।আত্মীয় স্বজনদেও বাড়ি থেকে খাবার আসছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর ইকবাল জানান,উপজেলার ১৭৪০ হেক্টর কৃষি জমি নিম্মজিত হয়েছে ।আমনের ১৮৯০ হেক্টর জমিতে রোপা রোপন অর্জিত হয়েছে ।৪/৫ দিনের মধ্যে পানি সরে গেলেও তেমন ক্ষতি হবে না আশা করছি।
ঃ টানা তিনদিনের বৃষ্টিতে নীলফামারীর ডোমারে বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে ।এতে স্থবির হয়ে হয়ে পড়েছে জনজীবন ।ডুবে গেছে উপজেলার নিচু এলাকাসহ পৌরসভার অনেক সড়ক, সবজী ও আমন ক্ষেত ।
সদর ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের জুম্মাপাড়ার ব্যবসায়ী নাসির উদ্দিন জানান,গত বুধবার বিকাল থেকে টানা বৃষ্টিতে আমার বাড়ীতে পানি উঠে গেছে ।বাথরুম ডুবে গেছে ।রান্নাঘর ডুবে গেছে ।বাজার থেকে খাবার কিনে খাচ্ছি ।
ডোমার পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের কমিশনার আখতারুজ্জামান সুমন জানান,ডোমার ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের এলাকা নিচু ।পানি যায় আমার এলাকার উপর দিয়ে । পৌরসভার সাবেক কমিশনার ড্রেনের উপর মাটি ভরাট করে তার জামাইকে বাড়ী করে দেওয়ায় পানি নিস্কাশন হচ্ছে না ।এ জন্য জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে ।চিলাহাটী বটতলী এলাকার অটো চালক আজিজ বলেন আমরা বেশ কয়েকটি পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছি,বাড়ির গরু ছাগল সহ গবাদি পশু পাশ্ববর্তী রাস্তায় রেখে দিয়েছি।আত্মীয় স্বজনদেও বাড়ি থেকে খাবার আসছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাফর ইকবাল জানান,উপজেলার ১৭৪০ হেক্টর কৃষি জমি নিম্মজিত হয়েছে ।আমনের ১৮৯০ হেক্টর জমিতে রোপা রোপন অর্জিত হয়েছে ।৪/৫ দিনের মধ্যে পানি সরে গেলেও তেমন ক্ষতি হবে না আশা করছি।