ডোমারের ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নে বাল্য বিয়ের হিড়িক
https://www.obolokon24.com/2017/09/domar22.html
এ,আই পলাশ চিলাহাটি নীলফামারী প্রতিনিধিঃ
সরকার কর্তৃক বিভিন্ন জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বাল্যবিয়ে না দেওয়ার জন্য ব্যাপক প্রচার প্রচরণা ও প্রশাসনের ব্যাপক নজর দারী বৃদ্ধি করার পরেও অদ্যবধি এই বাল্যবিয়ে বন্ধের ব্যাপারে প্রশাসন কঠোর ভুমিকা পালন করতে পারছে না। এর মুল কারণ গ্রামাঞ্চলের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য গণ তাদের ভোটের কারণে গোপনে প্রকৃত কাজীদের সঙ্গে আতাত করে এই বাল্যবিয়ে গোপনে চালিয়ে যাচ্ছে। এরই সূত্র ধরে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের নোয়াখালী পাড়া গ্রামে গত ২১ সেপ্টেম্ব ২০১৭ইং রাতে চৌধুরীর পুত্র নুর নবী (১১) এর সাথে একই গ্রামের কালুর কন্যা শান্ত (১০) এর ১লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে এই বাল্যবিয়েটি সম্পন্ন করেন ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের ভুয়া কাজী আরিফুজ্জামান আরিফ ইতি পুর্বে এই কাজী উক্ত ইউনিয়নে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অগনিত বাল্যবিয়ের কাজ করেছে বলে জানা যায়। এব্যাপারে উক্ত ভুয়া কাজীর সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হয়ে তিনি ঘটনাটি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে মোবাইল বন্ধ করে রাখেন। অপর দিকে পার্শবর্তী কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের কাজী বেলাল হোসেনকে উদবৃত্ত ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের কাজী হিসেবে কাজ করার সরকার কর্তৃৃক অনুমতি প্রদান করার পরেও তিনি নিজে কাজ না করে বিভিন্ন ব্যক্তিদের বিয়ে রেজিষ্ট্রির বই দিয়ে বাল্যবিয়ের কাজ চালিয়ে আসছেন। উক্ত বিয়ের সম্পর্কে বেলাল কাজীকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি আরিফ কাজীর কথা সাংবাদিকদের জানান। এব্যাপারে প্রশাসনে নেক দৃষ্টি একান্ত প্রয়োজন তা না হলে দিন দিন ব্যাল্যবিয়ে বৃদ্ধি পেয়েই চলবে।
সরকার কর্তৃক বিভিন্ন জেলা উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে বাল্যবিয়ে না দেওয়ার জন্য ব্যাপক প্রচার প্রচরণা ও প্রশাসনের ব্যাপক নজর দারী বৃদ্ধি করার পরেও অদ্যবধি এই বাল্যবিয়ে বন্ধের ব্যাপারে প্রশাসন কঠোর ভুমিকা পালন করতে পারছে না। এর মুল কারণ গ্রামাঞ্চলের চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্য গণ তাদের ভোটের কারণে গোপনে প্রকৃত কাজীদের সঙ্গে আতাত করে এই বাল্যবিয়ে গোপনে চালিয়ে যাচ্ছে। এরই সূত্র ধরে নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের নোয়াখালী পাড়া গ্রামে গত ২১ সেপ্টেম্ব ২০১৭ইং রাতে চৌধুরীর পুত্র নুর নবী (১১) এর সাথে একই গ্রামের কালুর কন্যা শান্ত (১০) এর ১লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বিনিময়ে এই বাল্যবিয়েটি সম্পন্ন করেন ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের ভুয়া কাজী আরিফুজ্জামান আরিফ ইতি পুর্বে এই কাজী উক্ত ইউনিয়নে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অগনিত বাল্যবিয়ের কাজ করেছে বলে জানা যায়। এব্যাপারে উক্ত ভুয়া কাজীর সঙ্গে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করা হয়ে তিনি ঘটনাটি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে মোবাইল বন্ধ করে রাখেন। অপর দিকে পার্শবর্তী কেতকীবাড়ী ইউনিয়নের কাজী বেলাল হোসেনকে উদবৃত্ত ভোগডাবুড়ী ইউনিয়নের কাজী হিসেবে কাজ করার সরকার কর্তৃৃক অনুমতি প্রদান করার পরেও তিনি নিজে কাজ না করে বিভিন্ন ব্যক্তিদের বিয়ে রেজিষ্ট্রির বই দিয়ে বাল্যবিয়ের কাজ চালিয়ে আসছেন। উক্ত বিয়ের সম্পর্কে বেলাল কাজীকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি আরিফ কাজীর কথা সাংবাদিকদের জানান। এব্যাপারে প্রশাসনে নেক দৃষ্টি একান্ত প্রয়োজন তা না হলে দিন দিন ব্যাল্যবিয়ে বৃদ্ধি পেয়েই চলবে।