নীলফামারীতে কৃষকদের সঙ্গে আগাম জাতের আমন ধান কাটলেন সংস্কৃতি মন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2017/09/nilphamari_28.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ২৭ সেপ্টেম্বর॥
আগাম আমন ধান কাটাই মাড়াই উৎসবে কৃষকদের সঙ্গে মেতে উঠলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপি। বুধবার বিকাল ৫টায় জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের কানিয়ালখাতা চৌধুরীপাড়া গ্রামে স্বাধীনতাযুদ্ধের ছয় নম্বর সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আদর্শ কৃষক সুনু বর্মন তার জমিতে আগাম আমন ধান কাটাই মাড়াই করছে। এ খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান সেখানে। মন্ত্রী নিজেও নেমে ধানকাটতে শুরু করেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে সেখানে ছুটে আসেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কেরামত আলী প্রমুখ। এ সময় সংস্কৃতিমন্ত্রী আদর্শ কৃষক মুক্তিযোদ্ধা সুনু বর্মনের আগাম ধান কাটাই মাড়াইয়ে সহযোগীতা করে বলেন, চালের বাজারের দুঃসময়ে আগাম জাতের ধান কাটাই মাড়াই নীলফামারীর জন্য সুসংবাদ বয়ে এনেছে। তিনি এলাকার কৃষকদের আগাম ধান আবাদে কৃষি সম্প্রসারনের কর্মকর্তাদের সকল সহযোগীতা প্রদানে আহবান জানান।
মন্ত্রী আরো বলেন, কৃষক হলো আমাদের দেশের খাদ্য উৎপাদনকারী। তারা মাথার ঘাম পা এ ফেলে ফসল আবাদ করছে। এবারের বন্যার পরও এলাকায় এতোধান হয়েছে যা একমাত্র সৃষ্টিকর্তার রহমত। আমরা চাই আগামীতে এ দেশে বারো মাস ধান উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
এ সময় আর্দশ কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধা সুনু বর্মন বলেন, তিনি আড়াই বিঘা জমিতে আগাম জাতের হিরা-২ জাতের হাইব্রিট ধান আবাদ করেছে। বিঘাপ্রতি তার ধান হবে প্রায় ১৮ মন করে। এলাকার অন্যান্য কৃষকরাও একই কথা জানায়। আশ্বিন মাসে আগাম ধান উঠায় এলাকার কৃষকরা আনন্দে আতœহারা হয়ে উঠেছে।
ওই গ্রামের আগাম জাতের আমন ধান উঠানোর কাজে ব্যস্ত কৃষকরা বলছেন, ‘চালের বাজারে দুঃসময়ে আগাম ধান উঠাতে পেরে আমরা আনন্দিত। পাশাপাশি আগাম ধান উঠায় ওই জমিতে আলুসহ ভুট্টা আবাদ করা সম্ভব হবে খুব সহজে।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, জেলায় আমন আবাদ হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ৮০১ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে আগাম ধান আবাদ হয়েছে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে। এখন আবাদ উঠতে শুরু করেছে। ওই ২০ হাজার হেক্টর জমিতে ধান উৎপাদন হবে ৯০ হাজার মেট্রিকটন। চালে ওই পরিমান দাড়াবে ৬০ হাজার মেট্রিকটন। যা চালের উদ্ধমুখির বাজারে একটি বড় প্রভাব ফেলবে।
আগাম আমন ধান কাটাই মাড়াই উৎসবে কৃষকদের সঙ্গে মেতে উঠলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপি। বুধবার বিকাল ৫টায় জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের কানিয়ালখাতা চৌধুরীপাড়া গ্রামে স্বাধীনতাযুদ্ধের ছয় নম্বর সেক্টরের বীর মুক্তিযোদ্ধা আদর্শ কৃষক সুনু বর্মন তার জমিতে আগাম আমন ধান কাটাই মাড়াই করছে। এ খবর পেয়ে তিনি ছুটে যান সেখানে। মন্ত্রী নিজেও নেমে ধানকাটতে শুরু করেন।
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে সেখানে ছুটে আসেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম, পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান, পৌর মেয়র দেওয়ান কামাল আহমেদ, উপজেলা চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস, অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কেরামত আলী প্রমুখ। এ সময় সংস্কৃতিমন্ত্রী আদর্শ কৃষক মুক্তিযোদ্ধা সুনু বর্মনের আগাম ধান কাটাই মাড়াইয়ে সহযোগীতা করে বলেন, চালের বাজারের দুঃসময়ে আগাম জাতের ধান কাটাই মাড়াই নীলফামারীর জন্য সুসংবাদ বয়ে এনেছে। তিনি এলাকার কৃষকদের আগাম ধান আবাদে কৃষি সম্প্রসারনের কর্মকর্তাদের সকল সহযোগীতা প্রদানে আহবান জানান।
মন্ত্রী আরো বলেন, কৃষক হলো আমাদের দেশের খাদ্য উৎপাদনকারী। তারা মাথার ঘাম পা এ ফেলে ফসল আবাদ করছে। এবারের বন্যার পরও এলাকায় এতোধান হয়েছে যা একমাত্র সৃষ্টিকর্তার রহমত। আমরা চাই আগামীতে এ দেশে বারো মাস ধান উৎপাদন করা সম্ভব হবে।
এ সময় আর্দশ কৃষক ও মুক্তিযোদ্ধা সুনু বর্মন বলেন, তিনি আড়াই বিঘা জমিতে আগাম জাতের হিরা-২ জাতের হাইব্রিট ধান আবাদ করেছে। বিঘাপ্রতি তার ধান হবে প্রায় ১৮ মন করে। এলাকার অন্যান্য কৃষকরাও একই কথা জানায়। আশ্বিন মাসে আগাম ধান উঠায় এলাকার কৃষকরা আনন্দে আতœহারা হয়ে উঠেছে।
ওই গ্রামের আগাম জাতের আমন ধান উঠানোর কাজে ব্যস্ত কৃষকরা বলছেন, ‘চালের বাজারে দুঃসময়ে আগাম ধান উঠাতে পেরে আমরা আনন্দিত। পাশাপাশি আগাম ধান উঠায় ওই জমিতে আলুসহ ভুট্টা আবাদ করা সম্ভব হবে খুব সহজে।’
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ দপ্তরের উপ-পরিচালক গোলাম মোহাম্মদ ইদ্রিস বলেন, জেলায় আমন আবাদ হয়েছে এক লাখ ১২ হাজার ৮০১ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে আগাম ধান আবাদ হয়েছে ২০ হাজার হেক্টর জমিতে। এখন আবাদ উঠতে শুরু করেছে। ওই ২০ হাজার হেক্টর জমিতে ধান উৎপাদন হবে ৯০ হাজার মেট্রিকটন। চালে ওই পরিমান দাড়াবে ৬০ হাজার মেট্রিকটন। যা চালের উদ্ধমুখির বাজারে একটি বড় প্রভাব ফেলবে।