পীরগাছায় কাল বৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড ১০ কলা চাষীর ভাগ্য
https://www.obolokon24.com/2019/04/rangpur_31.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর)প্রতিনিধি।
রংপুরের পীরগাছায় কাল বৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ১০ কলা চাষীর ভাগ্য। গত শনিবার রাতে কয়েক দফা কাল বৈশাখী ঝড়ে উপজেলা তালুক ইসাদ চাকলার পাড় এলাকার ১০ কলা চাষীর ৩ হাজার কলা গাছ ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেছে। এতে করে ওই চাষীরা চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, গত শনিবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের উপর দিয়ে কাল বৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। এতে করে আলু, ভুট্টাসহ বিভিন্ন ফসল সামন্য ক্ষতি হলেও ধরতি কলা ক্ষেতে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। এসময় উপজেলার তালুক ইসাদ কালিতলা গ্রামের কৃষক আনোয়ারুল ইসলামের এক হাজার, জসমত আলী মাস্টারের ৩শ ৫০, আতোয়ার মিয়ার ৭শ, ই¯্রাফিল মিয়ার ২শ, রেজাউল করিমের ২শ, মহসিন, আব্দুর রশিদ, খাদেমুল ইসলাম ও মজিবর রহমানের একশ করে প্রায় ৩ হাজার ধরতি চিনি চম্পা কলা গাছ একেবারে ভেঙ্গে পড়ে। এতে করে ওই কৃষকদের প্রায় ৯ লাখ টাকা ক্ষতি সাধিত হয়। যা তারা বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে রোপন করেছিলেন।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে এলাকায় দেখা যায়, ভেঙ্গে পড়া গাছের দিকে নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন কৃষকরা। এদের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছেন তালুক ইসাদ পোস্ট অফিসের মাষ্টার আনোয়ারুল ইসলাম। তার এক হাজার কলাগাছ সব ভেঙ্গে গেছে। এসময় ওই ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন উপস্থিত ছিলেন।
অপর কৃষক জসমত আলী, আতিয়ার রহমান বলেন, আমরা শেষ হয়ে গেছি। বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে কলা রোপন করেছি। সামনে রমজান মাসে কলা বিক্রি করার কথা। তার আগেই আমরা নিঃস্ব।
এ ব্যাপারে পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান বলেন, গতকাল রোববার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। তবে কলা ক্ষেতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে।
রংপুরের পীরগাছায় কাল বৈশাখী ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে ১০ কলা চাষীর ভাগ্য। গত শনিবার রাতে কয়েক দফা কাল বৈশাখী ঝড়ে উপজেলা তালুক ইসাদ চাকলার পাড় এলাকার ১০ কলা চাষীর ৩ হাজার কলা গাছ ভেঙ্গে চুরমার হয়ে গেছে। এতে করে ওই চাষীরা চরম ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়ে পড়েছে।
জানা গেছে, গত শনিবার গভীর রাতে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের উপর দিয়ে কাল বৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। এতে করে আলু, ভুট্টাসহ বিভিন্ন ফসল সামন্য ক্ষতি হলেও ধরতি কলা ক্ষেতে ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। এসময় উপজেলার তালুক ইসাদ কালিতলা গ্রামের কৃষক আনোয়ারুল ইসলামের এক হাজার, জসমত আলী মাস্টারের ৩শ ৫০, আতোয়ার মিয়ার ৭শ, ই¯্রাফিল মিয়ার ২শ, রেজাউল করিমের ২শ, মহসিন, আব্দুর রশিদ, খাদেমুল ইসলাম ও মজিবর রহমানের একশ করে প্রায় ৩ হাজার ধরতি চিনি চম্পা কলা গাছ একেবারে ভেঙ্গে পড়ে। এতে করে ওই কৃষকদের প্রায় ৯ লাখ টাকা ক্ষতি সাধিত হয়। যা তারা বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে রোপন করেছিলেন।
গতকাল রোববার সকালে সরেজমিনে এলাকায় দেখা যায়, ভেঙ্গে পড়া গাছের দিকে নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছেন কৃষকরা। এদের মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ্য হয়েছেন তালুক ইসাদ পোস্ট অফিসের মাষ্টার আনোয়ারুল ইসলাম। তার এক হাজার কলাগাছ সব ভেঙ্গে গেছে। এসময় ওই ব্লকের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল বাতেন উপস্থিত ছিলেন।
অপর কৃষক জসমত আলী, আতিয়ার রহমান বলেন, আমরা শেষ হয়ে গেছি। বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে কলা রোপন করেছি। সামনে রমজান মাসে কলা বিক্রি করার কথা। তার আগেই আমরা নিঃস্ব।
এ ব্যাপারে পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শামীমুর রহমান বলেন, গতকাল রোববার উপজেলার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন করা হয়েছে। তবে কলা ক্ষেতে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে।