সৈয়দপুরে দোকান ও জনসমাগম বন্ধ করতে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন মাঠে
https://www.obolokon24.com/2020/04/saidpur_5.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা অমান্যকারীসহ জনসমাগম তথা জটলা রোধে মাঠে রয়েছে নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন। গত শনিবার দুপুর থেকে সৈয়দপুর উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসন সম্মিলিতভাবে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও ব্যবসা কেন্দ্রগুলোতে অভিযান চালায়। এ সময় ওষুধের দোকান, মুদি দোকান ও কাঁচা বাজার দোকান ব্যতীত অন্যান্য যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার চেষ্টা করেছিল তা বন্ধ করে দেয়। সে সাথে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারীসহ মোড়ে মোড়ে অবস্থানরত একের অধিক মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থানের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। এতে পুরো শহরে জনসমাগম কমে যায়। গতকাল শনিবার সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাসিম আহমেদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার, সৈয়দপুর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল হাসনাত খানের সমন্বয়ে মাঠে ছিল উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সৈয়দপুর শহরের কিছু কিছু দোকানপাট গত কয়েকদিন থেকে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে খোলা রেখে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করা চেষ্টা করা হয়েছিল। মানুষজনও দলে দলে বের হয়ে বাজার, রাস্তার মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে জটলা করে অবস্থান করছিল। এ নিয়ে সচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের পদক্ষেপ দাবি করে সোস্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার হয়ে উঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন গতকাল লোকজনকে সরাতে মাঠে নামে। এসময় সরকারি আদেশ অমান্যকারী কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মালিককে জরিমানা করা হয়।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাসিম আহমেদ জানান, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত দোকানপাট বন্ধ থাকবে এবং জনসমাগম করা যাবে না। শুধু ওষুধ, মুদি ও কাঁচা তরিতরকারির দোকান খোলা থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। তিনি সৈয়দপুরবাসীকে এ নির্দেশনা মেনে যথানিয়মে ঘরে অবস্থানের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেন।
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশনা অমান্যকারীসহ জনসমাগম তথা জটলা রোধে মাঠে রয়েছে নীলফামারীর সৈয়দপুরে উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসন। গত শনিবার দুপুর থেকে সৈয়দপুর উপজেলা প্রশাসন ও থানা প্রশাসন সম্মিলিতভাবে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক ও ব্যবসা কেন্দ্রগুলোতে অভিযান চালায়। এ সময় ওষুধের দোকান, মুদি দোকান ও কাঁচা বাজার দোকান ব্যতীত অন্যান্য যেসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খোলার চেষ্টা করেছিল তা বন্ধ করে দেয়। সে সাথে রাস্তায় চলাচলকারী পথচারীসহ মোড়ে মোড়ে অবস্থানরত একের অধিক মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে নিজ নিজ বাড়িতে অবস্থানের জন্য নির্দেশ প্রদান করা হয়। এতে পুরো শহরে জনসমাগম কমে যায়। গতকাল শনিবার সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. নাসিম আহমেদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) পরিমল কুমার সরকার, সৈয়দপুর সার্কেলের সহকারি পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আবুল হাসনাত খানের সমন্বয়ে মাঠে ছিল উপজেলা ও পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সৈয়দপুর শহরের কিছু কিছু দোকানপাট গত কয়েকদিন থেকে সরকারের নির্দেশনা অমান্য করে খোলা রেখে ব্যবসা বাণিজ্য পরিচালনা করা চেষ্টা করা হয়েছিল। মানুষজনও দলে দলে বের হয়ে বাজার, রাস্তার মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে জটলা করে অবস্থান করছিল। এ নিয়ে সচেতন ব্যক্তিরা বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের পদক্ষেপ দাবি করে সোস্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার হয়ে উঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন গতকাল লোকজনকে সরাতে মাঠে নামে। এসময় সরকারি আদেশ অমান্যকারী কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মালিককে জরিমানা করা হয়।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নাসিম আহমেদ জানান, সরকারি নির্দেশনা মোতাবেক আগামী ৯ এপ্রিল পর্যন্ত দোকানপাট বন্ধ থাকবে এবং জনসমাগম করা যাবে না। শুধু ওষুধ, মুদি ও কাঁচা তরিতরকারির দোকান খোলা থাকবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ আদেশ বলবৎ থাকবে। তিনি সৈয়দপুরবাসীকে এ নির্দেশনা মেনে যথানিয়মে ঘরে অবস্থানের মাধ্যমে করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসাধারণের সহযোগিতা কামনা করেন।