রংপুরে লেবাস পাল্টিয়ে জামায়াত-শিবির কর্মীদের অবাধ বিচরন!
https://www.obolokon24.com/2017/03/rangpur_12.html
হাজী মারুফ
রংপুর নগরীসহ বিভিন্ন এলাকায় জামায়াত-শিবিরকর্মী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীরা নিজেদের লেবাস পরিবর্তন করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরবতা রহস্যময় হয়ে উঠেছে বলে সচেতন মহল দাবি করেছেন।
নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তৃতীয় বারের মতো বাংলাদেশের স্বপ্ন দ্রষ্টা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা আপনহীন গনতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় সারাদেশের ন্যায় রংপুর নগরীসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় জামায়াত-শিবির কর্মী, রাষ্ট্র ও ক্ষমতাসীন সরকার বিরোধী কতিপয় নেতা-কর্মীরা জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধসহ নাশকতার সাথে জড়িতরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চোখকে ফাকি দিয়ে নিজেদের লেবাস পরিবর্তন করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও অজ্ঞাত কারনে নিরব রয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাই কমান্ড। এদিকে, জামায়াত-শিবির কর্মী, রাষ্ট্র ও ক্ষমতাসীন সরকার বিরোধী কথিত নেতা-কর্মীদের কি কারনেই বা গ্রেফতার করা হয় না, তা নিয়ে জনমনে রহস্যের দানা বাধছে। আর যদিওবা হটাৎ করে এসব নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়, তা আবার আইনের ফাক-ফোকরে বেড়িয়ে পুনরায় নিজেদের পূর্বের কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করেন। রংপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী গ্রেফতার হলেও আমীরকে অজ্ঞাত কারনে গ্রেফতার করা হয়নি। মমিনপুর ইউনিয়নের কার্টিহারা দাখিল মাদ্রাসা জ্বালাও-পোড়াও ঘটনার মামলার আসামী ডাঃ মনিরুজ্জামান মনি, চকবাজার এলাকার কাজল, হাজী আকমল, ওমর আলী, মেকুড়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা ও মুলাটোল মদিনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় একাধিক শিক্ষক জামায়াতের রাজনীতির সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখে। তারা এখন নিজেদের গা বাচাতে নিরব রয়েছে। রংপুর জেলা ও মহানগর, ছাত্রদল, যুবদল, ওলামাদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের অধিকাংশ নেতাকর্মীরা মামলায় আসামী ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী হলেও অজ্ঞাত কারনে তারা পুলিশ, র্যাবসহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছেন। এছাড়াও মাহিগঞ্জ দেওয়ানটুলি এলাকার গোলাম মোস্তফা নামের এক আদম ব্যবসায়ি জামায়াত কর্মী হিসেবে আটকের পর ছাড়া পান। বর্তমানে গোলাম মোস্তফা মুলাটোল এলাকায় স্মাট কেয়ার সেন্টার নামের এক ট্রাভেল এজেন্সীর শাখা অফিস খুলে বসে নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন বলে আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থ রংপুর বিভাগের সাধারন সম্পাদক এনামুল হক স্বাধীন এমন অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, আইন অমান্য করে শাখা অফিস খুলে বিদেশ গমনেচ্ছুক দের সাথে বিভিন্ন অযুহাতে অবৈধভাবে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে প্রতারনার আশ্রয় নিচ্ছে। গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে আইনহগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এছাড়াও মুলাটোল, জুম্মাপাড়া, নুরপুর, গুড়াতিপাড়া, আদর্শপাড়া, কামারপাড়া, বাবু-খা, সাতগাড়া, খলিফাপাড়া, কলেজপাড়া, লালবাগ, আশরতপুর, চকবাজার, মর্ডাণসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ঘাপটি মেরে আত্মগোপনে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীদের আটকের দাবি উঠেছে সর্বত্রই। গোয়েন্দা নজরদারী বাড়ানোসহ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীদের গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
এ ব্যাপারে রংপুরের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান পিপিএম বলেন, জামায়াত-শিবির ও ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রংপুর নগরীসহ বিভিন্ন এলাকায় জামায়াত-শিবিরকর্মী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীরা নিজেদের লেবাস পরিবর্তন করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরবতা রহস্যময় হয়ে উঠেছে বলে সচেতন মহল দাবি করেছেন।
নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি তৃতীয় বারের মতো বাংলাদেশের স্বপ্ন দ্রষ্টা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা আপনহীন গনতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসায় সারাদেশের ন্যায় রংপুর নগরীসহ জেলার বিভিন্ন এলাকায় জামায়াত-শিবির কর্মী, রাষ্ট্র ও ক্ষমতাসীন সরকার বিরোধী কতিপয় নেতা-কর্মীরা জ্বালাও-পোড়াও, হরতাল-অবরোধসহ নাশকতার সাথে জড়িতরা আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের চোখকে ফাকি দিয়ে নিজেদের লেবাস পরিবর্তন করে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও অজ্ঞাত কারনে নিরব রয়েছে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর হাই কমান্ড। এদিকে, জামায়াত-শিবির কর্মী, রাষ্ট্র ও ক্ষমতাসীন সরকার বিরোধী কথিত নেতা-কর্মীদের কি কারনেই বা গ্রেফতার করা হয় না, তা নিয়ে জনমনে রহস্যের দানা বাধছে। আর যদিওবা হটাৎ করে এসব নেতাকর্মী গ্রেফতার হয়, তা আবার আইনের ফাক-ফোকরে বেড়িয়ে পুনরায় নিজেদের পূর্বের কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত করেন। রংপুর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী গ্রেফতার হলেও আমীরকে অজ্ঞাত কারনে গ্রেফতার করা হয়নি। মমিনপুর ইউনিয়নের কার্টিহারা দাখিল মাদ্রাসা জ্বালাও-পোড়াও ঘটনার মামলার আসামী ডাঃ মনিরুজ্জামান মনি, চকবাজার এলাকার কাজল, হাজী আকমল, ওমর আলী, মেকুড়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসা ও মুলাটোল মদিনাতুল উলুম কামিল মাদ্রাসায় একাধিক শিক্ষক জামায়াতের রাজনীতির সাথে নিজেদের সম্পৃক্ত রাখে। তারা এখন নিজেদের গা বাচাতে নিরব রয়েছে। রংপুর জেলা ও মহানগর, ছাত্রদল, যুবদল, ওলামাদলের ওয়ার্ড পর্যায়ের অধিকাংশ নেতাকর্মীরা মামলায় আসামী ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী হলেও অজ্ঞাত কারনে তারা পুলিশ, র্যাবসহ আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ধরাছোয়ার বাইরে রয়েছেন। এছাড়াও মাহিগঞ্জ দেওয়ানটুলি এলাকার গোলাম মোস্তফা নামের এক আদম ব্যবসায়ি জামায়াত কর্মী হিসেবে আটকের পর ছাড়া পান। বর্তমানে গোলাম মোস্তফা মুলাটোল এলাকায় স্মাট কেয়ার সেন্টার নামের এক ট্রাভেল এজেন্সীর শাখা অফিস খুলে বসে নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন বলে আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার সাংবাদিক সংস্থ রংপুর বিভাগের সাধারন সম্পাদক এনামুল হক স্বাধীন এমন অভিমত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, আইন অমান্য করে শাখা অফিস খুলে বিদেশ গমনেচ্ছুক দের সাথে বিভিন্ন অযুহাতে অবৈধভাবে অর্থ হাতিয়ে নিয়ে প্রতারনার আশ্রয় নিচ্ছে। গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে আইনহগত ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
এছাড়াও মুলাটোল, জুম্মাপাড়া, নুরপুর, গুড়াতিপাড়া, আদর্শপাড়া, কামারপাড়া, বাবু-খা, সাতগাড়া, খলিফাপাড়া, কলেজপাড়া, লালবাগ, আশরতপুর, চকবাজার, মর্ডাণসহ বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ঘাপটি মেরে আত্মগোপনে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীদের আটকের দাবি উঠেছে সর্বত্রই। গোয়েন্দা নজরদারী বাড়ানোসহ ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীদের গ্রেফতার করার দাবি জানিয়েছেন সচেতন মহল।
এ ব্যাপারে রংপুরের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান পিপিএম বলেন, জামায়াত-শিবির ও ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামীদের গ্রেফতার অভিযান অব্যাহত রয়েছে।