ডোমারে শ্রী শ্রী অষ্টকালীন লীলা কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2020/01/domar_23.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতা জয়ন্তী উপলক্ষে অষ্ট প্রহরব্যাপী শ্রী শ্রী অষ্টকালীন লীলা কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া জোড়াদিঘী বাজার মন্দিরে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন সনাতন সেবা সংঘ।
মঙ্গলবার বিকালে ভজন কির্ত্তন, তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমার, শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতা পাঠ অন্তে শুভ অধিবাস, মঙ্গলঘট স্থাপন, প্রভাতে মঙ্গল আরতির মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহীত বাসুদেব অধিকারী। বুধবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু নরেশ চন্দ্রের সভাপতিত্¦ে ডোমার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিশ^দেব রায়, কমিটির সাধ্রাণ সম্পাদক রঞ্জন কুমার রায়, সহ-সভাপতি শুভ রায় গোবিন্দ, শিক্ষক নিকুঞ্জ বিহারী, ডাঃ গোবিন্দ রায় রওশন, কালী চরণ রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৪টি দল কির্ত্তন পরিবেশন করেন। কির্ত্তন দেখতে পার্শবতী উপজেলা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। পরিচালনা কমিটি শ্যামল রায় জানান, দীর্ঘ ২০বছর যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভাসহ দূর্গো উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব।
নীলফামারীর ডোমারে বিশ্ব শান্তি কল্পে কলিযুগের জীবের মুক্তি কামনায় শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতা জয়ন্তী উপলক্ষে অষ্ট প্রহরব্যাপী শ্রী শ্রী অষ্টকালীন লীলা কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের হলহলিয়া জোড়াদিঘী বাজার মন্দিরে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন সনাতন সেবা সংঘ।
মঙ্গলবার বিকালে ভজন কির্ত্তন, তুলসি আরতি, নগর পরিক্রমার, শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতা পাঠ অন্তে শুভ অধিবাস, মঙ্গলঘট স্থাপন, প্রভাতে মঙ্গল আরতির মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সুচনা করেন পুরোহীত বাসুদেব অধিকারী। বুধবার সন্ধ্যায় পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাবু নরেশ চন্দ্রের সভাপতিত্¦ে ডোমার থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিশ^দেব রায়, কমিটির সাধ্রাণ সম্পাদক রঞ্জন কুমার রায়, সহ-সভাপতি শুভ রায় গোবিন্দ, শিক্ষক নিকুঞ্জ বিহারী, ডাঃ গোবিন্দ রায় রওশন, কালী চরণ রায় প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। এতে দেশের বিভিন্ন এলাকার ৪টি দল কির্ত্তন পরিবেশন করেন। কির্ত্তন দেখতে পার্শবতী উপজেলা থেকে আসা হাজারো ভক্তের ঢল নামে, যেনো মন্দির প্রাঙ্গন হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। পরিচালনা কমিটি শ্যামল রায় জানান, দীর্ঘ ২০বছর যাবত এই মন্দিরে যজ্ঞানুষ্ঠান, কির্ত্তন, হিন্দু ধর্ম সভাসহ দূর্গো উৎসব পরিচালনা করে আসছি, শুধুমাত্র আর্ধিক অসশ্চলতা ও পৃষ্টপোষকতার অভাবে এধরণের অনুষ্ঠান করতে আমাদের ভিষনভাবে হিমসিম খেতে হচ্ছে। এলাকার জনপ্রতিনিধি বা সরকারী ভাবে কোনো প্রকার সাহায্য সহযোগিতা পেলে আগামীতে এর চেয়ে আরো বড় ধরণের অনুষ্ঠান করা সম্ভব।