ডোমারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলায় বাবা ও ছেলে গুরুত্বর আহত।
https://www.obolokon24.com/2016/11/domar_30.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধিঃ
নীলফামারী ডোমারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলায় বাবা ও ছেলে গুরুত্বর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া কাজীফার্ম এলাকায়। সরেজমিনে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে মকছেদ, মকলেছার ও নাজিম উদ্দিনের সাথে প্রতিবেশী মৃত শমসের আলীর ছেলে তৈয়বুর ও আসাদুলদের সাথে দির্য়দিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৩ নভেমাবর সকালে তৈয়বুর তাদের নিজ জমিতে আলু রোপন করতে গেলে মকছেদ, মকলেছার গং বাধাঁ দেয়। বাকবির্তকের এক পর্যায়ে মকছেদ, মকলেছার সহ তাদের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে লাঠি শোটা, দা, বল্লম সহ ধারালো ছুরি হাতে নিয়ে হামলা চালায়। এবং প্রতিপক্ষদের বেধরক মারপিট করে। তাদের অস্ত্রের আঘাতে তৈয়বুলের ছেলে রিপনের মাথায় ও শরিরের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক আঘাত করলে সে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে যায়। তাকে বাঁচাতে তার বাবা তৈয়বুল এগিয়ে গেলে তাকেও প্রচন্ড মারধর করে সন্ত্রাসীরা। পরে এলাকাবাসী গিয়ে বাবা ও ছেলেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। এতে রিপনের অবস্থা আশংখ্যা জনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থান্তর করে। সেখানে রিপন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এবিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এসআই আসাদ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। মামলাটি নথিভুক্ত হলে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে থানা সুত্রে যানাযায়। এলাকাবাসী জানান, মকছেদ, মকলেছার ও নাজিম গং তার সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য এবং তাদের বিরুদ্ধে হত্যা চাঁদাবাজী সহ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
নীলফামারী ডোমারে জমি সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে হামলায় বাবা ও ছেলে গুরুত্বর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের বেতগাড়া কাজীফার্ম এলাকায়। সরেজমিনে যানাযায়, উক্ত গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফের ছেলে মকছেদ, মকলেছার ও নাজিম উদ্দিনের সাথে প্রতিবেশী মৃত শমসের আলীর ছেলে তৈয়বুর ও আসাদুলদের সাথে দির্য়দিন ধরে জমিজমা নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ৩ নভেমাবর সকালে তৈয়বুর তাদের নিজ জমিতে আলু রোপন করতে গেলে মকছেদ, মকলেছার গং বাধাঁ দেয়। বাকবির্তকের এক পর্যায়ে মকছেদ, মকলেছার সহ তাদের ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে লাঠি শোটা, দা, বল্লম সহ ধারালো ছুরি হাতে নিয়ে হামলা চালায়। এবং প্রতিপক্ষদের বেধরক মারপিট করে। তাদের অস্ত্রের আঘাতে তৈয়বুলের ছেলে রিপনের মাথায় ও শরিরের বিভিন্ন স্থানে একের পর এক আঘাত করলে সে রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে যায়। তাকে বাঁচাতে তার বাবা তৈয়বুল এগিয়ে গেলে তাকেও প্রচন্ড মারধর করে সন্ত্রাসীরা। পরে এলাকাবাসী গিয়ে বাবা ও ছেলেকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্্ের ভর্তি করে। এতে রিপনের অবস্থা আশংখ্যা জনক হওয়ায় কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থান্তর করে। সেখানে রিপন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। এবিষয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করলে এসআই আসাদ ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। মামলাটি নথিভুক্ত হলে প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে থানা সুত্রে যানাযায়। এলাকাবাসী জানান, মকছেদ, মকলেছার ও নাজিম গং তার সন্ত্রাসী গ্রুপের সদস্য এবং তাদের বিরুদ্ধে হত্যা চাঁদাবাজী সহ থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।