আটোয়ারী উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ডাক্তারদের সার্টিফিকেট বিক্রির ধুম
https://www.obolokon24.com/2019/11/panchagar_71.html
সাইদুজ্জামান রেজা,পঞ্চগড়ঃ
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ডাঃ হুমায়ুন কবীর ব্যক্তিগত চেম্বারে খুলে বসেছেন মেডিকেল সার্টিফিকেট বিক্রির দোকান ব্যবসা। দরজায় লাগিয়ে দিয়েছেন "ড্রাইভিং লাইসেন্স মেডিকেল সার্টিফিকেট ফি- ৫০০ টাকা" লেখা সম্বলিত বিজ্ঞপ্তি। রীতিমত মেডিকেল সার্টিফিকেটের জন্য ভীড় জমেছে ক্রেতাদের।
বাণিজ্যও হচ্ছে রমরমা। কিন্তু কেন এই বিজ্ঞপ্তি আর কেনইবা ক্রেতাদের ভীর এমন প্রশ্নের উত্তরে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের বারো আউলিয়া এলাকার মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে মোঃ আলতাফ হোসেন জানান, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদনের জন্য মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রয়োজন এজন্য আটায়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে মেডিকেল অফিসার ডাঃ আনিসুর রহমান (আনিস) প্রতি সার্টিফিকেট'র জন্য পাঁচশত টাকা করে চাইলে আমিসহ আরো দুইজন এক হাজার পাঁচশত টাকার বিনিময়ে তিনটি সার্টিফিকেট সংগ্রহ করি।
জানা যায়, বাংলাদশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নতুন আইনকে ঘিরে সর্ব সাধারণের মাঝে গাড়ীর কাগজপত্রসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে ব্যস্ত হয় উঠেছেন সংশ্লিষ্টরা। আর ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করতে হলে প্রয়োজন মেডিকেল সার্টিফিকেট। এই সুযাগকে কাজে লাগিয়ে আটায়ারী উপজেলায় চলছে মডিকেল সার্টিফিকেট বিক্রির ধুম। জড়িত রয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধানসহ চিকিৎসকগণ।
এবিষয়ে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আনিসুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, এটার কোন নিয়ম নাই। অনেকে নিয়ে থাকেন তাই আমরাও নিচ্ছি। তবে এটা আমাদের অন্যায় হয়েছে।
এ দিকে উপজলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হুমায়ুন কবীর জানান, এটা নেয়ার নিয়ম আছে। যেহেতু একজন কে সার্টিফিকেট দিয়ে তারপর দায়িত্ব নিচ্ছি,সেখানে আমার রেজিস্ট্রেশন ব্যবহার হচ্ছে। তাই আমার ফি আমি নির্ধারণ করেছি।
পঞ্চগড়ের সিভিল সার্জন ডাঃ মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন জানান আমি জানি না এমন কোন নিয়ম আছে কি না। তবে এভাবে বিজ্ঞাপন দিয়ে সার্টিফিকেট দেওয়া ঠিক না
পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান ডাঃ হুমায়ুন কবীর ব্যক্তিগত চেম্বারে খুলে বসেছেন মেডিকেল সার্টিফিকেট বিক্রির দোকান ব্যবসা। দরজায় লাগিয়ে দিয়েছেন "ড্রাইভিং লাইসেন্স মেডিকেল সার্টিফিকেট ফি- ৫০০ টাকা" লেখা সম্বলিত বিজ্ঞপ্তি। রীতিমত মেডিকেল সার্টিফিকেটের জন্য ভীড় জমেছে ক্রেতাদের।
বাণিজ্যও হচ্ছে রমরমা। কিন্তু কেন এই বিজ্ঞপ্তি আর কেনইবা ক্রেতাদের ভীর এমন প্রশ্নের উত্তরে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের বারো আউলিয়া এলাকার মৃত মফিজ উদ্দীনের ছেলে মোঃ আলতাফ হোসেন জানান, ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদনের জন্য মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রয়োজন এজন্য আটায়ারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে মেডিকেল অফিসার ডাঃ আনিসুর রহমান (আনিস) প্রতি সার্টিফিকেট'র জন্য পাঁচশত টাকা করে চাইলে আমিসহ আরো দুইজন এক হাজার পাঁচশত টাকার বিনিময়ে তিনটি সার্টিফিকেট সংগ্রহ করি।
জানা যায়, বাংলাদশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নতুন আইনকে ঘিরে সর্ব সাধারণের মাঝে গাড়ীর কাগজপত্রসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে ব্যস্ত হয় উঠেছেন সংশ্লিষ্টরা। আর ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করতে হলে প্রয়োজন মেডিকেল সার্টিফিকেট। এই সুযাগকে কাজে লাগিয়ে আটায়ারী উপজেলায় চলছে মডিকেল সার্টিফিকেট বিক্রির ধুম। জড়িত রয়েছেন স্বাস্থ্য বিভাগের প্রধানসহ চিকিৎসকগণ।
এবিষয়ে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ আনিসুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, এটার কোন নিয়ম নাই। অনেকে নিয়ে থাকেন তাই আমরাও নিচ্ছি। তবে এটা আমাদের অন্যায় হয়েছে।
এ দিকে উপজলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ হুমায়ুন কবীর জানান, এটা নেয়ার নিয়ম আছে। যেহেতু একজন কে সার্টিফিকেট দিয়ে তারপর দায়িত্ব নিচ্ছি,সেখানে আমার রেজিস্ট্রেশন ব্যবহার হচ্ছে। তাই আমার ফি আমি নির্ধারণ করেছি।
পঞ্চগড়ের সিভিল সার্জন ডাঃ মুহাম্মদ নিজাম উদ্দীন জানান আমি জানি না এমন কোন নিয়ম আছে কি না। তবে এভাবে বিজ্ঞাপন দিয়ে সার্টিফিকেট দেওয়া ঠিক না