নীলফামারীতে করোনা জীবানু নাশক স্প্রে ছিটাচ্ছেন প্রশাসন॥ পৌরসভার পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচী শুরু
https://www.obolokon24.com/2020/03/nilphamari_69.html
নীলফামারী প্রতিনিধি ॥ সারা দেশে এখন প্রাণঘাতী নোভেল করোনা ভাইরাস আতঙ্ক। দেশে ফিরছে অনেক প্রবাসী, থাকছে হোম কোয়ারেন্টিনে। কখন কোথায় কি হবে কেউ তা বলতে পারছে না! চলছে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মাইকিং, ভ্রাম্যমান অভিযান, লিফলেট ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ।
এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে বসে নেই জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন সহ পৌর কর্মকর্তা কর্মচারীরা। জীবানু নাশক স্প্রে ও ফগার হাতে নিয়ে নেমেছেন রাস্তায়। এই ভাইরাস যেনো কারো কোন ক্ষতি না করে তাই শহরে পরিচ্ছন্ন অভিযান শুরু করেছে নীলফামারী পৌরসভা। এছাড়াও শহরের ১৫টি পয়েন্টে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আজ সোমবার(২৩ মার্চ/২০২০) সকালে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের নির্দেশনায় পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড, প্রধান সড়ক, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে জীবানু নাশক স্প্রে ছিটানো ও মশন নির্ধন ফগার মেশিন নিয়ে কাজ শুরু করা হয়।
সকাল ১০টায় উক্ত কর্মসুচীর আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান(বিপিএম,পিপিএম)।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রবিউল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এলিনা আকতার নীলফামারী পৌরসভার সচিব মশিউর রহমান, স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মরতুজ আলী, পৌরসভার অফিস সহকারী রানা ইসলাম, সুজন প্রধান প্রমুখ।
এরআগে স্বেচ্ছায় হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা নীলফামারী পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ তার বাসভবনে পৌরসভা এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং করোনা প্রতিরোধে সচেতনতা মুলক কার্যক্রম নিয়ে কর্মীদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় শহরকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আজ সোমবার থেকে শহরের জীবানু নাশক স্প্রে করা শুরু হয়েছে। প্রতিদিন দুইবার করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় স্প্রে করা হবে। এই কাজে পৌরসভার ১২টি স্প্রে মেশিন ও ৩টি ফোগার মেশিন কাজ করছে। এছাড়াও শহরের পনেরটি পয়েন্টে হাত ধোয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কাজে পৌরসভার ২১জন কর্মী সহ শহর পরিচ্ছন্নতা কাজে নিয়োগ করা হয়েছে আরও ৭০জন কর্মীকে।
তিনি জানান, ভারত থেকে ফিরে ১৪ দিনের জন্য স্বেচ্ছায় হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছি। কিন্তু আমার পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথাও চিন্তা করে জনসচেতনতা ৩৫ হাজার লিফলেট বিতরণ ও প্রতিদিন মাইকিং করা হচ্ছে। এছাড়াও পৌরসভার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করেছি। #
এদিকে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে বসে নেই জেলা প্রশাসন,পুলিশ প্রশাসন সহ পৌর কর্মকর্তা কর্মচারীরা। জীবানু নাশক স্প্রে ও ফগার হাতে নিয়ে নেমেছেন রাস্তায়। এই ভাইরাস যেনো কারো কোন ক্ষতি না করে তাই শহরে পরিচ্ছন্ন অভিযান শুরু করেছে নীলফামারী পৌরসভা। এছাড়াও শহরের ১৫টি পয়েন্টে হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আজ সোমবার(২৩ মার্চ/২০২০) সকালে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা নীলফামারী পৌরসভার মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদের নির্দেশনায় পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ড, প্রধান সড়ক, বিভিন্ন সরকারি দপ্তরে জীবানু নাশক স্প্রে ছিটানো ও মশন নির্ধন ফগার মেশিন নিয়ে কাজ শুরু করা হয়।
সকাল ১০টায় উক্ত কর্মসুচীর আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক হাফিজুর রহমান চৌধুরী ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোখলেছুর রহমান(বিপিএম,পিপিএম)।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক আব্দুল মোতালেব সরকার, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) আজহারুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(প্রশাসন) আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) রবিউল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এলিনা আকতার নীলফামারী পৌরসভার সচিব মশিউর রহমান, স্যানিটারী ইন্সপেক্টর মরতুজ আলী, পৌরসভার অফিস সহকারী রানা ইসলাম, সুজন প্রধান প্রমুখ।
এরআগে স্বেচ্ছায় হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা নীলফামারী পৌরসভা মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ তার বাসভবনে পৌরসভা এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা এবং করোনা প্রতিরোধে সচেতনতা মুলক কার্যক্রম নিয়ে কর্মীদের নির্দেশনা প্রদান করেন।
এ বিষয়ে মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় শহরকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আজ সোমবার থেকে শহরের জীবানু নাশক স্প্রে করা শুরু হয়েছে। প্রতিদিন দুইবার করে শহরের বিভিন্ন এলাকায় স্প্রে করা হবে। এই কাজে পৌরসভার ১২টি স্প্রে মেশিন ও ৩টি ফোগার মেশিন কাজ করছে। এছাড়াও শহরের পনেরটি পয়েন্টে হাত ধোয়ার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ কাজে পৌরসভার ২১জন কর্মী সহ শহর পরিচ্ছন্নতা কাজে নিয়োগ করা হয়েছে আরও ৭০জন কর্মীকে।
তিনি জানান, ভারত থেকে ফিরে ১৪ দিনের জন্য স্বেচ্ছায় হোম কোয়ারেন্টাইনে রয়েছি। কিন্তু আমার পৌরবাসীর স্বাস্থ্যের কথাও চিন্তা করে জনসচেতনতা ৩৫ হাজার লিফলেট বিতরণ ও প্রতিদিন মাইকিং করা হচ্ছে। এছাড়াও পৌরসভার সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল করেছি। #