দূর্নীতির দায়ে ডোমারে রেল ষ্টেশন বুকিং সহকারী হুমায়ুন বরখাস্ত।
https://www.obolokon24.com/2019/09/domar_19.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ প্রাথমিক ভাবে প্রমানিত হওয়ায় রেলষ্টেশন বুকিং সহকারী হুমায়ুন সাময়িক ভাবে বরখাস্ত। তার বিরুদ্ধে আরো অপরাধের খোঁজ চলছে বলে জানাগেছে।
রেলষ্টেশন অফিসের একটি সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে বুকিং সহকারী হুমায়ুন গ্রেড-২ অফিসের টাকা তছরুফ সহ নানা অনিয়ম করে আসছিল।
বিষয়টি উপরমহলে জানাজানি হলে, মঙ্গলবার (১৭ই সেপ্টেম্বর) দুপুরে পাকশী থেকে এ্যাসিটেন্ট কমার্শিয়াল অফিসার মোঃ মজিবর রহমান ও সহকারী পরিদর্শক (টিআইএ) আল আমিন তদন্তে আসেন। এসময় পাকশী থেকে অফিসার আসার খবর পেয়ে বুকিং সহকারী হুমায়ুন তার কর্মস্থল থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়। পরিদর্শনে আসা টিআইএ আল-আমিন হুমায়ুনের বাসা থেকে তাকে নিয়ে বিকালে ডোমার ষ্টেশন অফিসে নিয়ে আসে। তার উপস্থিতিতে কর্মকর্তাগণ তদন্ত করে নীলসাগর, রুপসা, বরেন্দ্র, তিতুমীর ট্রেনের টিকিট বিক্রির প্রায় ১৪ লক্ষ টাকার হিসাব গরমিল পায়। ঐ রাতেই তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এবং তাকে ৫ কার্য দিবসের মধ্যে ১৪ লক্ষ টাকা ফেরত দেয়ার নির্দেশনা দেন। এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসি জানান, হুমায়ুন এখানে যোগদানের পর থেকে তার নিজ এলাকার ৪জন টিকিট কালোবাজারীকে কাজে লাগিয়ে নানা রকম অপকর্ম চালিয়ে আসছে। তারএ অপকর্মে এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এবিষয়ে ষ্টেশন মাষ্টার আব্দুল মতিন বলেন, টাকার বিষয়টি আমি উর্ধতন কর্মকর্তাকে জানিয়েছি, তারা এসে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায়্ তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এবিষয়ে জানতে বুকিং সহকারী হুমায়ুন কবির এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ ধাকায় তার মন্তব্য জানা যায় নি।
নীলফামারীর ডোমারে অর্থ আত্নসাতের অভিযোগ প্রাথমিক ভাবে প্রমানিত হওয়ায় রেলষ্টেশন বুকিং সহকারী হুমায়ুন সাময়িক ভাবে বরখাস্ত। তার বিরুদ্ধে আরো অপরাধের খোঁজ চলছে বলে জানাগেছে।
রেলষ্টেশন অফিসের একটি সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে বুকিং সহকারী হুমায়ুন গ্রেড-২ অফিসের টাকা তছরুফ সহ নানা অনিয়ম করে আসছিল।
বিষয়টি উপরমহলে জানাজানি হলে, মঙ্গলবার (১৭ই সেপ্টেম্বর) দুপুরে পাকশী থেকে এ্যাসিটেন্ট কমার্শিয়াল অফিসার মোঃ মজিবর রহমান ও সহকারী পরিদর্শক (টিআইএ) আল আমিন তদন্তে আসেন। এসময় পাকশী থেকে অফিসার আসার খবর পেয়ে বুকিং সহকারী হুমায়ুন তার কর্মস্থল থেকে কৌশলে পালিয়ে যায়। পরিদর্শনে আসা টিআইএ আল-আমিন হুমায়ুনের বাসা থেকে তাকে নিয়ে বিকালে ডোমার ষ্টেশন অফিসে নিয়ে আসে। তার উপস্থিতিতে কর্মকর্তাগণ তদন্ত করে নীলসাগর, রুপসা, বরেন্দ্র, তিতুমীর ট্রেনের টিকিট বিক্রির প্রায় ১৪ লক্ষ টাকার হিসাব গরমিল পায়। ঐ রাতেই তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এবং তাকে ৫ কার্য দিবসের মধ্যে ১৪ লক্ষ টাকা ফেরত দেয়ার নির্দেশনা দেন। এবিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক এলাকাবাসি জানান, হুমায়ুন এখানে যোগদানের পর থেকে তার নিজ এলাকার ৪জন টিকিট কালোবাজারীকে কাজে লাগিয়ে নানা রকম অপকর্ম চালিয়ে আসছে। তারএ অপকর্মে এলাকাবাসি ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এবিষয়ে ষ্টেশন মাষ্টার আব্দুল মতিন বলেন, টাকার বিষয়টি আমি উর্ধতন কর্মকর্তাকে জানিয়েছি, তারা এসে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায়্ তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। এবিষয়ে জানতে বুকিং সহকারী হুমায়ুন কবির এর মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ ধাকায় তার মন্তব্য জানা যায় নি।