ডোমারে ক্ষুদে কবি জল কণ্যা নাছিমার কিছু কথা
https://www.obolokon24.com/2015/08/blog-post.html
অনুলিখন-আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার(নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
আজ আমি জলকণ্যা নাছিমা, কিন্তু আজ থেকে ৩০ বছর পিছনে যাই তখন আমি শুধু নাছিমা ছিলাম। ক্ষুদে কবি ও পরে জলকণ্যা হিসাবে কিছু কথা তুলে ধরছি আমি। ছোট বেলা থেকে খুব ইচ্ছে ছিল অনেক লেখাপড়া করবো। যে কোন কারনে বেশী লেখাপড়া করতে পারিনি। কিন্তু মনের মধ্যে সবসময় একটাই বাসনা ছিল, যদি কবিতা লিখতে পারতাম, যদি সবাই আমাকে চিনতো। যেখানেই খাতা কলম পেতাম দু কলম লিখে ফেলতাম। এভাবেই দিন যাচ্ছিল। মাঝে মাঝে রান্নার প্রতিযোগিতায় অশং গ্রহন করি খুবই ভাল লাগে। হটাৎ একদিন পুকুরে নামি, দেখী আমি সাঁতার ছাড়াই পানিতে ভেসে আছি অবাক হই, বাবা মা কে বলি। তারা বলেন আমি ৬মাস বয়সে একবার পুকুরে পড়ে ভেসে ছিলাম। তখন বাবা মা বুঝতে পারেনি যে এটা অবাবাক করার মতো কিছু। আজ বাংলার মানুষ জল কণ্যা নামে চিনে আমার খুব ভালো লাগে। আমি সাড়াদিন পানির উপর শুয়ে থাকতে পারি। এটা আমার কাছে অবাক লাগে। আমার ওজন ৮০ কেজি তার পরেও আমি ডুবে যাইনা।
ভাসার দৃশ্য অবাক করেছে এলাকার মানুষকে। পানিতে ভাসার এমন দৃশ্য অনেকে দেখছেন অলৌকিক শক্তি হিসেবে। ডোমার পল্টন পাড়া এলাকার সেলিম রেজা মিঠুর স্ত্রী। এখন অনেকে তাঁকে ভাবতে শুরু করেছেন জলপরী হিসেবে। মানুষের বিভিন্ন বলালিতে এলাকায় তাঁর নাম হয়েছে জলকণ্যা। আজ জল কণ্যা হয়ে দু কলম লিখেছি, আপনারা তা পড়ছেন আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে। তবে আপনাদের ভাল লাগলেই আমার ভালোলাগা স্বার্থক হবে। ছোট বেলা থেকে সাদামাঠা জীবন জাপন পছন্দ করতাম আজো তাই আছি। জীবনে ভালবাসা ছাড়া ভাল খাওয়া পড়া চাইনি। আমিও মানুষকে খুব ভাল বাসী বিশেষ করে ছোট বাচ্চা ও বয়স্কদের। সমাজে অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে চাই সব সময়। এপর্যন্ত নিজের প্রচেষ্টায় ১৩টি অসহায় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। অসহায় বাবার ছেলেকে পড়াশুনা করিয়ে চাকুরীর ব্যবস্থা করেছি ৫ জনের। বয়স্কদের দান করি সব সময়। ইচ্ছে আছে আমি যদি কোনো দিন সুযোগ পাই তাহলে ছোট বাচ্চা যারা অসহায় তাদের জন্য একটি স্কুল আর বয়স্কদের জন্য আনন্দ আশ্রম তৈরী করবো। আমি এপর্যন্ত প্রায় ২শত ছড়া ও কবিতা লিখেছি। তার মধ্যে জাতীয়, দৈনিক বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছে প্রায় ৬০টি। আপনাদের সহযোগিতা পেলে আগমীতে আবারো লিখবো। আমি রান্নার রেসিপি লিখি এবং ২বার ইলেকট্রনিক্্র মিডিয়ায় সম্প্রচার করা হয়েছে। আপনারা সবায় আমার জন্য দোয়া করবেন আজ এপর্যন্ত আগামীতে আবোরো কথা হবে এই প্রত্যাশায়।
আজ আমি জলকণ্যা নাছিমা, কিন্তু আজ থেকে ৩০ বছর পিছনে যাই তখন আমি শুধু নাছিমা ছিলাম। ক্ষুদে কবি ও পরে জলকণ্যা হিসাবে কিছু কথা তুলে ধরছি আমি। ছোট বেলা থেকে খুব ইচ্ছে ছিল অনেক লেখাপড়া করবো। যে কোন কারনে বেশী লেখাপড়া করতে পারিনি। কিন্তু মনের মধ্যে সবসময় একটাই বাসনা ছিল, যদি কবিতা লিখতে পারতাম, যদি সবাই আমাকে চিনতো। যেখানেই খাতা কলম পেতাম দু কলম লিখে ফেলতাম। এভাবেই দিন যাচ্ছিল। মাঝে মাঝে রান্নার প্রতিযোগিতায় অশং গ্রহন করি খুবই ভাল লাগে। হটাৎ একদিন পুকুরে নামি, দেখী আমি সাঁতার ছাড়াই পানিতে ভেসে আছি অবাক হই, বাবা মা কে বলি। তারা বলেন আমি ৬মাস বয়সে একবার পুকুরে পড়ে ভেসে ছিলাম। তখন বাবা মা বুঝতে পারেনি যে এটা অবাবাক করার মতো কিছু। আজ বাংলার মানুষ জল কণ্যা নামে চিনে আমার খুব ভালো লাগে। আমি সাড়াদিন পানির উপর শুয়ে থাকতে পারি। এটা আমার কাছে অবাক লাগে। আমার ওজন ৮০ কেজি তার পরেও আমি ডুবে যাইনা।
ভাসার দৃশ্য অবাক করেছে এলাকার মানুষকে। পানিতে ভাসার এমন দৃশ্য অনেকে দেখছেন অলৌকিক শক্তি হিসেবে। ডোমার পল্টন পাড়া এলাকার সেলিম রেজা মিঠুর স্ত্রী। এখন অনেকে তাঁকে ভাবতে শুরু করেছেন জলপরী হিসেবে। মানুষের বিভিন্ন বলালিতে এলাকায় তাঁর নাম হয়েছে জলকণ্যা। আজ জল কণ্যা হয়ে দু কলম লিখেছি, আপনারা তা পড়ছেন আমার কাছে অনেক ভালো লাগছে। তবে আপনাদের ভাল লাগলেই আমার ভালোলাগা স্বার্থক হবে। ছোট বেলা থেকে সাদামাঠা জীবন জাপন পছন্দ করতাম আজো তাই আছি। জীবনে ভালবাসা ছাড়া ভাল খাওয়া পড়া চাইনি। আমিও মানুষকে খুব ভাল বাসী বিশেষ করে ছোট বাচ্চা ও বয়স্কদের। সমাজে অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে চাই সব সময়। এপর্যন্ত নিজের প্রচেষ্টায় ১৩টি অসহায় মেয়েকে বিয়ে দিয়েছি। অসহায় বাবার ছেলেকে পড়াশুনা করিয়ে চাকুরীর ব্যবস্থা করেছি ৫ জনের। বয়স্কদের দান করি সব সময়। ইচ্ছে আছে আমি যদি কোনো দিন সুযোগ পাই তাহলে ছোট বাচ্চা যারা অসহায় তাদের জন্য একটি স্কুল আর বয়স্কদের জন্য আনন্দ আশ্রম তৈরী করবো। আমি এপর্যন্ত প্রায় ২শত ছড়া ও কবিতা লিখেছি। তার মধ্যে জাতীয়, দৈনিক বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছে প্রায় ৬০টি। আপনাদের সহযোগিতা পেলে আগমীতে আবারো লিখবো। আমি রান্নার রেসিপি লিখি এবং ২বার ইলেকট্রনিক্্র মিডিয়ায় সম্প্রচার করা হয়েছে। আপনারা সবায় আমার জন্য দোয়া করবেন আজ এপর্যন্ত আগামীতে আবোরো কথা হবে এই প্রত্যাশায়।