সীমান্তে অপেক্ষায় রোহিঙ্গারা
https://www.obolokon24.com/2017/08/coxbazar.html
ডেস্ক-
কক্সবাজারের পাশাপাশি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৬টি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়েও বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টায় আছে হাজারো রোহিঙ্গার নারী-পুরুষ-শিশু।
কক্সবাজার ও বান্দরবানের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টার সময় আরও ৯২ জনকে আটক করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাখাইনে একসঙ্গে ৩০টি পুলিশ পোস্ট ও একটি সেনা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, ওই রাতের পর থেকে এ পর্যন্ত ৯৮ জন নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।
আরও সহিংসতার আশঙ্কায় হাজার হাজার রোহিঙ্গা নাফ নদী ও স্থল সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করছে। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ অংশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে মিয়ানমারের সীমান্ত রক্ষীদের গুলি করার ঘটনাও ঘটেছে।
শনিবার ভোর রাতে মিয়ানমার থেকে আসা গুলিবিদ্ধ ৪ জন রোহিঙ্গাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তাদের মধ্যে মুছা নামে একজন শনিবার সকালে মারা যান।
এরপর শনিবার গভীর রাতে কক্সবাজার জেলার উখিয়ার কুতুপালং থেকে আরও তিন রোহিঙ্গাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে নিয়ে আসা হয় বলে মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই আলাউদ্দিন জানান।
বর্তমানে এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছয় রোহিঙ্গা হলেন- মোক্তার হোসেন, শামসুর ইসলাম ও মো. ইদ্রিস, জেয়াবুল হক, ইলিয়াস ও মোহাম্মদ তোহা।
কক্সবাজারের পালংখালী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পর শুক্রবার থেকে নাফ নদীর কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তীরে বসে আছে সহায় সম্বলহীন কয়েক হাজার মানুষ। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়েও রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকছেন বলে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিজিবি সদস্যরা জানিয়েছেন।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন রবিবার বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনের পর বলেছেন, ‘আমাদের সীমান্তে কোনো সন্ত্রাসীকে আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়া হবে না।’
মিয়ানমারের বাহিনী সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করলে বিজিবি তার ‘সমুচিত জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছে’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিজিবির মহাপরিচালক ঘুনধুম থেকে তুমব্রু সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখেন। এ সময় তার সঙ্গে বিজিবির কক্সবাজার রিজিয়নের অধিনায়ক কর্নেল আনিসুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিলেন।
কক্সবাজারের পাশাপাশি বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৬টি সীমান্ত পয়েন্ট দিয়েও বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টায় আছে হাজারো রোহিঙ্গার নারী-পুরুষ-শিশু।
কক্সবাজার ও বান্দরবানের বিভিন্ন সীমান্ত পয়েন্ট দিয়ে অনুপ্রবেশের চেষ্টার সময় আরও ৯২ জনকে আটক করে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
গত বৃহস্পতিবার রাতে রাখাইনে একসঙ্গে ৩০টি পুলিশ পোস্ট ও একটি সেনা ক্যাম্পে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের হামলার পর রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের তথ্য অনুযায়ী, ওই রাতের পর থেকে এ পর্যন্ত ৯৮ জন নিহত হয়েছে, যাদের মধ্যে ১২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য।
আরও সহিংসতার আশঙ্কায় হাজার হাজার রোহিঙ্গা নাফ নদী ও স্থল সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে ঢোকার চেষ্টা করছে। সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ অংশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে মিয়ানমারের সীমান্ত রক্ষীদের গুলি করার ঘটনাও ঘটেছে।
শনিবার ভোর রাতে মিয়ানমার থেকে আসা গুলিবিদ্ধ ৪ জন রোহিঙ্গাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিল। তাদের মধ্যে মুছা নামে একজন শনিবার সকালে মারা যান।
এরপর শনিবার গভীর রাতে কক্সবাজার জেলার উখিয়ার কুতুপালং থেকে আরও তিন রোহিঙ্গাকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেলে নিয়ে আসা হয় বলে মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই আলাউদ্দিন জানান।
বর্তমানে এ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছয় রোহিঙ্গা হলেন- মোক্তার হোসেন, শামসুর ইসলাম ও মো. ইদ্রিস, জেয়াবুল হক, ইলিয়াস ও মোহাম্মদ তোহা।
কক্সবাজারের পালংখালী সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের পর শুক্রবার থেকে নাফ নদীর কয়েক কিলোমিটার এলাকাজুড়ে তীরে বসে আছে সহায় সম্বলহীন কয়েক হাজার মানুষ। বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত দিয়েও রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে ঢুকছেন বলে স্থানীয় বাসিন্দা ও বিজিবি সদস্যরা জানিয়েছেন।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন রবিবার বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত এলাকা পরিদর্শনের পর বলেছেন, ‘আমাদের সীমান্তে কোনো সন্ত্রাসীকে আশ্রয় প্রশ্রয় দেয়া হবে না।’
মিয়ানমারের বাহিনী সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করে কোনো ধরনের হস্তক্ষেপ করলে বিজিবি তার ‘সমুচিত জবাব দিতে প্রস্তুত রয়েছে’ বলেও জানিয়েছেন তিনি।
বিজিবির মহাপরিচালক ঘুনধুম থেকে তুমব্রু সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট ঘুরে দেখেন। এ সময় তার সঙ্গে বিজিবির কক্সবাজার রিজিয়নের অধিনায়ক কর্নেল আনিসুর রহমানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ছিলেন।