হরিপুরে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
https://www.obolokon24.com/2019/10/bsf.html
জে, ইতি হরিপুর ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কান্দাল সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষাকারী বাহিনী বিএসএফের গুলিতে শ্রীকান্ত রায় (৩০) নামে এক বাংলাদেশি নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
নিহত বাংলাদেশি যুবক শ্রীকান্ত রায় হরিপুর উপজেলার আমগাঁও কালচা গ্রামের খেলু রামের ছেলে।রবিবার সন্ধ্যা ৬টার সময় এ ঘটনা ঘটলেও সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে খবর জানিয়েছে নিহতের পরিবারের লোকজন। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এখন পর্যন্ত বিএসএফ কোনো ধরনের বার্তা আমাদের দেয়নি।
মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে শ্রীকান্তের ভাই কালুকান্ত মুঠোফোনে জানান, রবিবার সন্ধ্যার সময় ভারতের পাঞ্জাবে ইটভাটায় কাজ করার উদ্দেশ্যে অবৈধ পথে কান্দাল সীমান্ত দিয়ে ভারতের খোচাবাড়ী ক্যাম্পের সন্নিকটে পৌঁছালে বিএসএফ তাকে লক্ষ করে গুলি করে। এতে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয় শ্রীকান্ত।
তিনি আরও বলেন, সারারাত সীমান্তে শ্রীকান্তের মরদেহ পড়ে ছিল। সকালে খোচাবাড়ী সীমান্তের বিএসএফ সদস্যরা লাশ তুলে নিয়ে গেছে। আমরা সকাল থেকে বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। এখন পর্যন্ত বিএসএফের পক্ষ থেকে কোনো পত্র কিংবা জবাব দেয়নি।
হরিপুর উপজেলার আমগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাভেল সরকার মুঠোফোনে বলেন, নিহতের পরিবারের লোকজন বলার পর আমি
কান্দাল বিজিবি ক্যাম্পে গিয়েছিলাম। বিজিবির সদস্যরা পরিষ্কার ঘটনা সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি। তবে পরিবারের লোকজন লাশ ফেরত নেওয়ার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে।
নিহত বাংলাদেশি যুবক শ্রীকান্ত রায় হরিপুর উপজেলার আমগাঁও কালচা গ্রামের খেলু রামের ছেলে।রবিবার সন্ধ্যা ৬টার সময় এ ঘটনা ঘটলেও সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে খবর জানিয়েছে নিহতের পরিবারের লোকজন। তবে বিজিবির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে এখন পর্যন্ত বিএসএফ কোনো ধরনের বার্তা আমাদের দেয়নি।
মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে শ্রীকান্তের ভাই কালুকান্ত মুঠোফোনে জানান, রবিবার সন্ধ্যার সময় ভারতের পাঞ্জাবে ইটভাটায় কাজ করার উদ্দেশ্যে অবৈধ পথে কান্দাল সীমান্ত দিয়ে ভারতের খোচাবাড়ী ক্যাম্পের সন্নিকটে পৌঁছালে বিএসএফ তাকে লক্ষ করে গুলি করে। এতে বিএসএফের গুলিতে নিহত হয় শ্রীকান্ত।
তিনি আরও বলেন, সারারাত সীমান্তে শ্রীকান্তের মরদেহ পড়ে ছিল। সকালে খোচাবাড়ী সীমান্তের বিএসএফ সদস্যরা লাশ তুলে নিয়ে গেছে। আমরা সকাল থেকে বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করছি। এখন পর্যন্ত বিএসএফের পক্ষ থেকে কোনো পত্র কিংবা জবাব দেয়নি।
হরিপুর উপজেলার আমগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাভেল সরকার মুঠোফোনে বলেন, নিহতের পরিবারের লোকজন বলার পর আমি
কান্দাল বিজিবি ক্যাম্পে গিয়েছিলাম। বিজিবির সদস্যরা পরিষ্কার ঘটনা সম্পর্কে কিছু জানাতে পারেনি। তবে পরিবারের লোকজন লাশ ফেরত নেওয়ার জন্য চেষ্টা চালাচ্ছে বলে জানা গেছে।