ডোমারে বোড়াগাড়ী ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে শিশু বিয়ে অব্যাহত প্রতিরোধে নেই কোনো উদ্যোগ।
https://www.obolokon24.com/2015/04/-post_13.html
আনিছুর রহমান মানিক
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>> -নীলফামারী ডোমারে বোড়াগাড়ী ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে শিশু বিবাহ অব্যাহত। প্রতিরোধে নেই কোনো উদ্যোগ। সংবাদ মাধ্যমে বহুবার প্রচার করার পাশাপাশী ইউএনওর হস্তেেপ বেশকিছু জরিমানা করা হলেও ২ ইউনিয়নে বাল্য বিবাহের চলছে উৎবিগ্ন হারে। বাল্য বিবাহের কারণে শিশুরা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে দিন দিন। অপদিকে বিবাহ সম্পর্কিত আইনী জাটিলতায় পড়ছে ভূক্তভোগীরা ।
সরেজমিনে জানাযায়, জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের কাজী আব্দুল কাদেরের মৃত্যুর পড়ে তার ছেলে আব্দুল গফুর ও নূরনবী নিজেকে কাজী পরিচয় দিয়ে অনুমোদন ছাড়াই র্নিদিধায় বে-আইনীভাবে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বাল্য বিবাহ সহ নানা অবৈধ বিবাহ রেজিষ্ট্রি করে আসছে। গত ২ মাসে জোড়াবাড়ীতে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে ১২টি এরমধ্যে বাল্য বিবাহ হয়েছে ৫টি।
এজন্য ভূয়াকাজী গফুর ও নুরনবীর পাশাপাশী ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপকে দায়ী করেছে এলাকার সচেতন মহল। অনুসন্ধানে আরো জানাগেছে, ২০ নভেম্বর হাবিবুর রহমান বাবুলালের কন্য জেএসসি পরীার্থী দুলালী। ২৫ডিসেম্বর মঞ্জুর কন্যা নবম শ্রেনীর ছাত্রী রুমি। ২২ জানুয়ারী প্রবাসী আজাহার আলীর কন্যা ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরমা । ২০জানুয়ারী নূর আলমের কন্যা ৭ম শ্রেনী ছাত্রী আয়শা ১৯ জানুয়ারী মজিবর রহমানের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী মনোয়ারা। ৯ ফের্রুয়ারী বাচ্চু মিয়ার কন্যা ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রী সাগরিকা সহ বহুবাল্য বিবাহ পড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। অপরদিকে বোড়াগাড়ী ইউনিয়নেও একই অবস্থা বিশেষ করে নয়ানী বাকডোরা নিমোজখানা এলাকায় এর প্রভাব পড়েছে বেশী। ২২মার্চ নুর ইসলামর টুকশুর কন্যা ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী নূর বানু,২৬মার্চ ইন্দ্রজিৎ রায়ের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী ঝর্ণারানী,৫এপ্রিল প্রেমানন্দ রায়ের কন্যা ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রী প্রমিলারানী সহ অনেক শিশু বিবাহের খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কিছু বিবাহ বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের কাজীা ব্দুলল জলিল ও তার ছেলে মিলে এসব অপকর্ম করছে বলে একাধিক সুত্রে যানাযায়। এলাকার সচেতন ব্যাক্তি ও শিক মহলের পথেকে শিশু বিবাহ বন্ধে যথাযথ পদপে গ্রহনের জোর দাবী জানান।
ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>> -নীলফামারী ডোমারে বোড়াগাড়ী ও জোড়াবাড়ী ইউনিয়নে শিশু বিবাহ অব্যাহত। প্রতিরোধে নেই কোনো উদ্যোগ। সংবাদ মাধ্যমে বহুবার প্রচার করার পাশাপাশী ইউএনওর হস্তেেপ বেশকিছু জরিমানা করা হলেও ২ ইউনিয়নে বাল্য বিবাহের চলছে উৎবিগ্ন হারে। বাল্য বিবাহের কারণে শিশুরা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে দিন দিন। অপদিকে বিবাহ সম্পর্কিত আইনী জাটিলতায় পড়ছে ভূক্তভোগীরা ।
সরেজমিনে জানাযায়, জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের কাজী আব্দুল কাদেরের মৃত্যুর পড়ে তার ছেলে আব্দুল গফুর ও নূরনবী নিজেকে কাজী পরিচয় দিয়ে অনুমোদন ছাড়াই র্নিদিধায় বে-আইনীভাবে মোটা অংকের অর্থের বিনিময়ে বাল্য বিবাহ সহ নানা অবৈধ বিবাহ রেজিষ্ট্রি করে আসছে। গত ২ মাসে জোড়াবাড়ীতে বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে ১২টি এরমধ্যে বাল্য বিবাহ হয়েছে ৫টি।
এজন্য ভূয়াকাজী গফুর ও নুরনবীর পাশাপাশী ইউনিয়ন পরিষদ কর্তৃপকে দায়ী করেছে এলাকার সচেতন মহল। অনুসন্ধানে আরো জানাগেছে, ২০ নভেম্বর হাবিবুর রহমান বাবুলালের কন্য জেএসসি পরীার্থী দুলালী। ২৫ডিসেম্বর মঞ্জুর কন্যা নবম শ্রেনীর ছাত্রী রুমি। ২২ জানুয়ারী প্রবাসী আজাহার আলীর কন্যা ৮ম শ্রেনীর ছাত্রী সুরমা । ২০জানুয়ারী নূর আলমের কন্যা ৭ম শ্রেনী ছাত্রী আয়শা ১৯ জানুয়ারী মজিবর রহমানের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী মনোয়ারা। ৯ ফের্রুয়ারী বাচ্চু মিয়ার কন্যা ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রী সাগরিকা সহ বহুবাল্য বিবাহ পড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। অপরদিকে বোড়াগাড়ী ইউনিয়নেও একই অবস্থা বিশেষ করে নয়ানী বাকডোরা নিমোজখানা এলাকায় এর প্রভাব পড়েছে বেশী। ২২মার্চ নুর ইসলামর টুকশুর কন্যা ৬ষ্ঠ শ্রেনীর ছাত্রী নূর বানু,২৬মার্চ ইন্দ্রজিৎ রায়ের কন্যা ৭ম শ্রেনীর ছাত্রী ঝর্ণারানী,৫এপ্রিল প্রেমানন্দ রায়ের কন্যা ৬ষ্ট শ্রেনীর ছাত্রী প্রমিলারানী সহ অনেক শিশু বিবাহের খবর পাওয়া গেছে। তাদের মধ্যে সাংবাদিক ও জনপ্রতিনিধিদের সহযোগিতায় কিছু বিবাহ বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের কাজীা ব্দুলল জলিল ও তার ছেলে মিলে এসব অপকর্ম করছে বলে একাধিক সুত্রে যানাযায়। এলাকার সচেতন ব্যাক্তি ও শিক মহলের পথেকে শিশু বিবাহ বন্ধে যথাযথ পদপে গ্রহনের জোর দাবী জানান।