জিংক ধান ব্রিধান ৭৪ চাষে কৃষকদের দক্ষতা উন্নয়ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ
https://www.obolokon24.com/2017/03/rice.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৫ মার্চ॥
আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী জেলায় জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ জাতের উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরন ও বীজ সংরক্ষণ বিষয়ে এক দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বুধবার সকালে (১৫ মার্চ) নীলফামারী আরডিআরএসেরে প্রশিক্ষন কক্ষে উক্ত প্রশিক্ষন শিবিরে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ কেরামত আলী। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন পুষ্ঠিহীনতা দূরীকরনের জন্য জিংক সমৃদ্ধ ধানের বিকল্প নাই। সরকারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করনে জিংক ধানের ভূমিকা অনষিকার্য। তিনি জিংক সমৃদ্ধি এই ধান চাষকে আরো বিস্তৃত করার জন্য আরডিআরএস বাংলাদেশকে অনুরোধ করেন।
আরডিআরএস বাংলাদেশ, নীলফামারী কর্মসূচি সমন্বয়কারী, খম রাশেদুল আরেফীন, আরডিআরএস বলেন, জিংক সমৃদ্ধ এই ধান এই অঞ্চলের মানুষের জিংকের চাহিদা পুরনে সহায়তা করবে। যা নীলফামারীর দরিদ্র মানুষের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে। জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ এর পাশাপাশি নীলফামারী জেলার জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, সৈয়দপুর, সদর ও ডোমার উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নের ৬০০ জন কৃষক কে জিংক সমৃদ্ধ ব্রি ধান ৬২ ও ৬৪ বীজ প্রদান করা হয়। নীলফামারী জেলায় আমন ও বোরো মৌসুমে ২০১৩ সাল থেকে এপর্যন্ত প্রায় ৫০০০ জন কৃষক জিংক সমৃদ্ধ ধান উৎপাদন করে আসছে।
জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ জাতটি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত এবং ২০১৪ সালের জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক বোরো মৌসুমে কৃষক পর্যায়ে চাষাবাদের জন্য অনুমোদন লাভ করে। জিংক মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বুদ্ধিমত্তা বিকাশ সহ নানাবিধ শারীরবৃত্ত্বীয় প্রক্রিয়ার জন্য অতি প্রয়োজনীয়। জিংক বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি যেমন- ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, ম্যালেরিয়ায় আক্তান্ত হওয়ার ঝুকি কমাতে সাহায্য করে। এই লক্ষ্যে আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী জেলায় ৭৫ জন কৃষকের ৭৫ বিঘা ২২৫ কেজি বীজ জিংক ধান ব্রিধান ৭৪ বীজ কৃষকদের মাঝে বিতরন করা হয়। তারমধ্যে ২৫জন কৃষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো: মাজেদুল ইসলাম, আরডিআরএস বাংলাদেশ এর সহকারী সমন্বয়কারী (কৃষি) মো: মাহবুবুল আলম, হারভেষ্ট প্লাস বাংলাদেশ রংপুর অফিসার এগ্রিকালচার রির্চাস এন্ড ডেভেলোপমেন্ট অফিসার মোঃ রুহুল আমিন মন্ডল, আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী কৃষি কর্মকর্তা শরিফা পাশা প্রমুখ।
আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী জেলায় জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ জাতের উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরন ও বীজ সংরক্ষণ বিষয়ে এক দিনের প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বুধবার সকালে (১৫ মার্চ) নীলফামারী আরডিআরএসেরে প্রশিক্ষন কক্ষে উক্ত প্রশিক্ষন শিবিরে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ কেরামত আলী। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন পুষ্ঠিহীনতা দূরীকরনের জন্য জিংক সমৃদ্ধ ধানের বিকল্প নাই। সরকারের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করনে জিংক ধানের ভূমিকা অনষিকার্য। তিনি জিংক সমৃদ্ধি এই ধান চাষকে আরো বিস্তৃত করার জন্য আরডিআরএস বাংলাদেশকে অনুরোধ করেন।
আরডিআরএস বাংলাদেশ, নীলফামারী কর্মসূচি সমন্বয়কারী, খম রাশেদুল আরেফীন, আরডিআরএস বলেন, জিংক সমৃদ্ধ এই ধান এই অঞ্চলের মানুষের জিংকের চাহিদা পুরনে সহায়তা করবে। যা নীলফামারীর দরিদ্র মানুষের পুষ্টি চাহিদা মেটাতে সক্ষম হবে। জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ এর পাশাপাশি নীলফামারী জেলার জলঢাকা, কিশোরগঞ্জ, সৈয়দপুর, সদর ও ডোমার উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নের ৬০০ জন কৃষক কে জিংক সমৃদ্ধ ব্রি ধান ৬২ ও ৬৪ বীজ প্রদান করা হয়। নীলফামারী জেলায় আমন ও বোরো মৌসুমে ২০১৩ সাল থেকে এপর্যন্ত প্রায় ৫০০০ জন কৃষক জিংক সমৃদ্ধ ধান উৎপাদন করে আসছে।
জিংক সমৃদ্ধ ব্রিধান ৭৪ জাতটি বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনষ্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত এবং ২০১৪ সালের জাতীয় বীজ বোর্ড কর্তৃক বোরো মৌসুমে কৃষক পর্যায়ে চাষাবাদের জন্য অনুমোদন লাভ করে। জিংক মানুষের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বুদ্ধিমত্তা বিকাশ সহ নানাবিধ শারীরবৃত্ত্বীয় প্রক্রিয়ার জন্য অতি প্রয়োজনীয়। জিংক বিভিন্ন সংক্রামক ব্যাধি যেমন- ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, ম্যালেরিয়ায় আক্তান্ত হওয়ার ঝুকি কমাতে সাহায্য করে। এই লক্ষ্যে আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী জেলায় ৭৫ জন কৃষকের ৭৫ বিঘা ২২৫ কেজি বীজ জিংক ধান ব্রিধান ৭৪ বীজ কৃষকদের মাঝে বিতরন করা হয়। তারমধ্যে ২৫জন কৃষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদর উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো: মাজেদুল ইসলাম, আরডিআরএস বাংলাদেশ এর সহকারী সমন্বয়কারী (কৃষি) মো: মাহবুবুল আলম, হারভেষ্ট প্লাস বাংলাদেশ রংপুর অফিসার এগ্রিকালচার রির্চাস এন্ড ডেভেলোপমেন্ট অফিসার মোঃ রুহুল আমিন মন্ডল, আরডিআরএস বাংলাদেশ নীলফামারী কৃষি কর্মকর্তা শরিফা পাশা প্রমুখ।