সৈয়দপুরে পাওয়া শিশু ছেলেটি এখন রংপুর শেখ রাসেল শিশু ও কিশোর পুনর্বাসন কেন্দ্রে
https://www.obolokon24.com/2019/04/saidpur_70.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের বাঙ্গালীপুর খড়খড়িয়াপাড়া নদীরপাড়ে পাওয়া শিশু ছেলে আপেলকে (১২) সমাজসেবা অধিদপ্তরের রংপুরে শেখ রাসেল শিশু ও কিশোর পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে গত ১৮ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) বিকেলে ওই কেন্দ্রে পাঠানো হয় তাকে। বর্তমানে শিশুটি সেখানেই অবস্থান করছে। গতকাল শুক্রবার এ রিপোর্ট পাঠানো পর্যন্ত ছেলেটির পরিবারের কোন হদিস মেলেনি।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মেম্বার) শ্রী ষষ্ঠীচরণ দাস। ঘটনার দিন গত বুধবার রাতে প্রতিদিনের মতো তিনি যথারীতি উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের খড়খড়িয়াপাড়া নদীরপাড়ের নিজ বসতবাড়িতে ঘুমাচ্ছিলেন। তখন রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটা। বাড়ির বাইরে কুকুরে চিৎকার চেঁচামেচিতে ভেঙ্গে যায় তাঁর ঘুম। তিনি বাড়ির বাইরে বের হয়ে দেখেন একটি শিশু ছেলেকে ঘিরে কুকুরগুলো চিৎকার চেঁচামেচি করছিল। এ অবস্থায় ইউপি সদস্য ষষ্টীচরণ দাস কুকুরের কবল থেকে শিশুকে উদ্ধার করেন এবং তাঁর বাড়ির ভিতরে নিয়ে যায়। সেখানে তিনি শিশুকে তাঁর নাম, পরিচয় ও ঠিকানা জিজ্ঞাসা করেন। এ সময় শিশুটি তাঁর নিজের নাম আপেল, বাবা নাম আকমল এবং তাদের বাড়ি কুড়িগ্রামের রৌমারীতে বলে জানায় ওই ইউপি সদস্যকে। এ সময় সে এর চেয়ে আর বেশি কিছু বলতে পারেনি এবং তাঁর কথাবার্তায় অ¯পষ্ট লক্ষ্য করা যায়। এ অবস্থায় শিশুটিকে রাতের বেলায় বাড়িতে নিজের কাছে রেখে দেন ওই ইউপি সদস্য। পরদিন গত বৃহস্পতিবার ছেলে শিশুটিকে নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়েন তিনি। এরপর তিনি শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে যান। ইউএনও এস. এম গোলাম কিবরিয়া শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেয়। পরে ইউপি সদস্য শিশুটিকে সঙ্গে করে শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার শরনাপন্ন হন।
সেখানে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার হাওয়া খাতুন শিশুটিকে নাম পরিচয় জিজ্ঞাসা করলে সে ওই একই রকম কথা বলে। পরে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার পাওয়া অজ্ঞাত ছোট শিশুটিকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের রংপুরে অবস্থিত শেখ রাসেল শিশু ও কিশোর পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো ব্যবস্থা করেন। ওই দিনেই সৈয়দপুর সমাজসেবা দপ্তরের অফিস সহকারি মো. মমদেল হোসেনের মাধ্যমে শিশুটিকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।এর আগে শিশুকে সেখানে পাঠানোর বিষয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। সমাজসেবা কর্মকর্তা নিজেই ওই জিডিটি করেন থানায়।
সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার হাওয়া খাতুন বলেন, অনেকভাবে চেষ্টা করেও শিশুটির ঠিকানা ও বাবা-মা’র সন্ধান মেলেনি। তাই তাকে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের রংপুর শেখ রাসেল পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি সেখানেই অবস্থান করছে বলে জানান তিনি।
নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের বাঙ্গালীপুর খড়খড়িয়াপাড়া নদীরপাড়ে পাওয়া শিশু ছেলে আপেলকে (১২) সমাজসেবা অধিদপ্তরের রংপুরে শেখ রাসেল শিশু ও কিশোর পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয় থেকে গত ১৮ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) বিকেলে ওই কেন্দ্রে পাঠানো হয় তাকে। বর্তমানে শিশুটি সেখানেই অবস্থান করছে। গতকাল শুক্রবার এ রিপোর্ট পাঠানো পর্যন্ত ছেলেটির পরিবারের কোন হদিস মেলেনি।
জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ড সদস্য মেম্বার) শ্রী ষষ্ঠীচরণ দাস। ঘটনার দিন গত বুধবার রাতে প্রতিদিনের মতো তিনি যথারীতি উপজেলার বাঙ্গালীপুর ইউনিয়নের খড়খড়িয়াপাড়া নদীরপাড়ের নিজ বসতবাড়িতে ঘুমাচ্ছিলেন। তখন রাত আনুমানিক সাড়ে তিনটা। বাড়ির বাইরে কুকুরে চিৎকার চেঁচামেচিতে ভেঙ্গে যায় তাঁর ঘুম। তিনি বাড়ির বাইরে বের হয়ে দেখেন একটি শিশু ছেলেকে ঘিরে কুকুরগুলো চিৎকার চেঁচামেচি করছিল। এ অবস্থায় ইউপি সদস্য ষষ্টীচরণ দাস কুকুরের কবল থেকে শিশুকে উদ্ধার করেন এবং তাঁর বাড়ির ভিতরে নিয়ে যায়। সেখানে তিনি শিশুকে তাঁর নাম, পরিচয় ও ঠিকানা জিজ্ঞাসা করেন। এ সময় শিশুটি তাঁর নিজের নাম আপেল, বাবা নাম আকমল এবং তাদের বাড়ি কুড়িগ্রামের রৌমারীতে বলে জানায় ওই ইউপি সদস্যকে। এ সময় সে এর চেয়ে আর বেশি কিছু বলতে পারেনি এবং তাঁর কথাবার্তায় অ¯পষ্ট লক্ষ্য করা যায়। এ অবস্থায় শিশুটিকে রাতের বেলায় বাড়িতে নিজের কাছে রেখে দেন ওই ইউপি সদস্য। পরদিন গত বৃহস্পতিবার ছেলে শিশুটিকে নিয়ে বেশ চিন্তায় পড়েন তিনি। এরপর তিনি শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে যান। ইউএনও এস. এম গোলাম কিবরিয়া শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ দেয়। পরে ইউপি সদস্য শিশুটিকে সঙ্গে করে শিশুটিকে নিয়ে সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার শরনাপন্ন হন।
সেখানে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার হাওয়া খাতুন শিশুটিকে নাম পরিচয় জিজ্ঞাসা করলে সে ওই একই রকম কথা বলে। পরে উপজেলা সমাজসেবা অফিসার পাওয়া অজ্ঞাত ছোট শিশুটিকে সমাজসেবা অধিদপ্তরের রংপুরে অবস্থিত শেখ রাসেল শিশু ও কিশোর পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো ব্যবস্থা করেন। ওই দিনেই সৈয়দপুর সমাজসেবা দপ্তরের অফিস সহকারি মো. মমদেল হোসেনের মাধ্যমে শিশুটিকে সেখানে পাঠানো হয়েছে।এর আগে শিশুকে সেখানে পাঠানোর বিষয়ে সৈয়দপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করা হয়। সমাজসেবা কর্মকর্তা নিজেই ওই জিডিটি করেন থানায়।
সৈয়দপুর উপজেলা সমাজসেবা অফিসার হাওয়া খাতুন বলেন, অনেকভাবে চেষ্টা করেও শিশুটির ঠিকানা ও বাবা-মা’র সন্ধান মেলেনি। তাই তাকে সমাজ সেবা অধিদপ্তরের রংপুর শেখ রাসেল পুনর্বাসন কেন্দ্রে পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে শিশুটি সেখানেই অবস্থান করছে বলে জানান তিনি।