সৈয়দপুরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে দু’সন্তানের জননীর আত্মহত্যা
https://www.obolokon24.com/2017/09/saidpur_30.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরের পল্লীতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন দুই সন্তানের জননী এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে। তাঁর নাম এসমা খাতুন (২৫)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের লক্ষণপুর চড়কপাড়া এলাকার মিরাপাড়া গ্রামে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটে।
মৃত. এসমার বাবা রিক্সা চালক মো. ইসমাইল হোসেনের থানায় দেয়া লিখিত তথ্যে জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় তার মেয়ে দু’সন্তানের জননী এসমাকে ঘরে ঘুমিয়ে থাকা দেখতে পেয়ে বাজারে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পর তিনি বাড়ি ফিরে এসে মেয়ের ঘরের দরজা বন্ধ দেখেন। এ সময় তাকে ডাকাডাকি করলে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে দেখতে পান তার মেয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে। এ সময় তার চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে আসেন। পরে এসমাকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় নিচে নামানো হয়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট করেন। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক মোছা. জেসমিন। তিনি জানান, গলায় ফাঁসের চিহ্ন রয়েছে। তবে তাঁর শরীরের কোথাও আঘাতের চিহ্ন মেলেনি।
উপজেলার ৩ নম্বর বাঙ্গালীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রণোবেশ চন্দ্র বাগচী ওরফে দুলাল বাবু জানান, এসমা ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন। তার রিক্সা চালক স্বামী মহিউদ্দিন শ্বশুর বাড়িতেই ঘরজামাই হিসেবে বসবাস থাকতো। ঘটনার দিন বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সে আত্মহত্যা করেছেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলাম জানান, ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে।
সৈয়দপুরের পল্লীতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন দুই সন্তানের জননী এক গৃহবধূ আত্মহত্যা করেছে। তাঁর নাম এসমা খাতুন (২৫)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের লক্ষণপুর চড়কপাড়া এলাকার মিরাপাড়া গ্রামে এ আত্মহত্যার ঘটনাটি ঘটে।
মৃত. এসমার বাবা রিক্সা চালক মো. ইসমাইল হোসেনের থানায় দেয়া লিখিত তথ্যে জানা যায়, ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় তার মেয়ে দু’সন্তানের জননী এসমাকে ঘরে ঘুমিয়ে থাকা দেখতে পেয়ে বাজারে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পর তিনি বাড়ি ফিরে এসে মেয়ের ঘরের দরজা বন্ধ দেখেন। এ সময় তাকে ডাকাডাকি করলে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙ্গে দেখতে পান তার মেয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছে। এ সময় তার চিৎকারে এলাকাবাসী এগিয়ে আসেন। পরে এসমাকে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় নিচে নামানো হয়। খবর পেয়ে থানা পুলিশ রাতেই ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট করেন। সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেন সৈয়দপুর থানার উপ-পরিদর্শক মোছা. জেসমিন। তিনি জানান, গলায় ফাঁসের চিহ্ন রয়েছে। তবে তাঁর শরীরের কোথাও আঘাতের চিহ্ন মেলেনি।
উপজেলার ৩ নম্বর বাঙ্গালীপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান প্রণোবেশ চন্দ্র বাগচী ওরফে দুলাল বাবু জানান, এসমা ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন। তার রিক্সা চালক স্বামী মহিউদ্দিন শ্বশুর বাড়িতেই ঘরজামাই হিসেবে বসবাস থাকতো। ঘটনার দিন বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সে আত্মহত্যা করেছেন।
সৈয়দপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আমিরুল ইসলাম জানান, ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু (ইউডি) মামলা হয়েছে।