মহিপুর- কাকিনা রুটে নির্মাণাধীন তিস্তা সেতু হুমকির মুখে।
https://www.obolokon24.com/2017/09/rangpur_83.html
সফিয়ার রহমান কাজল, গংগাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ
তিস্তা নদীর উপর নির্মানাধীন মহিপুর -কাকিনা দ্বিতীয় সেতুর মহিপুর অংশ প্রচন্ড ভাঙ্গনে হুমকির মুখে পড়েছে সেতুটি। এই ভাঙ্গনের ফলে মহিপুর অংশের অনেকাংশ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে এ ভাঙ্গনের তীব্রতা বাড়ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় লোকজন তাদের দোকানপাট ও মালপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। কয়েকজন দোকানদারের কথা হলে তারা বলেন, এই নদী আমাদের ভিটেবাড়ি গ্রাস ও জীবন সর্বশান্ত করেছে, এখন রুজি রোজগারের একমাত্র সম্বল দোকানের জায়গাটুকু বিলীন হলো, আমরা এখন কোথায় যাব। উপস্থিত আরোও কয়েকজনের সাথে কথা হলে তারা বলেন,আমরা আতংকিত,যেভাবে নদী ভাঙ্গছে তাতে মহিপুরের পূর্ব অংশ বিলিন হয়ে যেতে পারে, তারা দ্রুত নদীর ভাঙ্গনরোধে ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানানএবং বলেন নাভানা কনস্ট্রাকশন কোম্পানীর গাফিলতির কারনে এরকম ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। লোকমান, সেলিম,আশিক, বিথীও আরো অনেকেই বলেন, এ ভাঙ্গন যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ব্রীজের মহিপুর অংশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে পাশাপাশি পূর্ব মহিপুর নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যেতে পারে। তাই তারা ভাঙ্গনরোধে দ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ঠ মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। এ বিষয়ে লক্ষিটারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদির সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি নিজে উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করছি,পাশাপাশি আমি পানি বোর্ডের উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি। এছারাও তিনি বলেন, এ ভাঙ্গন অব্যহত থাকলে ব্রীজের মহিপুর অংশসহ পূর্ব মহিপুর সম্পূর্ণ বিলিন হতে পারে,তাই তিনি অতিদ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যকর পদক্ষেপ আশা করছেন।
তিস্তা নদীর উপর নির্মানাধীন মহিপুর -কাকিনা দ্বিতীয় সেতুর মহিপুর অংশ প্রচন্ড ভাঙ্গনে হুমকির মুখে পড়েছে সেতুটি। এই ভাঙ্গনের ফলে মহিপুর অংশের অনেকাংশ নদী গর্ভে বিলিন হয়ে গেছে। নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে এ ভাঙ্গনের তীব্রতা বাড়ছে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় লোকজন তাদের দোকানপাট ও মালপত্র অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে। কয়েকজন দোকানদারের কথা হলে তারা বলেন, এই নদী আমাদের ভিটেবাড়ি গ্রাস ও জীবন সর্বশান্ত করেছে, এখন রুজি রোজগারের একমাত্র সম্বল দোকানের জায়গাটুকু বিলীন হলো, আমরা এখন কোথায় যাব। উপস্থিত আরোও কয়েকজনের সাথে কথা হলে তারা বলেন,আমরা আতংকিত,যেভাবে নদী ভাঙ্গছে তাতে মহিপুরের পূর্ব অংশ বিলিন হয়ে যেতে পারে, তারা দ্রুত নদীর ভাঙ্গনরোধে ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানানএবং বলেন নাভানা কনস্ট্রাকশন কোম্পানীর গাফিলতির কারনে এরকম ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে। লোকমান, সেলিম,আশিক, বিথীও আরো অনেকেই বলেন, এ ভাঙ্গন যদি অব্যাহত থাকে তাহলে ব্রীজের মহিপুর অংশ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে পাশাপাশি পূর্ব মহিপুর নদীগর্ভে বিলিন হয়ে যেতে পারে। তাই তারা ভাঙ্গনরোধে দ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ঠ মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন। এ বিষয়ে লক্ষিটারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাদির সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমি নিজে উপস্থিত থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করছি,পাশাপাশি আমি পানি বোর্ডের উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখছি। এছারাও তিনি বলেন, এ ভাঙ্গন অব্যহত থাকলে ব্রীজের মহিপুর অংশসহ পূর্ব মহিপুর সম্পূর্ণ বিলিন হতে পারে,তাই তিনি অতিদ্রুত পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যকর পদক্ষেপ আশা করছেন।