কিশোরগঞ্জে সংযোগ সড়ক না থাকায় কাজে আসছেনা সেতু
https://www.obolokon24.com/2017/03/kisargang.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ,নীলফামারী-
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ালখাল ডাঙ্গারহাটে ধনীর উদ্দিনের বাড়ির সামনে সেতু নির্মান হওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কোন কাজে আসছেনা। ফলে ওই এলাকার পথচারী ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে ত্রান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১২ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু নির্মান প্রকল্পে বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ানখাল ডাঙ্গারহাট ধনীর উদ্দিনের বাড়ির পশ্চিম দিকে ৩৪ ফুট সেতু নির্মানে ২৭ লাখ ৯৪ হাজার ২৫৩ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেতুটি নির্মানের পর সেতুর দুপাশে সংযোগ সড়ক নির্মান করার কথা থাকলেও এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোন সংযোগ সড়ক নির্মান না করায় প্রায় দশ গ্রামের ২০ হাজার মানুষ ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
বাহাগিলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান শাহ দুলু জানান, সেতুটির দু পাশে সংযোগ সড়ক নির্মান না করার কারনে পাশ্ববর্তী ইউনিয়নের সরদার পাড়া, ডাঙ্গিপাড়া, বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ানখাল,কালুরঘাট, পাগলাটারী গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ও নয়ানখাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ, মাহবুবিয়া দাখিল মাদ্রাসা, খালিসা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। আমি কয়েকবার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে সংযোগ সড়ক নির্মানের ব্যাপারে বলেছি কিন্তু কোন কাজ হয়নি।
নয়ালখাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের দশম শেণীর ছাত্রী মিশু আক্তার বলেন, সেতু নির্মানের আগে আমারা বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিয়ে স্কুলে আসতাম কিন্ত এখন সেতু নির্মান হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতু দিয়ে পারাপার করতে পারছিনা। খুব তাড়াতাড়ি সংযোগ সড়ক না হলে বর্ষাকালে আমাদের স্কুলে আসা বন্ধ হয়ে যাবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই সেতুটির দু পাশে সংযোগ সড়ক নির্মানের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দিয়েছি। খুব তাড়াতাড়ি সংযোগ সড়ক নির্মান করা হবে।
নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ালখাল ডাঙ্গারহাটে ধনীর উদ্দিনের বাড়ির সামনে সেতু নির্মান হওয়ার এক বছর পেরিয়ে গেলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতুটি কোন কাজে আসছেনা। ফলে ওই এলাকার পথচারী ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সুত্রে জানা গেছে, ২০১৫-২০১৬ অর্থ বছরে ত্রান মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১২ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু নির্মান প্রকল্পে বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ানখাল ডাঙ্গারহাট ধনীর উদ্দিনের বাড়ির পশ্চিম দিকে ৩৪ ফুট সেতু নির্মানে ২৭ লাখ ৯৪ হাজার ২৫৩ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। সেতুটি নির্মানের পর সেতুর দুপাশে সংযোগ সড়ক নির্মান করার কথা থাকলেও এক বছর পেরিয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত কোন সংযোগ সড়ক নির্মান না করায় প্রায় দশ গ্রামের ২০ হাজার মানুষ ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন যাতায়াতে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।
বাহাগিলি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আতাউর রহমান শাহ দুলু জানান, সেতুটির দু পাশে সংযোগ সড়ক নির্মান না করার কারনে পাশ্ববর্তী ইউনিয়নের সরদার পাড়া, ডাঙ্গিপাড়া, বাহাগিলি ইউনিয়নের নয়ানখাল,কালুরঘাট, পাগলাটারী গ্রামের হাজার হাজার মানুষ ও নয়ানখাল স্কুল এ্যান্ড কলেজ, মাহবুবিয়া দাখিল মাদ্রাসা, খালিসা স্কুল এ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। আমি কয়েকবার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তাকে সংযোগ সড়ক নির্মানের ব্যাপারে বলেছি কিন্তু কোন কাজ হয়নি।
নয়ালখাল স্কুল এ্যান্ড কলেজের দশম শেণীর ছাত্রী মিশু আক্তার বলেন, সেতু নির্মানের আগে আমারা বাঁশের সাঁকো পাড়ি দিয়ে স্কুলে আসতাম কিন্ত এখন সেতু নির্মান হলেও সংযোগ সড়ক না থাকায় সেতু দিয়ে পারাপার করতে পারছিনা। খুব তাড়াতাড়ি সংযোগ সড়ক না হলে বর্ষাকালে আমাদের স্কুলে আসা বন্ধ হয়ে যাবে।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোফাখখারুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি বলেন, ওই সেতুটির দু পাশে সংযোগ সড়ক নির্মানের জন্য ঠিকাদারকে চিঠি দিয়েছি। খুব তাড়াতাড়ি সংযোগ সড়ক নির্মান করা হবে।