মহালয়ার সকালে তর্পণের জন্য ভিড় ছিল বিণ্যাদিঘিতে

ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ॥ পিতৃপক্ষের অবসান, দেবীপক্ষের শুরু। দুর্গাপুজোর মহালয়ায় শনিবার  সকাল থেকেই নীলফামারীর বিণ্যাদিঘির  ঘাটে ঘাটে ব্যস্ততা ছিল তুঙ্গে।পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে ভিড় জমিয়েছিলেন এ জেলার বিভিন্ন স্থান হতে সনাতন ধর্মের  মানুষজন।
তর্পণের জন্য রীতিমতো লাইন পড়েছিল।সেখানে সনাতন ধর্মের পরিবারের সদস্যরা  রীতি মেনে সকলেই মহালয়ার ভোরে পিতৃপুরুষকে তর্পণ করার জন্য হাজির হন।
জেলা শহর হতে ১৫ কিলোমিটার  অদুরে বিন্যাদিঘিতে প্রতি বছর শারদীয় দুর্গাপুজার মহালয়ায় তর্পন হয়ে আসছে। এবারও তাই ছিল। দেখা যায় খন্ড খন্ড ভাগ করে ব্রাক্ষ্মন ঠাকুরগন একে এক তর্পনের চন্ডীপাঠের মাধ্যমে যজ্ঞ করায়। পূর্বপুরুষদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাতে ওই পরিবারের সদস্যরা দিঘিতে কোমর সমান পানিতে নেমে মন্ত্র পড়ে। তার আগে ঘাটের পাড়ে যজ্ঞের অন্যান্য কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।
সনাতন ধর্মে শুভ কাজের আগে প্রয়াত পূর্বপুরুষের উদ্দেশে অঞ্জলি দেওয়া হয়।
ব্রাক্ষ্মন ঠাকুর শ্যামল কুমার  জানায় মহালয়া কথাটি এসেছে মহৎ আলোয় থেকে। হিন্দু ধর্মে মনে করা হয় পিতৃপুরুষেরা এই সময় পরলোক থেকে ইহলোকে আসেন জল আর পিন্ডলাভের আশায়। প্রয়াতদের জল ও পিন্ড দান করে তাঁদের তৃপ্ত করাই মহালয়া তিথির রীতি।#

পুরোনো সংবাদ

নীলফামারী 3820707553895596723

অনুসরণ করুন

সর্বশেষ সংবাদ

Logo

ফেকবুক পেজ

কৃষিকথা

আপনি যা খুঁজছেন

গুগলে খুঁজুন

আর্কাইভ থেকে খুঁজুন

ক্যাটাগরি অনুযায়ী খুঁজুন

অবলোকন চ্যানেল

item