কিশোরগঞ্জে নকল প্যাকেটে আলু ভরে প্রতারনা-দশ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে সাত দিনের কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2019/11/kisargang_92.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত আলু টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপাদিত বীজ আলু নকল প্যাকেটে ভরে প্রতারনা করে বাজারজাত করার অপরাধে সিরাজুল হক (৫৫)নামে এক আলু ব্যবসায়ীকে আটক করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেছে ভ্রাম্যামান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্টেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ।
ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মেসার্স মুক্তা হিমাগার ইউনিটে।
জানা গেছে, রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার মওলা বকসের ছেলে সিরাজুল ই্সলাম কিশোরগঞ্জ উপজেলার আলু ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান ও ইলিয়াছ হোসেনের সহায়তা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত আলু কিনে মেসার্স মুক্তা হিমাগারের সেটে রেখে টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপাদিত বীজ আলুর নকল প্যাকেটে ভরে এবং মেশিন দিয়ে সেলাই করে জয়পুরহাট জেলায় চালান করছিল।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ ও উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায় ওই ব্যবসায়ীকে আটক করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। এসময় অপর দুই আলু ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান ও ইলিয়াছ হোসেন পালিয়ে যায়। পরে নকল ব্রীজ আলু ভর্তি ১৪৮ টি বস্তা জব্দ করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল আবুল কালাম আজাদ বলেন, একটি প্রতারক চক্র কৃষকদের সাথে প্রতারনা করে স্থানীয়ভাবে বীজ আলু কিনে পঞ্চগড় জেলার সরকারী দেবিগঞ্জ ফার্মের প্রজেক্ট এরিয়া লেখা টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপাদিত বীজ আলু হিসাবে ৪০ কেজি করে বস্তা প্যাকেট করছিল। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইনের ৪৪ ধারায় অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার দুপুরে নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার মেসার্স মুক্তা হিমাগার ইউনিটে।
জানা গেছে, রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার মওলা বকসের ছেলে সিরাজুল ই্সলাম কিশোরগঞ্জ উপজেলার আলু ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান ও ইলিয়াছ হোসেনের সহায়তা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত আলু কিনে মেসার্স মুক্তা হিমাগারের সেটে রেখে টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপাদিত বীজ আলুর নকল প্যাকেটে ভরে এবং মেশিন দিয়ে সেলাই করে জয়পুরহাট জেলায় চালান করছিল।
খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল কালাম আজাদ ও উপজেলা কৃষি সম্প্রসারন কর্মকর্তা তুষার কান্তি রায় ওই ব্যবসায়ীকে আটক করে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও সাতদিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন। এসময় অপর দুই আলু ব্যবসায়ী হাবিবুর রহমান ও ইলিয়াছ হোসেন পালিয়ে যায়। পরে নকল ব্রীজ আলু ভর্তি ১৪৮ টি বস্তা জব্দ করে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবুল আবুল কালাম আজাদ বলেন, একটি প্রতারক চক্র কৃষকদের সাথে প্রতারনা করে স্থানীয়ভাবে বীজ আলু কিনে পঞ্চগড় জেলার সরকারী দেবিগঞ্জ ফার্মের প্রজেক্ট এরিয়া লেখা টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপাদিত বীজ আলু হিসাবে ৪০ কেজি করে বস্তা প্যাকেট করছিল। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে সিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ীকে আটক করে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষন আইনের ৪৪ ধারায় অপরাধে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৭ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।