এরশাদের শারীরিক অবস্থা আরও অবনতির দিকে’
https://www.obolokon24.com/2019/07/ershad_13.html
অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। সাপোর্টে থাকা এরশাদের কিডনি ও লিভার এখনো স্বাভাবিক কাজ না করায় চিকিৎসকরা তার অবস্থা ‘আরও আশঙ্কাজনক ও অবনতির দিকে’ বলে জানিয়েছেন পরিবারকে।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকার বনানীতে এরশাদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তার ভাই ও জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
তিনি বলেন, ‘লাইফ সাপোর্টে থাকার সময় ওষুধের প্রভাবে কিডনি ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হলেও তা হচ্ছে না। অবস্থার পরিবর্তন না হওয়াকে চিকিৎসকরা স্বাভাবিকতা বলছেন না। তাদের ভাষ্যে এমন চলতে থাকলে অবস্থা আরও আশঙ্কাজনক ও অবনতির দিকে রয়েছে।’
আজ শনিবারের সবশেষ খবর জানাতে গিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘তার কোনো অরগান এখন কাজ করছে না। প্রতিদিন ডাকলে চোখে মেলে তাকানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু আজ তা করেননি। আসলে তার বয়স হয়েছে। বয়সের কারণে যে উন্নতি হওয়ার কথা তা হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ওনার লিভার যেটা কাজ করছিল না, এখনো সেই অবস্থায় আছে। ওনাকে সিরার মাধ্যমে শরীরে পুষ্টি দেওয়া হচ্ছে এখনো পর্যন্ত। ব্লাডে ওনার যে সমস্যা এবং সার্বিকভাবে ওনার যে বয়স হয়ে গেছে- এ দুটোর কারণে ডাক্তাররা মনে করছেন, রিকভারি যত দ্রুত হওয়ার কথা ছিল বা অন্যান্য ক্ষেত্রে যা হয় তার ক্ষেত্রে সেভাবে রিকভারি হচ্ছে না, অনেকটা স্লো।
জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, তবে ওনারা (ডাক্তার) আশাবাদী যেহেতু উনি (এরশাদ) এখনো চিকিৎসা নিতে পারছেন, চিকিৎসা এখনো চলছে। সামনের দিকে হয়তো বা অবস্থার উন্নতি হতে পারে।
তিনি বলেন, ব্লাডের সমস্যার জন্য ওনাকে প্রতিদিনই ব্লাড দিতে হচ্ছে। প্রতিদিনই ব্লাডের বিভিন্ন কম্পোনেন্ট বাড়াতে হচ্ছে। ওনার যেগুলো সাইন সেগুলো মোটামুটি স্বাভাবিক রাখা হয়েছে কৃত্রিমভাবে, যান্ত্রিকভাবে।
এরশাদ দীর্ঘ দিন থেকে মাইডোলিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত রয়েছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেও তাকে দু দফায় সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। অসুস্থ থাকায় নির্বাচনের কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেননি। হাসপাতালে যাওয়ার আগে দীর্ঘ দিন দলীয় সব কর্মকাণ্ড থেকেও বিরত ছিলেন।
রংপুর-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি হুইল চেয়ারে করে জাতীয় সংসদ ভবনে শপথ নিতে যান।
জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হয়েছে। সাপোর্টে থাকা এরশাদের কিডনি ও লিভার এখনো স্বাভাবিক কাজ না করায় চিকিৎসকরা তার অবস্থা ‘আরও আশঙ্কাজনক ও অবনতির দিকে’ বলে জানিয়েছেন পরিবারকে।
আজ শনিবার দুপুরে ঢাকার বনানীতে এরশাদের রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান তার ভাই ও জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জিএম কাদের।
তিনি বলেন, ‘লাইফ সাপোর্টে থাকার সময় ওষুধের প্রভাবে কিডনি ও লিভার ফাংশন স্বাভাবিক করার চেষ্টা করা হলেও তা হচ্ছে না। অবস্থার পরিবর্তন না হওয়াকে চিকিৎসকরা স্বাভাবিকতা বলছেন না। তাদের ভাষ্যে এমন চলতে থাকলে অবস্থা আরও আশঙ্কাজনক ও অবনতির দিকে রয়েছে।’
আজ শনিবারের সবশেষ খবর জানাতে গিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘তার কোনো অরগান এখন কাজ করছে না। প্রতিদিন ডাকলে চোখে মেলে তাকানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু আজ তা করেননি। আসলে তার বয়স হয়েছে। বয়সের কারণে যে উন্নতি হওয়ার কথা তা হচ্ছে না।’
তিনি বলেন, ওনার লিভার যেটা কাজ করছিল না, এখনো সেই অবস্থায় আছে। ওনাকে সিরার মাধ্যমে শরীরে পুষ্টি দেওয়া হচ্ছে এখনো পর্যন্ত। ব্লাডে ওনার যে সমস্যা এবং সার্বিকভাবে ওনার যে বয়স হয়ে গেছে- এ দুটোর কারণে ডাক্তাররা মনে করছেন, রিকভারি যত দ্রুত হওয়ার কথা ছিল বা অন্যান্য ক্ষেত্রে যা হয় তার ক্ষেত্রে সেভাবে রিকভারি হচ্ছে না, অনেকটা স্লো।
জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আরও বলেন, তবে ওনারা (ডাক্তার) আশাবাদী যেহেতু উনি (এরশাদ) এখনো চিকিৎসা নিতে পারছেন, চিকিৎসা এখনো চলছে। সামনের দিকে হয়তো বা অবস্থার উন্নতি হতে পারে।
তিনি বলেন, ব্লাডের সমস্যার জন্য ওনাকে প্রতিদিনই ব্লাড দিতে হচ্ছে। প্রতিদিনই ব্লাডের বিভিন্ন কম্পোনেন্ট বাড়াতে হচ্ছে। ওনার যেগুলো সাইন সেগুলো মোটামুটি স্বাভাবিক রাখা হয়েছে কৃত্রিমভাবে, যান্ত্রিকভাবে।
এরশাদ দীর্ঘ দিন থেকে মাইডোলিসপ্লাস্টিক সিনড্রোমে আক্রান্ত রয়েছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেও তাকে দু দফায় সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। অসুস্থ থাকায় নির্বাচনের কার্যক্রমে অংশ নিতে পারেননি। হাসপাতালে যাওয়ার আগে দীর্ঘ দিন দলীয় সব কর্মকাণ্ড থেকেও বিরত ছিলেন।
রংপুর-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার পর তিনি হুইল চেয়ারে করে জাতীয় সংসদ ভবনে শপথ নিতে যান।