শমী কায়সারের বিরুদ্ধে মামলা, পুলিশকে তদন্তের নির্দেশ
https://www.obolokon24.com/2019/04/somy.html
ডেস্ক-সাংবাদিকদের ‘চোর’ বলে সম্বোধন করায় অভিনেত্রী শমী কায়সারের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার যে মানহানি মামলা করা হয়েছে- তা তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূরের আদালতে মামলা করেন স্টুডেন্টস জার্নাল বিডির সম্পাদক মিঞা মো. নুজহাতুল হাচান। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে রমনা থানার পরিদর্শককে (ওসি) ১৬ জুন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ এপ্রিল জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ই-কমার্সভিত্তিক পর্যটন বিষয়ক সাইট ‘বিন্দু ৩৬৫’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে শমী কায়সারের দুটি স্মার্টফোন চুরি হয়। ওই অনুষ্ঠানে অর্ধশত ফটো ও ভিডিও ক্যামেরা এবং শতাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আইন-শৃঙ্গলা বাহিনী কর্মকর্তারাও ছিলেন।
এ সময় শমী কায়সার অভিযোগ করেন সাংবাদিকরা মোবাইল চুরি করেছেন এবং তার নিরাপত্তাকর্মীদের দিয়ে সংবাদকর্মীদের দেহ তল্লাশিও করান। কেউ ঘটনাস্থল থেকে বের হতে চাইলে তাদের ‘চোর’ বলে ওঠেন শমী কায়সারের নিরাপত্তাকর্মীরা। এতে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সংবাদকর্মীরা। ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনুষ্ঠানস্থলে।
পরে সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, অনুষ্ঠানে কেক নিয়ে আসা লাইটিংয়ের এক কর্মী স্মার্টফোন দুটি নিয়ে গেছেন। ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ দেখার পর সাংবাদিকদের কাছে ‘দুঃখ প্রকাশ’ করেন শমী কায়সার।
এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। এমন কাজের জন্য তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন শহীদ সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার। নানা বয়স ও পেশার মানুষেরা সাংবাদিকদের প্রতি শমী কায়সারের এমন আচরণ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দেন।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বিবৃতিও দিয়েছে সাংবাদিকদের একাধিক সংগঠন।
মঙ্গলবার সকালে ঢাকা মহানগর হাকিম আসাদুজ্জামান নূরের আদালতে মামলা করেন স্টুডেন্টস জার্নাল বিডির সম্পাদক মিঞা মো. নুজহাতুল হাচান। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে রমনা থানার পরিদর্শককে (ওসি) ১৬ জুন তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, গত ২৪ এপ্রিল জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী মিলনায়তনে ই-কমার্সভিত্তিক পর্যটন বিষয়ক সাইট ‘বিন্দু ৩৬৫’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান থেকে শমী কায়সারের দুটি স্মার্টফোন চুরি হয়। ওই অনুষ্ঠানে অর্ধশত ফটো ও ভিডিও ক্যামেরা এবং শতাধিক মানুষ উপস্থিত ছিলেন। আইন-শৃঙ্গলা বাহিনী কর্মকর্তারাও ছিলেন।
এ সময় শমী কায়সার অভিযোগ করেন সাংবাদিকরা মোবাইল চুরি করেছেন এবং তার নিরাপত্তাকর্মীদের দিয়ে সংবাদকর্মীদের দেহ তল্লাশিও করান। কেউ ঘটনাস্থল থেকে বের হতে চাইলে তাদের ‘চোর’ বলে ওঠেন শমী কায়সারের নিরাপত্তাকর্মীরা। এতে বিক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন সংবাদকর্মীরা। ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনুষ্ঠানস্থলে।
পরে সাংবাদিকদের ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, অনুষ্ঠানে কেক নিয়ে আসা লাইটিংয়ের এক কর্মী স্মার্টফোন দুটি নিয়ে গেছেন। ক্যামেরায় ধারণকৃত ভিডিও ফুটেজ দেখার পর সাংবাদিকদের কাছে ‘দুঃখ প্রকাশ’ করেন শমী কায়সার।
এরপর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। এমন কাজের জন্য তুমুল সমালোচনার মুখে পড়েন শহীদ সাংবাদিক শহীদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে শমী কায়সার। নানা বয়স ও পেশার মানুষেরা সাংবাদিকদের প্রতি শমী কায়সারের এমন আচরণ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দেন।
এ ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বিবৃতিও দিয়েছে সাংবাদিকদের একাধিক সংগঠন।