ঈদগাহ মাঠ সংস্কারের নামে রংপুরে টিআর প্রকল্প বরাদ্দের প্রায় সোয়া লাখ টাকা আত্মসাতের চেষ্টা
https://www.obolokon24.com/2015/08/rangpur_48.html
হাজী মারুফ রংপুর বুরে্যা অফিস :
ঈদগাহ মাঠ সংস্কারের নামে এমপি’র বরাদ্দ নেয়া প্রায় সোয়া লাখ টাকা আত্মসাত করার পায়তারা বন্ধকরণসহ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দেয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুর নগরীর ১৫নং ওয়ার্ডের সুত্রাপুর এলাকায়।
জানা গেছে, রংপুর নগরীর ১৫নং ওয়ার্ডের সুত্রাপুর এলাকার ঈদগা মাঠ সংস্কারের নামে ভুয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৫সদস্যের নামের তালিকা দাখিল করে রংপুর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কাছ থেকে ২০১৪-১৫অর্থ বছরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ টি.আর কর্মসূচীর আওতায় ২য় পর্যায়ে বরাদ্দকৃত ৬লাখ বিপরীতে দাখিল করা প্রকল্প তালিকা সংশোধনে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ১লাখ ২০হাজার টাকার চেক অনুমোদন দেন।
কিন্তু বিষয়টি ঈদগাহ মাঠ কমিটির সভাপতি সেক্রেটারীসহ অন্যান্য সদস্যরা কেহই জানেন না। বিগত ৪/৫মাস আগে গঠিত কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় রুহুল আমিন খবিরসহ ৫সদস্য বিশিষ্ট কমিটির এমপি’র নিকট দাখিল পূর্বক বরাদ্দ সোয়া লাখ টাকা দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে আত্মসাত করার পায়তারা করে আসছে। এজন্য ঈদগাহ মাঠে সংস্কারের জন্য বরাদ্দ নেয়া অর্থ আত্মসাত করার পায়তারা বন্ধকরণসহ সরেজমিনে পরিদর্শন পূর্বক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য গত ৪আগষ্ট এলাকাবাসীর পক্ষে জুলফিকার আলী স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর দেয়ায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়াও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসী জানান, জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা রুহুল আমিন খবির বিগত ১৫বছর থেকে সুত্রইপুর জামে মসজিদ কমিটির নামে ২/৩টি বরাদ্দ অনুমোদিন নিয়ে ১টন জমা দেয় কিন্তু বাকী বরাদ্দগুলো আত্মসাত করেন তিনি।
এব্যাপারে গতকাল মঙ্গলবার অভিযুক্ত রুহুল আমিন খবিরের সাথে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ঈদগাহ মাঠ সংস্কারের নামে এমপি’র বরাদ্দ নেয়া প্রায় সোয়া লাখ টাকা আত্মসাত করার পায়তারা বন্ধকরণসহ প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ইউএনও বরাবর লিখিত অভিযোগ দেয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে রংপুর নগরীর ১৫নং ওয়ার্ডের সুত্রাপুর এলাকায়।
জানা গেছে, রংপুর নগরীর ১৫নং ওয়ার্ডের সুত্রাপুর এলাকার ঈদগা মাঠ সংস্কারের নামে ভুয়া প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির ৫সদস্যের নামের তালিকা দাখিল করে রংপুর-৩ (সদর) আসনের সংসদ সদস্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের কাছ থেকে ২০১৪-১৫অর্থ বছরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষণাবেক্ষণ টি.আর কর্মসূচীর আওতায় ২য় পর্যায়ে বরাদ্দকৃত ৬লাখ বিপরীতে দাখিল করা প্রকল্প তালিকা সংশোধনে প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য ১লাখ ২০হাজার টাকার চেক অনুমোদন দেন।
কিন্তু বিষয়টি ঈদগাহ মাঠ কমিটির সভাপতি সেক্রেটারীসহ অন্যান্য সদস্যরা কেহই জানেন না। বিগত ৪/৫মাস আগে গঠিত কমিটির মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় রুহুল আমিন খবিরসহ ৫সদস্য বিশিষ্ট কমিটির এমপি’র নিকট দাখিল পূর্বক বরাদ্দ সোয়া লাখ টাকা দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন না করে আত্মসাত করার পায়তারা করে আসছে। এজন্য ঈদগাহ মাঠে সংস্কারের জন্য বরাদ্দ নেয়া অর্থ আত্মসাত করার পায়তারা বন্ধকরণসহ সরেজমিনে পরিদর্শন পূর্বক প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য গত ৪আগষ্ট এলাকাবাসীর পক্ষে জুলফিকার আলী স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ রংপুর সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর দেয়ায় বেশ চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়াও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসী জানান, জাতীয় পার্টির সাবেক নেতা রুহুল আমিন খবির বিগত ১৫বছর থেকে সুত্রইপুর জামে মসজিদ কমিটির নামে ২/৩টি বরাদ্দ অনুমোদিন নিয়ে ১টন জমা দেয় কিন্তু বাকী বরাদ্দগুলো আত্মসাত করেন তিনি।
এব্যাপারে গতকাল মঙ্গলবার অভিযুক্ত রুহুল আমিন খবিরের সাথে যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।