নির্যাতিত শিশুটি রংপুরের বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি
https://www.obolokon24.com/2015/08/lalmonirhat.html
হাজী মারুফ রংপুর বুরে্যা অফিস :
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় টাকা চুরির অপরাধে স্থানীয় আ’লীগ অফিসে নির্যাতনের শিকার শিশু আব্দুল জব্বার (১১) এখন রংপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
চুরির ঘটনায় শিশু জব্বারকে তিন ধাপে মারধর করা হয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। টাকা চুরি করার পর ও ধরে আনার পথে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে সেখান থেকে সানিয়াজান ইউনিয়ন আ’লীগের অফিসে নিয়ে গিয়ে মারধর করা হয় বলে দাবি পরিবারের।
স্থানীয়রা বলছেন, দলীয় অফিসে শিশুটিকে শুধু চড়-ধাপ্পড় দিয়ে তার বাবার হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার দুপুরে বেসরকারি ওই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, দু‘পায়ের প্রচ- ব্যথায় ছটফট করছে জব্বার। কথাও বলতে পারছেনা ঠিকমতো।
এদিকে শিশু নির্যাতনের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে চাঁন মিয়াকে (১৭) আটক করে হাতীবান্ধা থানা পুলিশ।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক আবুল কালম বলেন, চাঁন মিয়াকে আপতত ১৫৪ বা অন্য কোনো ধারায় জেল হাজতে পাঠনোর হয়েছে। পরে শিশুটির পরিবারের কেউ মামলা করলে তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে শিশু জব্বারের অপর বড় ভাই বাবলু জানিয়েছেন, বিষয়টি সমাধানের জন্য গতকাল শুক্রবার সকালের দিকে ওই এলাকার আফজাল মেম্বার ৩ জন লোক পাঠিয়ে তার বাবা কাদের মিয়াকে ডেকে নিয়ে গেছে। এতে মেম্বার ও তার লোকজন ঘটনা সমাধানের চাপ সৃষ্টি করছে বলে জানান তিনি। অন্যথায় আমাদের ফাঁসানোর হুমকিও দেয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন বাবলু মিয়া।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা আব্দুল মতিন প্রধান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শিশু নির্যাতনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত বাদীর কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় টাকা চুরির অপরাধে স্থানীয় আ’লীগ অফিসে নির্যাতনের শিকার শিশু আব্দুল জব্বার (১১) এখন রংপুরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে।
চুরির ঘটনায় শিশু জব্বারকে তিন ধাপে মারধর করা হয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। টাকা চুরি করার পর ও ধরে আনার পথে বেধড়ক পেটানো হয়। পরে সেখান থেকে সানিয়াজান ইউনিয়ন আ’লীগের অফিসে নিয়ে গিয়ে মারধর করা হয় বলে দাবি পরিবারের।
স্থানীয়রা বলছেন, দলীয় অফিসে শিশুটিকে শুধু চড়-ধাপ্পড় দিয়ে তার বাবার হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল। গতকাল শুক্রবার দুপুরে বেসরকারি ওই হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, দু‘পায়ের প্রচ- ব্যথায় ছটফট করছে জব্বার। কথাও বলতে পারছেনা ঠিকমতো।
এদিকে শিশু নির্যাতনের ঘটনায় গত বৃহস্পতিবার রাতে চাঁন মিয়াকে (১৭) আটক করে হাতীবান্ধা থানা পুলিশ।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক আবুল কালম বলেন, চাঁন মিয়াকে আপতত ১৫৪ বা অন্য কোনো ধারায় জেল হাজতে পাঠনোর হয়েছে। পরে শিশুটির পরিবারের কেউ মামলা করলে তাকে গ্রেফতার দেখানো হবে বলে জানান তিনি।
অন্যদিকে শিশু জব্বারের অপর বড় ভাই বাবলু জানিয়েছেন, বিষয়টি সমাধানের জন্য গতকাল শুক্রবার সকালের দিকে ওই এলাকার আফজাল মেম্বার ৩ জন লোক পাঠিয়ে তার বাবা কাদের মিয়াকে ডেকে নিয়ে গেছে। এতে মেম্বার ও তার লোকজন ঘটনা সমাধানের চাপ সৃষ্টি করছে বলে জানান তিনি। অন্যথায় আমাদের ফাঁসানোর হুমকিও দেয়া হচ্ছে বলে দাবি করেন বাবলু মিয়া।
হাতীবান্ধা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা আব্দুল মতিন প্রধান সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, শিশু নির্যাতনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত বাদীর কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নিব।