১৩৬ কোটি টাকার উন্নয়নে পাল্টে গেছে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের চিত্র
https://www.obolokon24.com/2018/10/kisargang_7.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ
উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মুলমন্ত্র এই শ্লোগান সামনে রেখে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় বর্তমান সরকারের আমলে গত দশ বছরে এলজিইডির আওতায় ১৩৬ কোটি ২৩ লাখ টাকার উন্নয়ন হয়েছে। ফলে পাল্টে গেছে গোটা উপজেলার চিত্র।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সুত্রে জানা গেছে, গত ২০০৭/০৮ অর্থবছর থেকে ২০১৮/১৯ অর্থবছর পর্যন্ত ৩৭ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৬৯ পয়েন্ট ৫৮ কিলোমিটার সড়কের উন্নয়ন, ২৬ কোটি টাকা ব্যায়ে ৬৩২ মিটার সেতু নির্মাণ, ৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ব্যায়ে ২০৩ মিটার ছোট কালভার্ট নির্মাণ, ৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্য্র নির্মান, ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যায়ে চারটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্মান, ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যায়ে ৬ টি গ্রোথ সেন্টার নির্মান, ৪০ কোটি ৬০ লাখ টাকা ব্যায়ে ১৩৯ টি স্কুল ভবন নির্মান, ৪ কোটি টাকা ব্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্য্র ভবন নির্মান, ১২ কোটি টাকা ব্যায়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসুচির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন ও ৮ লাখ টাকা ব্যায়ে দুজন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি নির্মান করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী এসএম কেরামত আলী নান্নু বলেন, উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর বেলতলির ঘাটে চাঁড়ালকাটা নদীর উপর প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৪০ মিটার র্দীঘ সেতু নির্মান করা হয়েছে। ফলে ওই এলাকার মানুষ খুব সহজেই কিশোরগঞ্জ উপজেলাসহ জেলা শহরে যাতায়াত করতে পারছে।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বাবুল বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়ন বান্ধব ও শিক্ষা বান্ধব সরকার। বর্তমান সরকারের আমলে কিশোরগঞ্জে একটি স্কুল ও একটি কলেজ জাতীয়করন হয়েছে। তিনি আরো বলেন, নীলফামারী ৪ আসনের জাতীয় পার্টির এমপি শওকত চৌধুরীর নামে টি আর কাবিখার যে বরাদ্দ এসেছিল তিনি যদি সে সব বরাদ্দ লুটপাট না করতো তা হলে কিশোরগঞ্জের আরো অনেক উন্নয়ন হত।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬ ইউনিয়ন নীলফামারী ৪ আসনের সাথে ও ৩টি ইউনিয়ন নীলফামারী ৩ আসনের সাথে যুক্ত থাকার কারনে কারনে আমরা অনেকটা পিছিয়ে ছিলাম। কিন্তু আমরা কিশোরগঞ্জবাসী সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সাথে যোগাযোগ করে কিশোরগঞ্জের অনেক উন্নয়ন করেছি।
উন্নয়নের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার মুলমন্ত্র এই শ্লোগান সামনে রেখে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলায় বর্তমান সরকারের আমলে গত দশ বছরে এলজিইডির আওতায় ১৩৬ কোটি ২৩ লাখ টাকার উন্নয়ন হয়েছে। ফলে পাল্টে গেছে গোটা উপজেলার চিত্র।
উপজেলা এলজিইডি অফিস সুত্রে জানা গেছে, গত ২০০৭/০৮ অর্থবছর থেকে ২০১৮/১৯ অর্থবছর পর্যন্ত ৩৭ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৬৯ পয়েন্ট ৫৮ কিলোমিটার সড়কের উন্নয়ন, ২৬ কোটি টাকা ব্যায়ে ৬৩২ মিটার সেতু নির্মাণ, ৫ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ব্যায়ে ২০৩ মিটার ছোট কালভার্ট নির্মাণ, ৪ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যায়ে উপজেলা পরিষদ কমপ্লেক্য্র নির্মান, ৩ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যায়ে চারটি ইউনিয়ন পরিষদ নির্মান, ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যায়ে ৬ টি গ্রোথ সেন্টার নির্মান, ৪০ কোটি ৬০ লাখ টাকা ব্যায়ে ১৩৯ টি স্কুল ভবন নির্মান, ৪ কোটি টাকা ব্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্য্র ভবন নির্মান, ১২ কোটি টাকা ব্যায়ে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসুচির মাধ্যমে বিভিন্ন প্রকল্পের উন্নয়ন ও ৮ লাখ টাকা ব্যায়ে দুজন অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধার বাড়ি নির্মান করা হয়েছে।
উপজেলা প্রকৌশলী এসএম কেরামত আলী নান্নু বলেন, উপজেলার নিতাই ইউনিয়নের মুশরুত পানিয়াল পুকুর বেলতলির ঘাটে চাঁড়ালকাটা নদীর উপর প্রায় ৮ কোটি টাকা ব্যায়ে ১৪০ মিটার র্দীঘ সেতু নির্মান করা হয়েছে। ফলে ওই এলাকার মানুষ খুব সহজেই কিশোরগঞ্জ উপজেলাসহ জেলা শহরে যাতায়াত করতে পারছে।
উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাকির হোসেন বাবুল বলেন, বর্তমান সরকার উন্নয়ন বান্ধব ও শিক্ষা বান্ধব সরকার। বর্তমান সরকারের আমলে কিশোরগঞ্জে একটি স্কুল ও একটি কলেজ জাতীয়করন হয়েছে। তিনি আরো বলেন, নীলফামারী ৪ আসনের জাতীয় পার্টির এমপি শওকত চৌধুরীর নামে টি আর কাবিখার যে বরাদ্দ এসেছিল তিনি যদি সে সব বরাদ্দ লুটপাট না করতো তা হলে কিশোরগঞ্জের আরো অনেক উন্নয়ন হত।
উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রশিদুল ইসলাম বলেন, কিশোরগঞ্জ উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬ ইউনিয়ন নীলফামারী ৪ আসনের সাথে ও ৩টি ইউনিয়ন নীলফামারী ৩ আসনের সাথে যুক্ত থাকার কারনে কারনে আমরা অনেকটা পিছিয়ে ছিলাম। কিন্তু আমরা কিশোরগঞ্জবাসী সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সাথে যোগাযোগ করে কিশোরগঞ্জের অনেক উন্নয়ন করেছি।