সুন্দরগঞ্জে কালি মন্দিরে দূবৃত্তদের অগ্নিসংযোগ ,অতিরিক্ত ডি.আই.জির ঘটনা স্থান পরির্দশন
https://www.obolokon24.com/2016/10/gaibandha_8.html
নুরুল আলম ডাকুয়া সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ছাপড়হাটিতে কালি মন্দিরে দূবৃত্তদের অগ্নিসংযোগ।
জানা গেছে উপজেলার ছাপড়হাটি ইউনিয়নের দুরামারী গ্রামের শ্রী নরেন্দ্রনাথ বর্মনের বাড়িতে অবস্থিত কালি মন্দিরে শুক্রবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার সময় দূবৃত্তরা মন্দিরে কেরশিন তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় নরেন্দ্রনাথের ছেলে প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে ঘুম থেকে জেগে উঠে শয়ন ঘর থেকে বের হয়ে মন্দিরে আগুন দেখতে পেয়ে চিৎকার করিতে থাকে। তার চিৎকার শুনে বাড়ির ও আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আগুন নিভায়। দূবৃত্তরা মন্দিরে থাকা কালি মূর্তিটি নিয়ে যায়।
রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডি.আই.জি বশির আহম্মেদ, গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম (বি. এম পি সেবা), উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল আলম, সুন্দরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ ইসরাইল হোসেন ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় ছাপড়হাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আ’মীলীগ সভাপতি কণক কুমার গোস্বামী উপস্থিত ছিলেন। দূবৃত্তরা মন্দিরের পার্শ্বে একটি চিঠি ফেলে রেখে যায়। চিঠিতে লেখা আছে “আমরা নব্য জেএমবি, তোরা যদি মুর্তি পুজা বন্ধ না করিস তাহলে তোদের টুকরো টুকরো করে নরকে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে কালি মন্দিরের মাত্র ১ থেকে দের কিলোমিটারের মধ্যে পশ্চিম ছাপড়হাটি কুশটারী মন্দিরে দুর্গাপুজার মুর্তি গত ০৪ অক্টোবর/১৬ প্রতিমা ভাংচুর করে অনুরুপ একটি চিঠি ফেলে রেখে ছিল। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কালি মুর্তিটি অনেক খোজাখোজির পরও পাওয়ানি। মাত্র ৪দিনের ব্যবধানে কালি মন্দিরে অগ্নিসংযোগ ও মুর্তিচুরি করে নিয়ে যাওয়ায় এলাকার সনাতন ধর্মের লোক জন চরম আতংকে রয়েছে ফলে উপজেলার ১২৮টি দুর্গাপুজার মন্ডব নিয়ে বাড়তি নজরদারীর ব্যবস্থা প্রয়োজন ।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ছাপড়হাটিতে কালি মন্দিরে দূবৃত্তদের অগ্নিসংযোগ।
জানা গেছে উপজেলার ছাপড়হাটি ইউনিয়নের দুরামারী গ্রামের শ্রী নরেন্দ্রনাথ বর্মনের বাড়িতে অবস্থিত কালি মন্দিরে শুক্রবার দিবাগত রাত আনুমানিক ৩টার সময় দূবৃত্তরা মন্দিরে কেরশিন তেল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। এ সময় নরেন্দ্রনাথের ছেলে প্রকৃতির ডাকে সারা দিতে ঘুম থেকে জেগে উঠে শয়ন ঘর থেকে বের হয়ে মন্দিরে আগুন দেখতে পেয়ে চিৎকার করিতে থাকে। তার চিৎকার শুনে বাড়ির ও আশপাশের লোকজন ছুটে এসে আগুন নিভায়। দূবৃত্তরা মন্দিরে থাকা কালি মূর্তিটি নিয়ে যায়।
রংপুর রেঞ্জের অতিরিক্ত ডি.আই.জি বশির আহম্মেদ, গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার আশরাফুল আলম (বি. এম পি সেবা), উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাবিবুল আলম, সুন্দরগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ ইসরাইল হোসেন ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেছেন। এ সময় ছাপড়হাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও আ’মীলীগ সভাপতি কণক কুমার গোস্বামী উপস্থিত ছিলেন। দূবৃত্তরা মন্দিরের পার্শ্বে একটি চিঠি ফেলে রেখে যায়। চিঠিতে লেখা আছে “আমরা নব্য জেএমবি, তোরা যদি মুর্তি পুজা বন্ধ না করিস তাহলে তোদের টুকরো টুকরো করে নরকে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
উল্লেখ্য যে কালি মন্দিরের মাত্র ১ থেকে দের কিলোমিটারের মধ্যে পশ্চিম ছাপড়হাটি কুশটারী মন্দিরে দুর্গাপুজার মুর্তি গত ০৪ অক্টোবর/১৬ প্রতিমা ভাংচুর করে অনুরুপ একটি চিঠি ফেলে রেখে ছিল। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কালি মুর্তিটি অনেক খোজাখোজির পরও পাওয়ানি। মাত্র ৪দিনের ব্যবধানে কালি মন্দিরে অগ্নিসংযোগ ও মুর্তিচুরি করে নিয়ে যাওয়ায় এলাকার সনাতন ধর্মের লোক জন চরম আতংকে রয়েছে ফলে উপজেলার ১২৮টি দুর্গাপুজার মন্ডব নিয়ে বাড়তি নজরদারীর ব্যবস্থা প্রয়োজন ।