জলঢাকায় ৫৪টি দুস্থ পরিবার দুুর্যোগ সহনীয় ঘর পাচ্ছে
https://www.obolokon24.com/2019/10/jaldhaka_7.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ ॥ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে টিআর ও কাবিটার অর্থে নীলফামারীর জলঢাকা উপজেলায় দরিদ্র পরিবারের জন্য দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ কাজ শুরু হতে যাচ্ছে। চলতি অর্থবছরের বিশেষ বরাদ্দে ৫৪টি গৃহহীন পরিবার এসব ঘর পাচ্ছেন।
ইতোমধ্যে ঘর নির্মাণ বিষয়ক প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে উপজেলার সংশ্লিষ্ট দফতর।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, চার থেকে সাড়ে চার শ’ বর্গফুটের সেমিপাকা প্রতিটি ঘরে দুটি রুম, একটি করিডোর, একটি বাথরুম ও একটি রান্না ঘর থাকবে। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হবে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৫৩১ টাকা করে। যাদের জমি আছে কিন্তু ঘর নেই এমন পরিবার চিহ্নিত করেই দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে।
চলতি অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কর্মসূচী টেস্ট রিলিফ (টিআর) এবং কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) কর্মসূচীর বিশেষ বরাদ্দের টাকায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সরকারের এটি ৫ বছর মেয়াদী পাইলট প্রকল্প। উপজেলায় ৫৪টি ঘর নির্মাণে সরকারের ব্যয় হবে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ৬ শত ৭৪ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজাউদ্দৌলা জানান, দুই শতাংশ জায়গা আছে কিন্তু ঘর নেই বা ঘর আছে কিন্তু তা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা, দুস্থ পরিবার, প্রতিবন্ধী , নদীভাঙ্গা পরিবার, বিধবা, বেদে ও তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা এই প্রকল্পের আওতায় আসবে।
সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ প্রকল্পের মধ্যে এটি একটি। এই কর্মসূচী কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ইতোমধ্যে ঘর নির্মাণ বিষয়ক প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু করে দিয়েছে উপজেলার সংশ্লিষ্ট দফতর।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্র জানায়, চার থেকে সাড়ে চার শ’ বর্গফুটের সেমিপাকা প্রতিটি ঘরে দুটি রুম, একটি করিডোর, একটি বাথরুম ও একটি রান্না ঘর থাকবে। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় হবে ২ লাখ ৫৮ হাজার ৫৩১ টাকা করে। যাদের জমি আছে কিন্তু ঘর নেই এমন পরিবার চিহ্নিত করেই দুর্যোগ সহনীয় ঘর নির্মাণ করে দেয়া হবে।
চলতি অর্থবছরে গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার ও রক্ষণাবেক্ষণের কর্মসূচী টেস্ট রিলিফ (টিআর) এবং কাজের বিনিময়ে টাকা (কাবিটা) কর্মসূচীর বিশেষ বরাদ্দের টাকায় এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। সরকারের এটি ৫ বছর মেয়াদী পাইলট প্রকল্প। উপজেলায় ৫৪টি ঘর নির্মাণে সরকারের ব্যয় হবে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৬০ হাজার ৬ শত ৭৪ টাকা।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজাউদ্দৌলা জানান, দুই শতাংশ জায়গা আছে কিন্তু ঘর নেই বা ঘর আছে কিন্তু তা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, অস্বচ্ছল মুক্তিযোদ্ধা, দুস্থ পরিবার, প্রতিবন্ধী , নদীভাঙ্গা পরিবার, বিধবা, বেদে ও তৃতীয় লিঙ্গের সদস্যরা এই প্রকল্পের আওতায় আসবে।
সূত্র মতে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিশেষ প্রকল্পের মধ্যে এটি একটি। এই কর্মসূচী কেন্দ্রীয়ভাবে মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।