পার্বতীপুর রেলওয়ে ইয়ার্ডে মেরামতের অপেক্ষায় রাখা হয়েছে রংপুর এক্সপ্রেসের পুড়ে যাওয়া কোচ
https://www.obolokon24.com/2019/11/dinajpur_8.html
এম এ আলম বাবলু, পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ
পার্বতীপুর রেলওয়ে ইয়ার্ডে মেরামতের অপেক্ষায় রাখা হয়েছে রংপুর এক্সপ্রেসের পুড়ে যাওয়া কোচ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ১৩/১৬ কোচ বহরটি পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে এসে পৌছালে কোচ বহরটি রেলওয়ে ইয়ার্ডের নিরাপদ স্থানে রাখা হয়েছে। ট্রেনের ইঞ্জিন (২৯২০) রেলওয়ে লোকোসেডে রাখা হয়েছে। ট্রেন দুর্ঘটনায় বিধ্বস্ত কোচগুলি মেরামতের জন্য সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেন দূর্ঘটনায় পুড়ে যাওয়া আন্তঃনগর রংপুর এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনসহ সবগুলো কোচ মেরামতের জন্য পাঠানো হলে বৃহস্পতিবার রাতে সেগুলো পার্বতীপুরে আসে। পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশনের হেড ট্রেন্স ক্লার্ক মোঃ ফজলুল হক জানান, রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের দূর্ঘটনা কবলিত লোকোমোটিভকে মেরামতের জন্য পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় নিয়ে গিয়ে সেখানে নির্ধারিত হবে ইঞ্জিনটিতে কোন কোন যন্ত্রংাশ পুড়ে গেছে এবং কোন কোন যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়েছে। ইঞ্জিন মেরামত করতে কোন কোন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হবে এবং মেরামত করে পুনরায় রেল বহরে যুক্ত করতে কতদিন সময় লাগবে সেটিও কারখানার দক্ষ প্রকৌশলী, কারিগররা বলতে পারবেন।
তিনি আরো জানান, সবগুলি কোচ এখন পার্বতীপুর রেলওয়ে ইয়ার্ডে রাখা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশি দক্ষ কারিগররা এগুলো দেখবেন বলেও জানান তিনি। এরপর ভালো কোচগুলো ধোয়া মোছার পরে রংপুরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। আর যেসব কোচ পুড়ে গেছে অথবা দুমড়ে মুচড়ে গেছে সেগুলো মেরামতের জন্য সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় পাঠানো হবে। অপর একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, আগুনে পুড়ে যাওয়া এসি স্লিপার ১২১৫, এসি চেয়ার ১৩২৭, দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া কোচ ১৩৩২ ও ১৩৩৭, পাওয়ারকার ১১০৯ এগুলো পার্বতীপুরে আনা হয়েছে। এর সাথে শোভন চেয়ার ১০৫১, ১০৪৪, ১০৩৮, ১০৪৫, ১০৪০, ১০৪৬ ও ১৪১৫ কোচও রয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগের বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মো. শফিকুর রহমান জানান, রেলওয়ের পাকশী বিভাগ ও পশ্চিম জোনের অধীনে পৃথক দু’টি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। কি পরিমান ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, আর্থিক ক্ষতির বিষয়টি এ তদন্ত কমিটি জানাবেন। তিনি বলেন, ইন্দোনেশীয়ার এবং বাংলাদেশী এক্সপার্টরা ক্ষতিগ্রস্ত কোচগুলো দেখবেন। তবে দূর্ঘটনা কিংবা আগুনে পুড়ে ক্ষতি হওয়া কোচের ব্যাপারে ইন্দোনেশীয়ার এক্সপার্টদের কিছু করণীয় থাকবে না। তিনি আরো জানান, অক্ষত কোচ সমূহের পরীক্ষা নিরিক্ষা করবেন পার্বতীপুর ক্যারেজ ডিপো। রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দূর্ঘটনার পর বর্তমানে লালমনি এক্সপ্রেস ও রংপুর এক্সপ্রেসের আগের সাদা রংয়ের দুটি রেক চালু করা হয়েছে। আগের দুটি সাদা রংয়ের রেক ও নতুন দুটি লাল সবুজের রেক নিয়ে মোট চারটি রেক দিয়ে লালমনি এক্সপ্রেস, রংপুর এক্সপ্রেস ও আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করছে। দুর্ঘটনা কবলিত ইঞ্জিন সমেত কোচগুলো পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে এসে পৌছালে উচ্ছুক জনতা সেগুলো দেখার জন্য ষ্টেশনে ভীড় জমায়।
পার্বতীপুর রেলওয়ে ইয়ার্ডে মেরামতের অপেক্ষায় রাখা হয়েছে রংপুর এক্সপ্রেসের পুড়ে যাওয়া কোচ।
গত বৃহস্পতিবার রাতে ১৩/১৬ কোচ বহরটি পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে এসে পৌছালে কোচ বহরটি রেলওয়ে ইয়ার্ডের নিরাপদ স্থানে রাখা হয়েছে। ট্রেনের ইঞ্জিন (২৯২০) রেলওয়ে লোকোসেডে রাখা হয়েছে। ট্রেন দুর্ঘটনায় বিধ্বস্ত কোচগুলি মেরামতের জন্য সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় পাঠানো হবে বলে জানা গেছে। সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া রেলওয়ে স্টেশনে ট্রেন দূর্ঘটনায় পুড়ে যাওয়া আন্তঃনগর রংপুর এক্সপ্রেসের ইঞ্জিনসহ সবগুলো কোচ মেরামতের জন্য পাঠানো হলে বৃহস্পতিবার রাতে সেগুলো পার্বতীপুরে আসে। পার্বতীপুর রেলওয়ে স্টেশনের হেড ট্রেন্স ক্লার্ক মোঃ ফজলুল হক জানান, রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেনের দূর্ঘটনা কবলিত লোকোমোটিভকে মেরামতের জন্য পার্বতীপুর কেন্দ্রীয় লোকোমোটিভ কারখানায় নিয়ে গিয়ে সেখানে নির্ধারিত হবে ইঞ্জিনটিতে কোন কোন যন্ত্রংাশ পুড়ে গেছে এবং কোন কোন যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়েছে। ইঞ্জিন মেরামত করতে কোন কোন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হবে এবং মেরামত করে পুনরায় রেল বহরে যুক্ত করতে কতদিন সময় লাগবে সেটিও কারখানার দক্ষ প্রকৌশলী, কারিগররা বলতে পারবেন।
তিনি আরো জানান, সবগুলি কোচ এখন পার্বতীপুর রেলওয়ে ইয়ার্ডে রাখা হয়েছে। ইন্দোনেশিয়া ও বাংলাদেশি দক্ষ কারিগররা এগুলো দেখবেন বলেও জানান তিনি। এরপর ভালো কোচগুলো ধোয়া মোছার পরে রংপুরে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। আর যেসব কোচ পুড়ে গেছে অথবা দুমড়ে মুচড়ে গেছে সেগুলো মেরামতের জন্য সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় পাঠানো হবে। অপর একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, আগুনে পুড়ে যাওয়া এসি স্লিপার ১২১৫, এসি চেয়ার ১৩২৭, দুমড়ে মুচড়ে যাওয়া কোচ ১৩৩২ ও ১৩৩৭, পাওয়ারকার ১১০৯ এগুলো পার্বতীপুরে আনা হয়েছে। এর সাথে শোভন চেয়ার ১০৫১, ১০৪৪, ১০৩৮, ১০৪৫, ১০৪০, ১০৪৬ ও ১৪১৫ কোচও রয়েছে। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে রেলওয়ের লালমনিরহাট বিভাগের বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মো. শফিকুর রহমান জানান, রেলওয়ের পাকশী বিভাগ ও পশ্চিম জোনের অধীনে পৃথক দু’টি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে। কি পরিমান ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, আর্থিক ক্ষতির বিষয়টি এ তদন্ত কমিটি জানাবেন। তিনি বলেন, ইন্দোনেশীয়ার এবং বাংলাদেশী এক্সপার্টরা ক্ষতিগ্রস্ত কোচগুলো দেখবেন। তবে দূর্ঘটনা কিংবা আগুনে পুড়ে ক্ষতি হওয়া কোচের ব্যাপারে ইন্দোনেশীয়ার এক্সপার্টদের কিছু করণীয় থাকবে না। তিনি আরো জানান, অক্ষত কোচ সমূহের পরীক্ষা নিরিক্ষা করবেন পার্বতীপুর ক্যারেজ ডিপো। রংপুর এক্সপ্রেস ট্রেন দূর্ঘটনার পর বর্তমানে লালমনি এক্সপ্রেস ও রংপুর এক্সপ্রেসের আগের সাদা রংয়ের দুটি রেক চালু করা হয়েছে। আগের দুটি সাদা রংয়ের রেক ও নতুন দুটি লাল সবুজের রেক নিয়ে মোট চারটি রেক দিয়ে লালমনি এক্সপ্রেস, রংপুর এক্সপ্রেস ও আন্তঃনগর কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেন চলাচল করছে। দুর্ঘটনা কবলিত ইঞ্জিন সমেত কোচগুলো পার্বতীপুর রেলওয়ে জংশনে এসে পৌছালে উচ্ছুক জনতা সেগুলো দেখার জন্য ষ্টেশনে ভীড় জমায়।