সৈয়দপুরে ঢুলির গ্রামে নারীরাই শারদীয় উৎসবে মেতেছে
https://www.obolokon24.com/2019/10/saidpur_7.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥ নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাঙালিপুর ইউনিয়নের ঢুলি গ্রামে এখন পুরুষ নেই। আছে তাদের পরিবারের নারী ও শিশু সদস্যরা। গ্রামের সকল ঢুলি এখন চলমান শারদীয় দুর্গাপুজায় বিভিন্ন স্থানের মন্ডপে চ্যুক্তিভিক্তিক ঢোল বাজাতে অবস্থান করছে।
তাই বলে নিজ গ্রামে শারদীয় হবেনা তা হতে পারে? গত দীর্ঘ বছর গুলোর মতো এবারো গ্রামটিতে শারদীয় দুর্গাপূজার সব আয়োজনে অগ্রনীভুমিকা পালন করছে পরিবারগুলোর নারীরাই। গ্রামটি এখন ঢুলির গ্রাম পরিচিতি পেলেও এক সময় গ্রামটির নাম ছিল ভাতার মাড়ির পাথারের হাড়িপাড়া।
সরেজমিনে দেখা যায় গ্রামের নারীরা এবারও দুর্গাপূজার আয়োজন করেছেন। নিজেরাই গড়েছেন প্রতিমা। নিজেরাই পুরোহিত, ঢুলি সবাই নারী। সুন্দর সাজসজ্জায় গড়ে তোলা হয়েছে মা দুর্গার প্রতিমা। রবিবার ছিল মহাঅষ্টমীর পূজা। দেখা যায়, নারীরাই মন্ডপে ঢাক বাজাচ্ছেন। কেউ কেউ অঞ্জলি আরতি দিচ্ছেন। নারীদের দুর্গাপুজার এমন আয়োজনে সেখানে বিভিন্নস্থান থেকে আগত দর্শনার্থীদের ভীড়ও বেড়েছে
ওই গ্রামের পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি দীপালি রানী। তিনি বলেন আমাদের গামের ঢুলি পরিবার ২৫টি। পুরুষ কর্তারা ঢোল বাজাতে সকলে এখন বাহিরে।
দুর্গা মন্ডপের সাধারণ স¤পাদক গীতা রানী বলেন, আমাদের স্বামীরা পেশায় ঢুলি। তাঁরা ঢাক বাজানোর জন্য এ সময়টায় নানা জায়গা থেকে আমন্ত্রণ পান। ফলে এ গ্রামের নারীদেরই পূজার সব আয়োজন করতে হয়।
গ্রামটির পূজামন্ডপে আনসার ভিডিপির কয়েকজন সদস্যকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। তাঁরাও নারী। স্বেচ্ছাসেবকের কাজও নারীরা করছেন।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) পরিমল কুমার সরকার বলেন, প্রশাসন সব ধরনের সহযোগিতা করছে তাঁদের এই উৎসব আয়োজনে। #
তাই বলে নিজ গ্রামে শারদীয় হবেনা তা হতে পারে? গত দীর্ঘ বছর গুলোর মতো এবারো গ্রামটিতে শারদীয় দুর্গাপূজার সব আয়োজনে অগ্রনীভুমিকা পালন করছে পরিবারগুলোর নারীরাই। গ্রামটি এখন ঢুলির গ্রাম পরিচিতি পেলেও এক সময় গ্রামটির নাম ছিল ভাতার মাড়ির পাথারের হাড়িপাড়া।
সরেজমিনে দেখা যায় গ্রামের নারীরা এবারও দুর্গাপূজার আয়োজন করেছেন। নিজেরাই গড়েছেন প্রতিমা। নিজেরাই পুরোহিত, ঢুলি সবাই নারী। সুন্দর সাজসজ্জায় গড়ে তোলা হয়েছে মা দুর্গার প্রতিমা। রবিবার ছিল মহাঅষ্টমীর পূজা। দেখা যায়, নারীরাই মন্ডপে ঢাক বাজাচ্ছেন। কেউ কেউ অঞ্জলি আরতি দিচ্ছেন। নারীদের দুর্গাপুজার এমন আয়োজনে সেখানে বিভিন্নস্থান থেকে আগত দর্শনার্থীদের ভীড়ও বেড়েছে
ওই গ্রামের পূজা উদ্যাপন কমিটির সভাপতি দীপালি রানী। তিনি বলেন আমাদের গামের ঢুলি পরিবার ২৫টি। পুরুষ কর্তারা ঢোল বাজাতে সকলে এখন বাহিরে।
দুর্গা মন্ডপের সাধারণ স¤পাদক গীতা রানী বলেন, আমাদের স্বামীরা পেশায় ঢুলি। তাঁরা ঢাক বাজানোর জন্য এ সময়টায় নানা জায়গা থেকে আমন্ত্রণ পান। ফলে এ গ্রামের নারীদেরই পূজার সব আয়োজন করতে হয়।
গ্রামটির পূজামন্ডপে আনসার ভিডিপির কয়েকজন সদস্যকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করতে দেখা গেছে। তাঁরাও নারী। স্বেচ্ছাসেবকের কাজও নারীরা করছেন।
এ ব্যাপারে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) পরিমল কুমার সরকার বলেন, প্রশাসন সব ধরনের সহযোগিতা করছে তাঁদের এই উৎসব আয়োজনে। #