তিন দফা দাবি আদায়ে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2019/04/saidpur_83.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
তিন দফা দাবি আদায়ে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ সৈয়দপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা করেছে। আজ(শনিবার) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় ওই কর্মসূচি পালন করা হয়। একই দাবিতে নীলফামারী জেলার প্রতিটি উপজেলায় পরিবহন সংগঠনের নেতাকর্মীর উদ্যোগে অনুরূপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
বিকেল সাড়ে তিনটায় সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনারসংলগ্ন নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয় চত্বর থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়। এতে নেতৃত্ব দেন নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহবায়ক পরিবহন শ্রমিক নেতা মো. আখতার হোসেন বাদল। বিক্ষোভ মিছিলে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সদস্য মালিক ও শ্রমিক ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পরিবহন শ্রমিকরা অংশ নেয়। বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণকারী পরিবহন মালিক, শ্রমিকরা তাদের বিভিন্ন দাবিদাবা সমর্থনে নানা শ্লোগান দেয়।
মিছিল সৈয়দপুর –রংপুর মহাসড়ক, নীলফামারী বাইপাস সড়ক, সৈয়দপুর -পার্বতীপুর সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংলগ্ন ট্রাফিক মোড়ে এক সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক শ্রমিকনেতা মো. আখতার হোসেন বাদল, নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি মো.শাহনেওয়াজ সানু, নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিক-আপ ও কার মালিক সমিতির সভাপতি পৌর কাউন্সিলর মো. এরশাদ হোসেন পাপ্পু, নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মমতাজ আলী, নীলফামারী জেলা ট্রাক-ট্রাংকলড়ী শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রনজিৎ কুমার এবং নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিক-আপ ও কার শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মানিক মিয়া প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। পথসভাটি পরিচালনা করেন নীরফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক মো. এফাজ উদ্দিন সরকার।
পথসভায় বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, পরিবহন মালিকরা নিজের ও ব্যাংক ঋণ নিয়ে লাখ লাখ টাকা দিয়ে গাড়ি কিনে যাত্রীসেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু সকল মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে অবৈধ ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সা, নছিমন, করিমন, পাগলু চলাচলে কারণে তাদের ব্যবসা আজ লাঠে উঠার উপক্রম হয়েছে। যদিও উল্লিখিত ওইসব অবৈধ যান চলাচলে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু তারপরও প্রশাসন সে সব বন্ধে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করছে না। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ওই সব অবৈধ যানবাহন অবাধে জেলার মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দাপিয়ে চলাচল করছে। পাশাপাশি সরকারি পরিবহনের বিআরটিসি বাস নরসিংদী থেকে জলঢাকা হয়ে ডোমার-দেবীগঞ্জ-ডিমলার অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচল করছে নিয়মিত। এতে করে সড়ক পরিবহন শিল্প একবারে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে উপনীত হয়েছে আজ। এছাড়াও দিনাজপুরের চম্পাতলী, রংপুরের তারাগঞ্জের বালুবাড়ী ও রংপুর সদরে হাইওয়ে পুলিশি কাগজপত্র চেকিংয়ের নামে পরিবহন শ্রমিকদের নানাভাবে হয়রানি করছেন অহরহ।
সভায় বক্তারা মহাসড়কে ব্যাটারি ও শ্যালো ইঞ্জিন চালিত সকল ধরণের অবৈধ যান চলাচল ও নরসিংদী থেকে জলঢাকা হয়ে ডোমার-দেবীগঞ্জ-ডিমলা রুটে বিআরটিসি বাস চলাচলসহ হাইওয়ে পুলিশের হয়রানি বন্ধের দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদে উল্লিখিত তিন দফা দাবি অবিলম্বে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় পরিবহন মালিক শ্রমিকের তাদের দাবি-দাবা আদায়ে আগামীতে কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে বেল হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন।
তিন দফা দাবি আদায়ে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদ সৈয়দপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা করেছে। আজ(শনিবার) বিকেলে নীলফামারীর সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকায় ওই কর্মসূচি পালন করা হয়। একই দাবিতে নীলফামারী জেলার প্রতিটি উপজেলায় পরিবহন সংগঠনের নেতাকর্মীর উদ্যোগে অনুরূপ কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
বিকেল সাড়ে তিনটায় সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনারসংলগ্ন নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের কার্যালয় চত্বর থেকে বিশাল বিক্ষোভ মিছিলটি বের হয়। এতে নেতৃত্ব দেন নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহবায়ক পরিবহন শ্রমিক নেতা মো. আখতার হোসেন বাদল। বিক্ষোভ মিছিলে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের সদস্য মালিক ও শ্রমিক ছাড়াও বিপুল সংখ্যক পরিবহন শ্রমিকরা অংশ নেয়। বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণকারী পরিবহন মালিক, শ্রমিকরা তাদের বিভিন্ন দাবিদাবা সমর্থনে নানা শ্লোগান দেয়।
মিছিল সৈয়দপুর –রংপুর মহাসড়ক, নীলফামারী বাইপাস সড়ক, সৈয়দপুর -পার্বতীপুর সড়ক প্রদক্ষিণ করে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে সৈয়দপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল সংলগ্ন ট্রাফিক মোড়ে এক সংক্ষিপ্ত পথসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক শ্রমিকনেতা মো. আখতার হোসেন বাদল, নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস মালিক সমিতির সভাপতি মো.শাহনেওয়াজ সানু, নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিক-আপ ও কার মালিক সমিতির সভাপতি পৌর কাউন্সিলর মো. এরশাদ হোসেন পাপ্পু, নীলফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মমতাজ আলী, নীলফামারী জেলা ট্রাক-ট্রাংকলড়ী শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক রনজিৎ কুমার এবং নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিক-আপ ও কার শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মানিক মিয়া প্রমূখ বক্তব্য রাখেন। পথসভাটি পরিচালনা করেন নীরফামারী জেলা বাস-মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়নের দপ্তর সম্পাদক মো. এফাজ উদ্দিন সরকার।
পথসভায় বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, পরিবহন মালিকরা নিজের ও ব্যাংক ঋণ নিয়ে লাখ লাখ টাকা দিয়ে গাড়ি কিনে যাত্রীসেবা দিয়ে আসছেন। কিন্তু সকল মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে অবৈধ ইজিবাইক, ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সা, নছিমন, করিমন, পাগলু চলাচলে কারণে তাদের ব্যবসা আজ লাঠে উঠার উপক্রম হয়েছে। যদিও উল্লিখিত ওইসব অবৈধ যান চলাচলে সরকারি নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু তারপরও প্রশাসন সে সব বন্ধে কোন কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহন করছে না। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে ওই সব অবৈধ যানবাহন অবাধে জেলার মহাসড়ক ও আঞ্চলিক মহাসড়কে দাপিয়ে চলাচল করছে। পাশাপাশি সরকারি পরিবহনের বিআরটিসি বাস নরসিংদী থেকে জলঢাকা হয়ে ডোমার-দেবীগঞ্জ-ডিমলার অভ্যন্তরীণ রুটে চলাচল করছে নিয়মিত। এতে করে সড়ক পরিবহন শিল্প একবারে ধ্বংসের দ্বার প্রান্তে উপনীত হয়েছে আজ। এছাড়াও দিনাজপুরের চম্পাতলী, রংপুরের তারাগঞ্জের বালুবাড়ী ও রংপুর সদরে হাইওয়ে পুলিশি কাগজপত্র চেকিংয়ের নামে পরিবহন শ্রমিকদের নানাভাবে হয়রানি করছেন অহরহ।
সভায় বক্তারা মহাসড়কে ব্যাটারি ও শ্যালো ইঞ্জিন চালিত সকল ধরণের অবৈধ যান চলাচল ও নরসিংদী থেকে জলঢাকা হয়ে ডোমার-দেবীগঞ্জ-ডিমলা রুটে বিআরটিসি বাস চলাচলসহ হাইওয়ে পুলিশের হয়রানি বন্ধের দাবি জানানো হয়। সেই সঙ্গে নীলফামারী জেলা সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক ঐক্য পরিষদে উল্লিখিত তিন দফা দাবি অবিলম্বে নেয়ার আহ্বান জানান। অন্যথায় পরিবহন মালিক শ্রমিকের তাদের দাবি-দাবা আদায়ে আগামীতে কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে বেল হুঁশিয়ারী উচ্চারণ করেন।