জঙ্গি জাহিদের স্ত্রীসহ ৪ জনের আত্মসমর্পণ
https://www.obolokon24.com/2016/12/dhaka_24.html
ডেস্কঃ
রাজধানীর আশকোনায় হাজী ক্যাম্পের কাছে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে তিনতলা একটি বাড়ি ঘিরে অভিযান চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই বাড়ি থেকে ২ শিশুকে নিয়ে ২ নারী আত্মসমর্পণ করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অভিযানে থাকা কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের কর্মকর্তা অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, জাহিদের স্ত্রী ও মেয়ে আত্মসমর্পণ করেছে। তাদের সঙ্গে আত্মসমর্পণ করেছে নব্য জেএমবির এখনকার অন্যতম প্রভাবশালী নেতা মুসার স্ত্রী ও মেয়েও।
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া জানান, তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল ও ৬ রাউন্ড গুলি পাওয়া গেছে।
গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে মিরপুরের রূপনগরের একটি বাসায় পুলিশের অভিযানে সাবেক সেনা কর্মকর্তা জাহিদুল নিহত হন। এরপর আজিমপুরে যে ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়েছিল, সেখানেই অন্য জঙ্গি ও তাদের পরিবারের সঙ্গে দুই সন্তানকে নিয়ে ছিলেন জেবুন্নাহার। তবে অভিযানের ৪ দিন আগে সেখান থেকে সরে যান বলে পুলিশের ভাষ্য। তারপর থেকে জেবুন্নাহারকে খুঁজছিল পুলিশ।
সকালে এক ব্রিফিংয়ে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের (সিটি) প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, বাড়িটিতে ‘নব্য জেএমবির শীর্ষ এক নেতা’ রয়েছে। এ ছাড়া নারীসহ একাধিক জঙ্গি রয়েছে। জঙ্গিদের কাছে শক্তিশালী গ্রেনেড রয়েছে। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হচ্ছে। তবে তারা শরীরে গ্রেনেড বেঁধে প্রতিরোধের ঘোষণা দিচ্ছে।
অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, ভেতরে যারা আছে আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা যেন আত্মসমর্পণ করে সেই চেষ্টা চালাচ্ছি।
ভবনের ওপরের দুটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের ইতিমধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া ঘটনাস্থলে যান। তিনি সাংবাদিকরা পরিস্থিতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদের সবকিছু জানিয়ে তবেই আমি এখান থেকে যাব।
বছরের মাঝামাঝিতে গুলশান হামলার পর এ রকম বেশ কয়েকটি অভিযান চালায় পুলিশ, যাতে ২০ জনের বেশি জঙ্গি নিহত হন।
রাজধানীর আশকোনায় হাজী ক্যাম্পের কাছে জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকে তিনতলা একটি বাড়ি ঘিরে অভিযান চালাচ্ছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই বাড়ি থেকে ২ শিশুকে নিয়ে ২ নারী আত্মসমর্পণ করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের ঘটনাস্থল থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অভিযানে থাকা কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের কর্মকর্তা অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, জাহিদের স্ত্রী ও মেয়ে আত্মসমর্পণ করেছে। তাদের সঙ্গে আত্মসমর্পণ করেছে নব্য জেএমবির এখনকার অন্যতম প্রভাবশালী নেতা মুসার স্ত্রী ও মেয়েও।
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া জানান, তাদের কাছ থেকে একটি পিস্তল ও ৬ রাউন্ড গুলি পাওয়া গেছে।
গত ২ সেপ্টেম্বর রাতে মিরপুরের রূপনগরের একটি বাসায় পুলিশের অভিযানে সাবেক সেনা কর্মকর্তা জাহিদুল নিহত হন। এরপর আজিমপুরে যে ‘জঙ্গি আস্তানায়’ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান চালিয়েছিল, সেখানেই অন্য জঙ্গি ও তাদের পরিবারের সঙ্গে দুই সন্তানকে নিয়ে ছিলেন জেবুন্নাহার। তবে অভিযানের ৪ দিন আগে সেখান থেকে সরে যান বলে পুলিশের ভাষ্য। তারপর থেকে জেবুন্নাহারকে খুঁজছিল পুলিশ।
সকালে এক ব্রিফিংয়ে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিটের (সিটি) প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, বাড়িটিতে ‘নব্য জেএমবির শীর্ষ এক নেতা’ রয়েছে। এ ছাড়া নারীসহ একাধিক জঙ্গি রয়েছে। জঙ্গিদের কাছে শক্তিশালী গ্রেনেড রয়েছে। তাদের আত্মসমর্পণ করতে বলা হচ্ছে। তবে তারা শরীরে গ্রেনেড বেঁধে প্রতিরোধের ঘোষণা দিচ্ছে।
অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. ছানোয়ার হোসেন বলেন, ভেতরে যারা আছে আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা যেন আত্মসমর্পণ করে সেই চেষ্টা চালাচ্ছি।
ভবনের ওপরের দুটি ফ্ল্যাটের বাসিন্দাদের ইতিমধ্যেই সরিয়ে নেয়া হয়েছে।
সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া ঘটনাস্থলে যান। তিনি সাংবাদিকরা পরিস্থিতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনাদের সবকিছু জানিয়ে তবেই আমি এখান থেকে যাব।
বছরের মাঝামাঝিতে গুলশান হামলার পর এ রকম বেশ কয়েকটি অভিযান চালায় পুলিশ, যাতে ২০ জনের বেশি জঙ্গি নিহত হন।