পীরগাছায় ঝড়ে উপড়ে পড়া গাছ নিয়ে বিপাকে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
https://www.obolokon24.com/2019/10/rangpur_44.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা (রংপুর)ঃ
রংপুরের পীরগাছায় আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার দুইটি গাছ কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়ার ৫ মাসেও অপসারণ করা হয়নি। ফলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ঝড়ে উপড়ে পড়া গাছ দুইটির নিচ দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে।
এদিকে গাছের একটি অংশ ভবনের উপর পড়ে দুইটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পাঠদানে শ্রেণি কক্ষ সংকট দেখা দিয়েছে। গাছ অপসারণের বিষয়ে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করা হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
এলাকাবাসী ও মাদ্রাসা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে অবস্থিত শতবর্ষী একটি বট ও একটি পাকুড় গাছ চলতি বছরের মে মাসে কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়ে। এতে উপড়ে পড়া গাছের আঘাতে দুইটি শ্রেণি কক্ষ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই সাথে গাছ দুইটি মাদ্রাসার সম্পূর্ণ মাঠ জুড়ে উপড়ে পড়ায় চলাচলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে। গাছ দুইটি তৎক্ষনাত অপসারণের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত আবেদন করে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। কিন্ত দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ফলে গাছ দুটি শ্রেণি কক্ষের উপর ও মাদ্রাসার মাঠ জুড়ে পড়ে রয়েছে। গত ৫ মাসেও গাছ দুইটি মাঠ থেকে অপসারণ না হওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উপড়ে পড়া গাছ দুটির নিচ দিয়ে মাদ্রাসায় যাতায়াত করতে হচ্ছে। এদিকে দুইটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ব্যহত হচ্ছে।
মাদ্রাসার শিক্ষার্থী লাইলী খাতুন জানান, গাছ দুটি মাঠ থেকে সরিয়ে না ফেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাছের নিচ দিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে।
শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, মাদ্রাসায় আসলে শুধু শ্রেণি কক্ষে বসে থাকতে হয়। মাঠে কোন চালাফেরার সুযোগ নাই।
অভিভাবক আব্দুল হামিদ বলেন, দীর্ঘদিন থেকে গাছ দুটি শ্রেণি কক্ষ ও মাঠের মধ্যে পড়ে রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখাসহ শারীরিক বিকাশে চরম বাঁধার সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত সময়ে গাছ দুটি অপসারণ করা জরুরী।
আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার সামছুল হক বলেন, গাছ দুটি উপড়ে পড়ার পরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট গাছ দুটি অপসারণের জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। দুটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শ্রেণি কক্ষ সংকটে শিক্ষার্থীদের পড়াপলেখায় বিঘœ ঘটছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, ঝড়ে পড়ে যাওয়া গাছ দুটির মূল্য নির্ধারণে বন বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মূল্য নির্ধারিত পত্র পেলেই অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
রংপুরের পীরগাছায় আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার দুইটি গাছ কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়ার ৫ মাসেও অপসারণ করা হয়নি। ফলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ঝড়ে উপড়ে পড়া গাছ দুইটির নিচ দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছে।
এদিকে গাছের একটি অংশ ভবনের উপর পড়ে দুইটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় পাঠদানে শ্রেণি কক্ষ সংকট দেখা দিয়েছে। গাছ অপসারণের বিষয়ে একাধিকবার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করা হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।
এলাকাবাসী ও মাদ্রাসা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার মাঠে অবস্থিত শতবর্ষী একটি বট ও একটি পাকুড় গাছ চলতি বছরের মে মাসে কালবৈশাখী ঝড়ে উপড়ে পড়ে। এতে উপড়ে পড়া গাছের আঘাতে দুইটি শ্রেণি কক্ষ সম্পূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একই সাথে গাছ দুইটি মাদ্রাসার সম্পূর্ণ মাঠ জুড়ে উপড়ে পড়ায় চলাচলে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়েছে। গাছ দুইটি তৎক্ষনাত অপসারণের জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট লিখিত আবেদন করে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। কিন্ত দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। ফলে গাছ দুটি শ্রেণি কক্ষের উপর ও মাদ্রাসার মাঠ জুড়ে পড়ে রয়েছে। গত ৫ মাসেও গাছ দুইটি মাঠ থেকে অপসারণ না হওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে উপড়ে পড়া গাছ দুটির নিচ দিয়ে মাদ্রাসায় যাতায়াত করতে হচ্ছে। এদিকে দুইটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শিক্ষার্থীদের পড়ালেখা ব্যহত হচ্ছে।
মাদ্রাসার শিক্ষার্থী লাইলী খাতুন জানান, গাছ দুটি মাঠ থেকে সরিয়ে না ফেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গাছের নিচ দিয়ে চলাফেরা করতে হচ্ছে।
শিক্ষার্থী আল আমিন বলেন, মাদ্রাসায় আসলে শুধু শ্রেণি কক্ষে বসে থাকতে হয়। মাঠে কোন চালাফেরার সুযোগ নাই।
অভিভাবক আব্দুল হামিদ বলেন, দীর্ঘদিন থেকে গাছ দুটি শ্রেণি কক্ষ ও মাঠের মধ্যে পড়ে রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীদের পড়ালেখাসহ শারীরিক বিকাশে চরম বাঁধার সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত সময়ে গাছ দুটি অপসারণ করা জরুরী।
আলাদী পাড়া আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার সামছুল হক বলেন, গাছ দুটি উপড়ে পড়ার পরই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট গাছ দুটি অপসারণের জন্য লিখিত আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। দুটি শ্রেণি কক্ষ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শ্রেণি কক্ষ সংকটে শিক্ষার্থীদের পড়াপলেখায় বিঘœ ঘটছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমীন প্রধান বলেন, ঝড়ে পড়ে যাওয়া গাছ দুটির মূল্য নির্ধারণে বন বিভাগকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। মূল্য নির্ধারিত পত্র পেলেই অপসারণের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।