হরিপুরে বাংলাদেশ-ভারত মিলনমেলা ১৩ ডিসেম্বর
https://www.obolokon24.com/2019/11/thakurgaon39.html
জে.ইতি হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেরার ঐতিহ্যাবাহী বাংলাদেশ-ভারত মিলনমেলা। ভাতুরিয়া-তাজিগাঁও সীমান্তের নীভৃত গ্রাম টেংরিয়া গোবিন্দপুর কুলিক নদীর পারে পাথর কালি পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারত মিলনমেলা আগামী ইংরেজি মাস ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ রোজ শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে পূজা চত্তরে কমিটির লোকজন এক আলোচনা সভায় সিদ্ধান্ত নেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেন,উপজেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রীঃ নগেন কুমার পাল, কালিদাস চন্দ্রসহ কয়েকজন হিন্দু নেতা।
উল্লেখ্য বৃটিশ আমল থেকেই‘‘পাথরকালির মেলা’’ নামে প্রতি বছর এখানে এক দিনের জন্য মেলা বসে আসছে।
দেশ স্বাধীনের পর মেলাটি বাংলাদেশের অংশে পরলেও মেলায় ভারতীয়দের সীমান্তে উন্মমুক্ত করে দেয় ভারত। কোন প্রকার বাধা ছাড়াই ভারতীয়রা ঐ মেলায় আসতে পারে। হাজার হাজার ভারতীয় প্রতিবছরই মেলায় এসে বাংলাদেশে অবস্থানরত তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে। খবরটি পত্রিকা ও লোক মুখে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পরে।
এতে বাংলাদেশের বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ ভারতে বসবাসকারী তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে সহজে দেখা করার জন্য এই দিনে অপেক্ষা করতে থাকে। সাধারণত জানা গেছে, কালী পূজার কয়েক দিন পর প্রতিবছর এই মেলা বসানো হয়। আত্মীয়-স্বজনদের দেখা সাক্ষাৎ করতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত হাজার হাজার নারী-পুরুষ আবালবৃদ্ধ ভারতে বসবাসরত তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও মনের ভাব আদান-প্রদানের জন্য সকাল থেকে ভীড় করতে থাকে এই মেলায়।
তাই প্রতি বছরের ন্যায়ে এবারও গোবিন্দপুর জামর কালী জিউ (পাথর কালী) পূজা উপলক্ষে এ মেলার আয়োজন করে আসছে স্থানীয় হিন্দু সমাজের লোকজন।
ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেরার ঐতিহ্যাবাহী বাংলাদেশ-ভারত মিলনমেলা। ভাতুরিয়া-তাজিগাঁও সীমান্তের নীভৃত গ্রাম টেংরিয়া গোবিন্দপুর কুলিক নদীর পারে পাথর কালি পূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ-ভারত মিলনমেলা আগামী ইংরেজি মাস ডিসেম্বরের ১৩ তারিখ রোজ শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে পূজা চত্তরে কমিটির লোকজন এক আলোচনা সভায় সিদ্ধান্ত নেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেন,উপজেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শ্রীঃ নগেন কুমার পাল, কালিদাস চন্দ্রসহ কয়েকজন হিন্দু নেতা।
উল্লেখ্য বৃটিশ আমল থেকেই‘‘পাথরকালির মেলা’’ নামে প্রতি বছর এখানে এক দিনের জন্য মেলা বসে আসছে।
দেশ স্বাধীনের পর মেলাটি বাংলাদেশের অংশে পরলেও মেলায় ভারতীয়দের সীমান্তে উন্মমুক্ত করে দেয় ভারত। কোন প্রকার বাধা ছাড়াই ভারতীয়রা ঐ মেলায় আসতে পারে। হাজার হাজার ভারতীয় প্রতিবছরই মেলায় এসে বাংলাদেশে অবস্থানরত তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ করে। খবরটি পত্রিকা ও লোক মুখে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পরে।
এতে বাংলাদেশের বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ ভারতে বসবাসকারী তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে সহজে দেখা করার জন্য এই দিনে অপেক্ষা করতে থাকে। সাধারণত জানা গেছে, কালী পূজার কয়েক দিন পর প্রতিবছর এই মেলা বসানো হয়। আত্মীয়-স্বজনদের দেখা সাক্ষাৎ করতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত হাজার হাজার নারী-পুরুষ আবালবৃদ্ধ ভারতে বসবাসরত তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে দেখা সাক্ষাৎ ও মনের ভাব আদান-প্রদানের জন্য সকাল থেকে ভীড় করতে থাকে এই মেলায়।
তাই প্রতি বছরের ন্যায়ে এবারও গোবিন্দপুর জামর কালী জিউ (পাথর কালী) পূজা উপলক্ষে এ মেলার আয়োজন করে আসছে স্থানীয় হিন্দু সমাজের লোকজন।