ডোমার উপজেলা প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিম্নমানের গাইড বইয়ের জম-জমাট ব্যবসা
https://www.obolokon24.com/2017/01/domar_69.html
এ,আই পলাশ,-
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৪৫টি, মাদ্রাসা রয়েছে ১২টি, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১০টি, কলেজ রয়েছে ৬টি এবং সরকারী প্রাইমারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৬৯টি। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও কমিটিকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের গাইড বই ও নোট বই কোমলমতী ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিচ্ছে। এতে করে শিক্ষার মানকে নষ্ট করার পরিকল্পনা করছে একটি কুচক্রি মহল।একটি বিশেষ সূত্রে জানা গেছে যে, প্রতি বছর ডোমার উপজেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষকদের অর্ন্তভুক্ত সমিতির মাধ্যমে এক শ্রেণীর বই ব্যবসায়ীরা নিম্নমানের প্রকাশনি প্রতিষ্ঠানের গাইড বই ও নোট বই নিয়ে এসে মাধ্যমিক , নিম্নমাধ্যমিক , মাদ্রাসা এবং সরকারী প্রাইমারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে তাদের এই নিম্নমানের গাইড ও নোট বই গুলো উচ্চ দামে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিচ্ছে শিক্ষকদের মাধ্যমে। অথচ বর্তমান সরকার বাংলাদেশের শিক্ষার মান কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্ত এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তিদের কারণে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ প্রজ¤েœর হাতে এই গাইড বই তুলে দিয়ে শিক্ষার মান কে নষ্ট করার পায়তারা করছে। এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রালয় সহ স্থানীয় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন স্থানীয় অভিভাবক ও সুধীমহল।
নীলফামারী জেলার ডোমার উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মাধ্যমিক ও নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ৪৫টি, মাদ্রাসা রয়েছে ১২টি, কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১০টি, কলেজ রয়েছে ৬টি এবং সরকারী প্রাইমারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১৬৯টি। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও কমিটিকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে এক শ্রেণির অসাধু ব্যবসায়ী নিম্নমানের গাইড বই ও নোট বই কোমলমতী ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিচ্ছে। এতে করে শিক্ষার মানকে নষ্ট করার পরিকল্পনা করছে একটি কুচক্রি মহল।একটি বিশেষ সূত্রে জানা গেছে যে, প্রতি বছর ডোমার উপজেলার প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষকদের অর্ন্তভুক্ত সমিতির মাধ্যমে এক শ্রেণীর বই ব্যবসায়ীরা নিম্নমানের প্রকাশনি প্রতিষ্ঠানের গাইড বই ও নোট বই নিয়ে এসে মাধ্যমিক , নিম্নমাধ্যমিক , মাদ্রাসা এবং সরকারী প্রাইমারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে তাদের এই নিম্নমানের গাইড ও নোট বই গুলো উচ্চ দামে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে তুলে দিচ্ছে শিক্ষকদের মাধ্যমে। অথচ বর্তমান সরকার বাংলাদেশের শিক্ষার মান কে এগিয়ে নেওয়ার জন্য ব্যাপক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে, কিন্ত এক শ্রেণীর অসাধু ব্যক্তিদের কারণে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ প্রজ¤েœর হাতে এই গাইড বই তুলে দিয়ে শিক্ষার মান কে নষ্ট করার পায়তারা করছে। এ ব্যাপারে শিক্ষামন্ত্রালয় সহ স্থানীয় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন স্থানীয় অভিভাবক ও সুধীমহল।