পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউনিয়নে কর্মসৃজন শ্রমিকদের নাম কর্তন!
https://www.obolokon24.com/2017/02/rangpur_46.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল,নিজস্ব প্রতিনিধি-
পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউনিয়নে কর্মসৃজন কর্মসুচীর অধীনে কর্মরত প্রায় অর্ধ শত শ্রমিকের নাম বিধি বহির্ভূতভাবে কর্তন করা হয়েছে। ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান-মেম্বাররা কর্তনকৃত শ্রমিকদের স্থলে নতুন নাম অন্তর্ভূক্ত করে প্রতিজনের কাছ থেকে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচীর প্রকল্প বাস্তবায়নে পীরগঞ্জের ১৫ টি ইউনিয়নে সর্বমোট ৪ হাজার ৫৩৮জন শ্রমিকের বরাদ্দ আসে। ওই বরাদ্দে বলা হয়েছে, ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরের ২য় ফেজের উপকারভোগী তালিকাভুক্ত শ্রমিকরা এবারেও কর্মসৃজন কর্মসুচীর কাজ করবে। বিধিতে বলা আছে, তালিকাভুক্ত কোন শ্রমিক মারা গেলে, কিংবা কাজ করতে অক্ষম অথবা অন্যত্র চলে গেলে সেক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যকে তার স্থলে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। কোনভাবেই অন্য পরিবারের সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা যাবে না। পরিবারের সদস্য বলতে স্ত্রী, স্বামী, পুত্র, কন্যা, পিতা এবং মাতাকে বুঝাবে। অথচ চৈত্রকোল ইউনিয়নে প্রায় অর্ধশত তালিকাভুক্ত শ্রমিকের নাম অন্যায়ভাবে কর্তন করে নতুন শ্রমিকের নাম অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। নতুন শ্রমিকদের নাম তালিকাভুক্ত করতে জন প্রতি ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা করে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। চেয়ারম্যানের পক্ষে তার কর্মী এবারত মুন্সীর ছেলে আউয়াল মিয়া, সুলতান মিয়ার ছেলে আশিকুর রহমান, নুরুল হকের ছেলে কালিয়া রামচন্দ্রপুরে ওই টাকা উত্তোলন করেছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাজীপুরের মোতাহারা বেগম, সালেক মিয়া, রামচন্দ্রপুর আশ্রয়ন প্রকল্পের আয়নাল হক, ভাবনচুড়া গ্রামের খোরশেদ মিয়ার ছেলে ইসলাম, হাকিম মিয়ার স্ত্রী ফজিলা বেগম, রামচন্দ্রপুরের রতন মিয়া, শাল্টি গ্রামের খোরশেদ মিয়ার ছেলে বাবলু মিয়া, ইদ্রিস আলীর ছেলে সেলিম, মিজানুর রহমানের স্ত্রী ফেরদৌসী, ঝাড়বিশলার গোলজার হোসেনের নাম কর্তন করা হয়েছে। ইউনিয়নটির ৯নং ওয়ার্ডে ৫ জনসহ অন্যান্য গ্রাম ও ওয়ার্ডে তালিকাভুক্ত শ্রমিকদের নাম কর্তন করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শ্রমিকরা জানায়, আমাদের কাছে চেয়ারম্যান ২ হাজার টাকা করে চেয়েছিল, দিতে না পারায় আমাদের নাম কর্তন করেছে। তারা আরও জানায়, আমরা গরীব মানুষ। চেয়ারম্যান তাও টাকা চায়। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, অভিযোগ শুনেছি। আমি ওই চেয়ারম্যানকে বললে, তিনি (চেয়ারম্যান) জানান, বিধি অনুযায়ী নাম কর্তন করা হয়েছে।
পীরগঞ্জের চৈত্রকোল ইউনিয়নে কর্মসৃজন কর্মসুচীর অধীনে কর্মরত প্রায় অর্ধ শত শ্রমিকের নাম বিধি বহির্ভূতভাবে কর্তন করা হয়েছে। ইউনিয়নটির চেয়ারম্যান-মেম্বাররা কর্তনকৃত শ্রমিকদের স্থলে নতুন নাম অন্তর্ভূক্ত করে প্রতিজনের কাছ থেকে ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
সুত্রে জানা গেছে, ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসুচীর প্রকল্প বাস্তবায়নে পীরগঞ্জের ১৫ টি ইউনিয়নে সর্বমোট ৪ হাজার ৫৩৮জন শ্রমিকের বরাদ্দ আসে। ওই বরাদ্দে বলা হয়েছে, ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরের ২য় ফেজের উপকারভোগী তালিকাভুক্ত শ্রমিকরা এবারেও কর্মসৃজন কর্মসুচীর কাজ করবে। বিধিতে বলা আছে, তালিকাভুক্ত কোন শ্রমিক মারা গেলে, কিংবা কাজ করতে অক্ষম অথবা অন্যত্র চলে গেলে সেক্ষেত্রে তার পরিবারের সদস্যকে তার স্থলে অন্তর্ভূক্ত করতে হবে। কোনভাবেই অন্য পরিবারের সদস্যকে অন্তর্ভূক্ত করা যাবে না। পরিবারের সদস্য বলতে স্ত্রী, স্বামী, পুত্র, কন্যা, পিতা এবং মাতাকে বুঝাবে। অথচ চৈত্রকোল ইউনিয়নে প্রায় অর্ধশত তালিকাভুক্ত শ্রমিকের নাম অন্যায়ভাবে কর্তন করে নতুন শ্রমিকের নাম অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। নতুন শ্রমিকদের নাম তালিকাভুক্ত করতে জন প্রতি ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা করে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। চেয়ারম্যানের পক্ষে তার কর্মী এবারত মুন্সীর ছেলে আউয়াল মিয়া, সুলতান মিয়ার ছেলে আশিকুর রহমান, নুরুল হকের ছেলে কালিয়া রামচন্দ্রপুরে ওই টাকা উত্তোলন করেছে বলে জানা গেছে।
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, হাজীপুরের মোতাহারা বেগম, সালেক মিয়া, রামচন্দ্রপুর আশ্রয়ন প্রকল্পের আয়নাল হক, ভাবনচুড়া গ্রামের খোরশেদ মিয়ার ছেলে ইসলাম, হাকিম মিয়ার স্ত্রী ফজিলা বেগম, রামচন্দ্রপুরের রতন মিয়া, শাল্টি গ্রামের খোরশেদ মিয়ার ছেলে বাবলু মিয়া, ইদ্রিস আলীর ছেলে সেলিম, মিজানুর রহমানের স্ত্রী ফেরদৌসী, ঝাড়বিশলার গোলজার হোসেনের নাম কর্তন করা হয়েছে। ইউনিয়নটির ৯নং ওয়ার্ডে ৫ জনসহ অন্যান্য গ্রাম ও ওয়ার্ডে তালিকাভুক্ত শ্রমিকদের নাম কর্তন করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শ্রমিকরা জানায়, আমাদের কাছে চেয়ারম্যান ২ হাজার টাকা করে চেয়েছিল, দিতে না পারায় আমাদের নাম কর্তন করেছে। তারা আরও জানায়, আমরা গরীব মানুষ। চেয়ারম্যান তাও টাকা চায়। এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, অভিযোগ শুনেছি। আমি ওই চেয়ারম্যানকে বললে, তিনি (চেয়ারম্যান) জানান, বিধি অনুযায়ী নাম কর্তন করা হয়েছে।