নীলফামারীতে মোটা চালের দাম কমার আশ্বাস ব্যবসায়ীদের
https://www.obolokon24.com/2017/09/nilphamari_20.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১৯ সেপ্টেম্বর॥
নীলফামারীতে চালের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে অবৈধ চাল মুজুদদারদের বর্তমান প্রেক্ষপটে ব্যাংক হতে সিসি ঋণ প্রদান না করার জন্য দাবি করা হয়। কারন ওই সিসি ঋনের মাধ্যমে সুবিধাভোগি ওই ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন স্থলবন্দর হতে চাল ক্রয় করে মজুদ গড়ে বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি করছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত নীলফামারী জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে চালের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে চালকল মালিক, আমদানিকারক, আড়তদার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভায় চাল ব্যবসায়ীরা এ সব কথা বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম, জেলা খাদ্যকর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তৌহিদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। সভায় জানানো হয় নীলফামারী জেলায় মোটা চাল কেজি প্রতি ৪০ টাকায় রাখা হবে।
সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা এই সভা চলে। ব্যবসায়ীরা বলেন চাল আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহে আগামী তিন মাস চটের বস্তার পরিবর্তে প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী চালের মূল্য কমানোর জন্য বিশাল ছাড় দিয়েছেন। এ জন্য ব্যবসায়ীরা মন্ত্রীকে সাধুবাদ জানান।
ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, একটি মহল এলাকায় গুজব ছড়িয়ে দেয় ভারত বাংলাদেশে চাল রপ্তানী বন্ধ করে দিয়েছে। এই মহলটিকে চিহিৃত করতে হবে। এরাই ব্যাংক হতে সিসি ঋণ নিয়ে ভারত হতে আমদানীকরা করা চাল হিলি ও বুড়িমারী স্থল বন্দর হতে তাদের কব্জায় নিয়ে মজুদ গড়ছে। ওই সব ব্যবসায়ীদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যাংক হতে সিসি ঋণ প্রদান বন্ধের দাবি করা হয়।
জেলা খাদ্যকর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তৌহিদুর রহমান জানান, সরকারের নির্দেশে জেলা সদরে ১৫ জন ও উপজেলা পর্যায়ে ৬ জন করে ওএমএস ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। ৩০ টাকা কেজি দরে এই সব ওএমএস ডিলার প্রতিজন এক মেট্রিকটন করে চাল বিক্রি করবে। এ জন্য কঠোরভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি তিনি বলেন এ জেলার সরকারী খাদ্যগুদামগুলোতে পর্যাপ্ত চাল মজুদ রয়েছে।
আজিজুল ইমলাম অটোরাইচ মিলের মালিক আজিজুল ইসলাম বলেন, নীলফামারীতে কোন চাল সংকট নেই। প্রকৃত চাল ব্যবসায়ীরা চাল মজুদ করে সংকট সৃস্টি করেনি। তিনি সকল ব্যবসায়ীর পক্ষে ঘোষনা দেন মোটা চাল এখন হতে এ জেলায় ৪০ টাকা কেজি দরে পাওয়া যাবে। তিনি আরো জানান এ জেলার অনেক স্থানে নতুন ধান উঠতে শুরু করেছে। বাজারে নতুন ধান বৃদ্ধি পেলে চালের দাম আরো কমে যাবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম বলেন, আমরা এ জেলায় সকলে মিলে এক কাতারে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হতো। তিনি ব্যবসায়ীদের আহবান জানিয়ে বলেন আপনারা মোটা চালের দাম কমিয়ে দেয়ায় নি¤œ ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো উপকৃত হবে। তবে কেউ যদি চাল নিয়ে চালবাজি করার চেস্টা করে তাহলে আপনাদের সহযোগীতা নিয়ে ওই চালবাজির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি চাল ব্যবসায়ীদের বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহযোগী কামনা করেন।
নীলফামারীতে চালের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। সেই সঙ্গে অবৈধ চাল মুজুদদারদের বর্তমান প্রেক্ষপটে ব্যাংক হতে সিসি ঋণ প্রদান না করার জন্য দাবি করা হয়। কারন ওই সিসি ঋনের মাধ্যমে সুবিধাভোগি ওই ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন স্থলবন্দর হতে চাল ক্রয় করে মজুদ গড়ে বাজারে চালের দাম বৃদ্ধি করছে। আজ মঙ্গলবার বিকাল হতে সন্ধ্যা পর্যন্ত নীলফামারী জেলা প্রশাসনের সম্মেলন কক্ষে চালের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে চালকল মালিক, আমদানিকারক, আড়তদার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জেলা প্রশাসনের মতবিনিময় সভায় চাল ব্যবসায়ীরা এ সব কথা বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে সভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) শাহিনুর আলম, জেলা খাদ্যকর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তৌহিদুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। সভায় জানানো হয় নীলফামারী জেলায় মোটা চাল কেজি প্রতি ৪০ টাকায় রাখা হবে।
সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে প্রায় সাড়ে তিন ঘন্টা এই সভা চলে। ব্যবসায়ীরা বলেন চাল আমদানি, উৎপাদন ও সরবরাহে আগামী তিন মাস চটের বস্তার পরিবর্তে প্লাস্টিকের বস্তা ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী চালের মূল্য কমানোর জন্য বিশাল ছাড় দিয়েছেন। এ জন্য ব্যবসায়ীরা মন্ত্রীকে সাধুবাদ জানান।
ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে বলেন, একটি মহল এলাকায় গুজব ছড়িয়ে দেয় ভারত বাংলাদেশে চাল রপ্তানী বন্ধ করে দিয়েছে। এই মহলটিকে চিহিৃত করতে হবে। এরাই ব্যাংক হতে সিসি ঋণ নিয়ে ভারত হতে আমদানীকরা করা চাল হিলি ও বুড়িমারী স্থল বন্দর হতে তাদের কব্জায় নিয়ে মজুদ গড়ছে। ওই সব ব্যবসায়ীদের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যাংক হতে সিসি ঋণ প্রদান বন্ধের দাবি করা হয়।
জেলা খাদ্যকর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) তৌহিদুর রহমান জানান, সরকারের নির্দেশে জেলা সদরে ১৫ জন ও উপজেলা পর্যায়ে ৬ জন করে ওএমএস ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। ৩০ টাকা কেজি দরে এই সব ওএমএস ডিলার প্রতিজন এক মেট্রিকটন করে চাল বিক্রি করবে। এ জন্য কঠোরভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। পাশাপাশি তিনি বলেন এ জেলার সরকারী খাদ্যগুদামগুলোতে পর্যাপ্ত চাল মজুদ রয়েছে।
আজিজুল ইমলাম অটোরাইচ মিলের মালিক আজিজুল ইসলাম বলেন, নীলফামারীতে কোন চাল সংকট নেই। প্রকৃত চাল ব্যবসায়ীরা চাল মজুদ করে সংকট সৃস্টি করেনি। তিনি সকল ব্যবসায়ীর পক্ষে ঘোষনা দেন মোটা চাল এখন হতে এ জেলায় ৪০ টাকা কেজি দরে পাওয়া যাবে। তিনি আরো জানান এ জেলার অনেক স্থানে নতুন ধান উঠতে শুরু করেছে। বাজারে নতুন ধান বৃদ্ধি পেলে চালের দাম আরো কমে যাবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম বলেন, আমরা এ জেলায় সকলে মিলে এক কাতারে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হতো। তিনি ব্যবসায়ীদের আহবান জানিয়ে বলেন আপনারা মোটা চালের দাম কমিয়ে দেয়ায় নি¤œ ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো উপকৃত হবে। তবে কেউ যদি চাল নিয়ে চালবাজি করার চেস্টা করে তাহলে আপনাদের সহযোগীতা নিয়ে ওই চালবাজির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তিনি চাল ব্যবসায়ীদের বাজার নিয়ন্ত্রনে রাখতে সহযোগী কামনা করেন।