মায়ের দেওয়া বিষে ২ শিশুর মৃত্যু
https://www.obolokon24.com/2016/07/panchagar.html
মোঃ মোজাহারুল আলম জিন্নাহ্ রানা,জেলা প্রতিনিধি,পঞ্চগড়ঃ
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় মায়ের দেওয়া কীটনাশক পানে আহত দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।শনিবার (০২ জুলাই) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিন বছরের সাঈদ ও ১৬ মাস বয়সী জুনাইদের মৃত্যু হয়। তাদের মায়ের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।এরআগে শুক্রবার রাতে পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে কীটনাশক পান করেন তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী সাড়িয়ালজোত গ্রামের রহিছ উদ্দীনের স্ত্রী রেজিয়া বেগম (২৩)।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, পাঁচ বছর আগে রহিছ উদ্দীনের সঙ্গে একই গ্রামের রেজিয়া বেগমের বিয়ে হয়। শুক্রবার (০১ জুলাই) ঈদের কেনাকাটা নিয়ে স্বামী ও শাশুড়ির সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে রাতে দুই সন্তানকে নিয়ে কীটনাশক পান করেন রেজিয়া বেগম।
গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাত ১টার দিকে তাদের ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
দুই ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তেঁতুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরেস চন্দ্র জানান, এখনো থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় মায়ের দেওয়া কীটনাশক পানে আহত দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।শনিবার (০২ জুলাই) বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিন বছরের সাঈদ ও ১৬ মাস বয়সী জুনাইদের মৃত্যু হয়। তাদের মায়ের অবস্থাও আশঙ্কাজনক।এরআগে শুক্রবার রাতে পারিবারিক কলহের জের ধরে দুই শিশু সন্তানকে নিয়ে কীটনাশক পান করেন তেঁতুলিয়া উপজেলার সীমান্তবর্তী সাড়িয়ালজোত গ্রামের রহিছ উদ্দীনের স্ত্রী রেজিয়া বেগম (২৩)।
পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র জানায়, পাঁচ বছর আগে রহিছ উদ্দীনের সঙ্গে একই গ্রামের রেজিয়া বেগমের বিয়ে হয়। শুক্রবার (০১ জুলাই) ঈদের কেনাকাটা নিয়ে স্বামী ও শাশুড়ির সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে রাতে দুই সন্তানকে নিয়ে কীটনাশক পান করেন রেজিয়া বেগম।
গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাত ১টার দিকে তাদের ঠাকুরগাঁও সদর আধুনিক হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
দুই ভাইয়ের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে তেঁতুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরেস চন্দ্র জানান, এখনো থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠিয়েছি।